প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
জানা গিয়েছে,এই কাজের জন্য খাঁড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের ১০টি সংসদের মধ্যে দুটি সংসদকে বেছে নেওয়া হবে। পরবর্তীকালে অন্য পঞ্চায়েতেও কাজের চিন্তাভাবনা করা হবে। এই প্রসঙ্গেই ১০০ দিনের কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক তন্ময় চৌধুরী বলেন, ১০০ দিনের কাজের যাদের জব কার্ড আছে, পাতিলেবুর চারা তাঁদেরই দেওয়া হবে। প্রথম পর্যায়ে ৪৫০জন উপভোক্তার হাতে তুলে দেওয়া হবে। মূলত তাঁদের স্বনির্ভরভাবে গড়ে তোলার জন্যই এমন ভাবনা। পাতিলেবু গ্রামের পর নন্দকুমারপুরে একই ভাবে আনারস গ্রাম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই কাজের জন্য জমিও চিহ্নিত করা হবে। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, গাছ বসানোর পর ১০০ দিনের কাজ থেকেই তা ছয়মাস ধরে পরিচর্চা করা হবে ভালো ফলনের জন্য। যাতে পরবর্তীকালে তা বাজারজাত করতে পারেন সেই উপভোক্তারা।
এর ফলে বাড়তি আয়ের সংস্থান হবে তাঁদের। ফলন বৃদ্ধি পেলে ব্লকের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মেয়েদের কাজে নামানো হবে। লেবু থেকে আচার সহ অন্যান্য উপাদান তাঁরা তৈরি করবেন। যা পরে বিভিন্ন বাজারে বিক্রিও করা হবে। প্রশাসনের এই উদ্যোগ কে সাধুবাদ জানিয়ে অনেক বাসিন্দাই বলেন,লকডাউনের জেরে অনেকেই কাজ হারিয়েছেন। তাঁদের সংসারে আয়ের সন্ধান দিতে প্রশাসনের এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়। প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন,শুধুমাত্র লেবু,আনারস নয়, পরবর্তীকালে আরও কিছু নতুন কাজ যাতে করা যায়, তার জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।