শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী অভিরূপ সেনগুপ্ত ছিলেন গোটা শোয়ের উপস্থাপনার দায়িত্বে। তিনি বলেন, এই শোয়ের কোরিওগ্রাফি তাঁর কাছে একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল ঠিকই, কিন্তু একইসঙ্গে তা আনন্দেরও হয়ে উঠেছিল। স্পেশাল চাইল্ডদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা সত্যিই অন্যরকম। ডিজাইনার পাপড়ি জৈন বলেন, এইসব বাচ্চা কথা বলে না, হাঁটাচলাও তাদের আড়ষ্ট। তবু তাদের ইচ্ছার খামতি নেই। জীবনটাকে ভিন্নভাবে উপভোগ করতে চায় তারা। এই কারণেই তাদের নিয়ে ফ্যাশন প্যারেডটি তাঁর কাছে উল্লেখযোগ্য হয়ে ওঠে। বহুদিন ধরেই অসুস্থ বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করছে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা প্রয়াস। এই ধরনের শিশুদের শারীরিক উন্নতি ঘটানো এবং সুস্থ জীবন দেওয়াই এই সংস্থার কাম্য।
সমাজের মূল স্রোতের বাইরের এই মবাচ্চাদের আনন্দ দেওয়া ছিল এই ফ্যাশন শোয়ের মূল উদ্দেশ্য। পাপড়ির উদ্যোগে তা সফল হওয়ায় প্রয়াসের কর্মীরা খুশি।