প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
এই মামলায় রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল জানিয়েছেন, বর্তমানে রাজ্যের বিভিন্ন সংশোধনাগারে মোট বন্দির সংখ্যা ২৩ হাজার ৮৮১ জন। এঁদের মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩৮২ জন। তবে আক্রান্তদের মধ্যে ৩০৪ জনই এখন সুস্থ। আরও ১৪ জন রয়েছেন, যাঁদের শরীরে তেমন কোনও উপসর্গ নেই। বাকি ৬৪ জনের মধ্যে করোনার কিছু লক্ষণ রয়েছে। এঁদের নিয়মিত চেকআপ করা হচ্ছে। শুধু করোনা আক্রান্তদের নয়, যাঁরা অন্য রোগের শিকার, তাঁদেরও চেকআপ করা হচ্ছে। কেউ বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। পরিস্থিতি সামলাতে চুক্তির ভিত্তিতে কয়েকজন ডাক্তারকে নিয়োগ করেছে করা দপ্তর। দ্বিতীয়ত, বন্দিদের প্যারোলের মেয়াদ আর বাড়ানো যাবে কি না, সে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন রয়েছে। ফলে বাধ্য হয়েই বন্দিদের সংশোধনাগারে ফিরিয়ে আনতে হয়েছে।
এই মামলায় আদালত বান্ধব তাপস ভঞ্জ বন্দিদের পালা করে ঘুমোনোর বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, সংশোধনাগারগুলিতে পর্যাপ্ত সংখ্যক কর্মী নেই। আদালত কর্মী নিয়োগের নির্দেশ দিলেও তা মান্য করা হচ্ছে না। এজন্য সংশ্লিষ্ট আইএএস এবং আইপিএস অফিসারদের নোটিস পাঠানোর সময় এসেছে। আইনজীবীদের বক্তব্য, সংশোধনাগারগুলিতে যত সংখ্যক বন্দিকে রাখা যায়, তার চেয়ে অনেক বেশি রয়েছে। ফলে করোনাকালে ভিতরের পরিবেশ গুরুতর আকার নিয়েছে। অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। বেঞ্চ গোটা বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনার পাশাপাশি মুমূর্ষুদের সম্পর্কে সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে, তা হলফনামা দিয়ে জানাতে বলেছে এডিজি ও আইজিকে।