Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

নিরাপদ অবস্থান 

দেশের উন্নতি করতে হলে সাধারণ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের জীবনযাত্রায় উন্নতি ঘটাতেই হবে। তাঁদের জীবনকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। ভাবতে হবে তাঁদের স্বার্থরক্ষার কথা। কেন্দ্রের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ উঠেছে যে তারা ধনীদের স্বার্থরক্ষা করে, সিদ্ধান্ত নেয় বড়লোক শ্রেণীর স্বার্থে। তারা চাষি, খেতমজুর অর্থাৎ গরিব মানুষের কথা বিশেষ ভাবে না। ফলে গ্রামের বহু মানুষের মনের ক্ষোভ বাসা বাঁধছিল। তার কিছুটা হলেও আঁচ পাওয়া গিয়েছে গত মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানার ভোটে। কেন্দ্রীয় সরকার স্বীকার করুক বা না করুক এখন দেশের অর্থনীতির হালও বিশেষ সুবিধার নয়। বলা যায় অর্থনীতির মন্দা চলছে। এই রকম একটা পরিস্থিতিতে দেশীয় বাণিজ্য, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কাঠামোর স্বার্থ সুরক্ষিত রাখাটা জরুরি। আর ভারতীয় কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যকে টপকে বিদেশি শস্য অভ্যন্তরীণ বাজার দখল করলে কৃষিক্ষেত্রে তার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই সম্ভবত কৃষকদের আর না চটিয়ে একেবারে শেষ মুহূর্তে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর না করে পিছু হটলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী বছর যে মুক্ত বাণিজ্য সমঝোতা হতে চলেছে সেই রিজিওনাল কম্প্রিহেনসিভ ইকনমিক পার্টনারশিপ চুক্তিকে দেশের স্বার্থপরিপন্থী যুক্তি দিয়ে আপাতত সরে দাঁড়াল কেন্দ্র। এতে অন্তত এটা বোঝা গেল দেশীয় শিল্পের ক্ষেত্রে আর কোনও ঝুঁকি নিতে চায় না সরকার। এক্ষেত্রে একলা চলার নীতিটি অবশ্যই একটি যথোচিত সাহসী পদক্ষেপ। ১৬টি দেশের মধ্যে ভারত ছাড়া বাকি সকলেই এই চুক্তির পথে অগ্রসর হওয়াকে সঙ্গত মনে করলেও একেবারে শেষ মুহূর্তে কেন মোদি সরকার এ ব্যাপারে বেঁকে বসায় তা অবশ্যই রাজনৈতিক চর্চারও বিষয়। তবে ভারত ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত রাখল।
এমনিতেই দেশের বাজারে সস্তা চীনা পণ্যসামগ্রী ছেয়ে রয়েছে। তার উপর নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি দেশ থেকে আসা দুগ্ধজাত দ্রব্য বাজার দখল করলে ভারতের ডেয়ারি শিল্পও কোণঠাসা হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ আগেই করেছিল বিরোধীরা। প্রশ্ন উঠছিল বিদেশি দুগ্ধজাত পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় দামের লড়াইয়ে কি পেরে উঠবেন এদেশের গোয়ালারা? এমন আশঙ্কাটি প্রকাশ করেছিল খোদ সঙ্ঘের শাখা স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ। চুক্তি হলে দেশের বাজারে সস্তার বিদেশি পণ্যের রমরমা বাড়বে, মার খাবেন দেশের চাষি, ছোট মাঝারি ব্যবসায়ীরা। এর প্রতিবাদে বিরোধীরা সোচ্চার হলেও আগে ক্ষমতার দম্ভে মোদি সরকার বিরোধীদের কথায় বিশেষ আমল দেয়নি। স্বাভাবিক কারণেই তাই এখন প্রশ্ন একটা থেকেই যায়। অনেক দর কষাকষির পর শেষ মুহূর্তে কেন এই চুক্তির ক্ষেত্র থেকে ভারত সরকার সরে দাঁড়াল। প্রধানমন্ত্রী অবশ্য চিরাচরিত কায়দায় মানুষের মন জয় করতে বিবেকের বাণী শুনিয়েছেন। জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর বক্তব্যকে উদ্ধৃত করেছেন। বলেছেন, চাষি, ছোট ব্যবসায়ী, দেশীয় শিল্প, ক্রেতা কর্মী—এঁদের সকলের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই আপাতত এই মুক্ত বাণিজ্যের মঞ্চে শামিল হচ্ছে না ভারত। ভারতের পক্ষ থেকে আরও যুক্তি দেওয়া হয়েছে, মঞ্চে যোগ দেওয়ার জন্য যেসব শর্ত ভারতের তরফে দেওয়া হয়েছিল তার অনেকগুলিরই সমাধান হয়নি।
যুক্তি পাল্টা যুক্তি যাই দেওয়া হোক না কেন, এই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির বিরোধিতায় বিরোধীদের চাপের পাশাপাশি তাদের নিজেদের অন্দরের চাপটিও নরেন্দ্র মোদি সরকারের উপর কম ছিল না। কারণ বিরোধিতার সুর চড়াচ্ছিল সঙ্ঘের শাখা স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ। তাই দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে মোদি সরকার একদিকে যেমন চাষিদের মধ্যে আবার ক্ষোভ-বিক্ষোভ দানা বাঁধুক চায় না, ঠিক তেমনি এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে তাদের নিজেদের অন্দরের মতভেদ প্রকাশ্যে আসুক তাও তারা চাইছে না। বিরোধীরা এই ইস্যুটিকে প্রচারের হাতিয়ার করে ফায়দা লুটবে তা মোদি সরকার একেবারেই চাইছে না। তাই সতর্ক পদক্ষেপ। মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা ভোটের থেকে শিক্ষা নিয়ে হয়তো এবার এগতে চাইছে কেন্দ্রের সরকার। ওই দুটি নির্বাচনে এটা অন্তত স্পষ্ট হয়েছে যে মোদি ম্যাজিক সেভাবে কাজ করেনি। আবার সামনেই আছে আরও একটি নির্বাচন। এমনিতেই দেশের আর্থিক পরিস্থিতি ভালো নয় এবং সেই কারণে সরকারকে কড়া সমালোচনার মুখে পড়তেও হচ্ছে। তাই কোনওরকম ঝুঁকি নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি থেকে সরে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক ঢিলে দুই পাখি মারার চেষ্টা করলেন। এই ইস্যুতে বিরোধীদের মুখ বন্ধের পাশাপাশি দলের অন্দরে স্বদেশি জাগরণ মঞ্চের ক্ষোভ প্রশমনের যেমন উদ্যোগ নিলেন, ঠিক তেমনি দেশীয় শিল্প বাঁচাতেই এমন সিদ্ধান্ত—একথা শুনিয়ে আমজনতাকে খুশি করারও চেষ্টার ত্রুটি রাখলেন না। 
06th  November, 2019
পণের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্ত রাজস্থানে!

 ভারতে পণপ্রথা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে আইন বলবৎ হয়েছে ১৯৬১ সালে, অর্থাৎ ৫৮ বছর হয়ে গেল। তার পরেও পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি নারী পণপ্রথার বলি হয় যে দেশে তার নাম ভারত, আমাদের মহান দেশ! ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর (এনসিআরবি) তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, ভারতে প্রতি দেড় ঘণ্টায় একজন মহিলাকে পণলোভীদের রোষে পুড়ে মরতে হয়। বিশদ

বেলাগাম গতি: চাই কড়া পদক্ষেপ

গতি। বলা ভালো উদ্দাম গতি। কখনও নেশার ঘোরে, কখনও রেষারেষি, কখনও আবার স্রেফ স্টান্টবাজি। শহরের বুকে ঝরে পড়ছে একের পর এক প্রাণ। বয়সে তরুণ বা সদ্য যৌবনে পা দেওয়া তরতাজা প্রাণ। 
বিশদ

14th  November, 2019
লক্ষ্য কর্মসংস্থান

 পুরনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্তটি সঠিক ছিল বলে কেন্দ্রের সরকার যতই দাবি করুক না কেন তার বড় ধাক্কা যে দেশের কর্মসংস্থানের উপর পড়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কাজের বাজারের ছবিটাই এখন বিবর্ণ, কাজ হারানো মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। নোটবন্দির জেরে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। বিশদ

13th  November, 2019
বুলবুল-পরবর্তী বাংলার প্রত্যাশা  

এক দশক আগের ‘আ‌ইলা’র স্মৃতি উসকে দিয়ে শনিবার দক্ষিণবঙ্গের একাংশে আছড়ে পড়ল ‘বুলবুল’। প্রাণহানির নিরিখে বুলবুলের দাপট আইলার চেয়ে কমই ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত অন্য ক্ষয়ক্ষতির যে খতিয়ান সরকারের হাতে এসেছে তাতে এই বিপর্যয়কে কোনোভাবেই ন্যূন মনে করার সুযোগ নেই।  
বিশদ

12th  November, 2019
বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের দেশ

সময় লাগল অনেকটাই। তবে অবশেষে স্বস্তি এল। দীর্ঘদিনের জটও কাটল। নতুন করে সবকিছু শুরু হওয়ার অপেক্ষায় অযোধ্যা। আর বহু প্রতীক্ষিত এই সুদিন দেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এভাবেই অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণার পর জাতির উদ্দেশে ভাষণে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

11th  November, 2019
নিরাপত্তার নামে 

গোয়েন্দারা বারবার সতর্ক করেছিলেন। শোনেননি ইন্দিরা গান্ধী। অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে অপারেশন ব্লু স্টারের পর ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো জানিয়েছিল, শিখ সম্প্রদায় আপনার শত্রু হয়ে গিয়েছে। আপনার নিরাপত্তা বলয় থেকে শিখদের সরিয়ে দিন। মানতে চাননি ইন্দিরা। বিয়ন্ত সিং এবং সতবন্ত সিং বহুদিনের সঙ্গী... তাঁদের সরাবেন না প্রধানমন্ত্রী। 
বিশদ

10th  November, 2019
পেঁয়াজের দামে নাভিশ্বাস

 প্রায় শেষ পুজোর মরশুম। গণেশ পুজো দিয়ে শুরু হয়ে জগদ্ধাত্রীতে এসেছে থেমেছে উৎসবের লগ্ন। এই সময় আমবাঙালির হাত প্রায়-শূন্য হয়ে পড়ে ফিবছরই। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু, তার উপর আছড়ে পড়েছে মূল্যবৃদ্ধির ভয়াবহ ‘বুলবুল’। বাজারে বেরলে নিমেষে উড়ে যাচ্ছে নোট। বিশদ

09th  November, 2019
গুজরাতি: বৈষম্যমূলক ও অবাঞ্ছিত 

গোটা এশিয়া মহাদেশে সাহিত্যে প্রথম নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যিনি তিনি একজন বাঙালি কবি। বলা বাহুল্য তাঁর নাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তারপর শতবর্ষ পেরিয়ে গিয়েছে। তবু ভারতের অন্যকোনও ভাষার সাহিত্যিকরা সেই গর্ব স্পর্শ করতে পারেননি। রবীন্দ্রনাথেরই লেখা দুটি গান ভারত এবং বাংলাদেশের জাতীয়সঙ্গীত। এও এক অনন্য নজির।  
বিশদ

08th  November, 2019
অগ্রগতির আসল চাবিকাঠি

 সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্যবিষয়ক জাতীয় সমীক্ষা রিপোর্ট। ‘ন্যাশনাল হেলথ প্রোফাইল, ২০১৯’ নামের এই বিশাল রিপোর্টে দেশের শিশুদের যে স্বাস্থ্যচিত্র ধরা পড়েছে তাকে কোনোভাবেই আশাব্যঞ্জক বলা যাবে না। বিশদ

07th  November, 2019
পাকিস্তানের স্বভাব যায় না ম’লে 

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, স্বভাব যায় না ম’লে। যার যা স্বভাব সেটা সে পালন করে যাবেই। সে ভালোই হোক আর মন্দই হোক। মন্দ হলে সে কাজের সমালোচনা বা নিন্দা হবেই। কিন্তু অসম্মান আর বেইজ্জতই যাদের ভূষণ তারা এসব অসম্মানকে থোড়াই কেয়ার করে।  বিশদ

05th  November, 2019
পেগাসাস থেকে সাবধান! 

ফের ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগ! ভারতের সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের উপর গোয়েন্দাগিরি করার জন্য হোয়াটসঅ্যাপকে কাজে লাগানো হয়েছিল এ বছরের গোড়ায়। নজরদারি চালাবার জন্য ‘পেগাসাস’ নামে একটি স্পাইওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল, যা তৈরি করেছিল এনএসও গ্রুপ নামের এক ইজরায়েলি সংস্থা। 
বিশদ

04th  November, 2019
বিষবাষ্প 

দীপাবলির উৎসবেই ফিরল দিল্লির চেনা ছবি। মেরেকেটে মাসখানেক হল হরিয়ানা-পাঞ্জাবে ফসলের গোড়া পোড়ানো শুরু হয়েছে। এ ছবিও খুব চেনা... আতঙ্কের, উদ্বেগের। ধোঁয়াশায় ঢাকা আকাশ, দূষণের চাদর রাজপথে নেমে আসায় দৃশ্যমানতা কমে এসেছে। 
বিশদ

03rd  November, 2019
প্রোমোটারের থাবা থেকে মুক্তি  

দেশ স্বাধীন হয়েছে সাত দশক পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু, এখনও দারিদ্র্য দূর করা যায়নি। দারিদ্রসীমার নীচে রয়ে গিয়েছে অন্তত ২০ কোটি ভারতবাসী। সরকারের পর সরকারের বদলায়, পরিকল্পনার পর পরিকল্পনা শেষ হয়, তবু চরম দারিদ্র্য দূর হওয়ার, এমনকী কমারও কোনও লক্ষণ স্পষ্ট হয় না। 
বিশদ

02nd  November, 2019
ছয় মামলার রায়ে কর্মজীবনের ইতি

 সুপ্রিম কোর্টের ৪৬তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। গত জানুয়ারি মাসে সুপ্রিম কোর্টের চার বিচারপতি তৎকালীন মুখ্য বিচারপতি দীপক মিশ্রর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। সেই দলে ছিলেন তিনিও।
বিশদ

01st  November, 2019
মেট্রো: কতটা যোগ্য কলকাতা

 কলকাতা মেট্রো রেল ভারতের গর্ব। ১৯৮৪ সালে ভারতের প্রথম ভূগর্ভ রেল ছুটেছিল কলকাতার বুকে। খুব সামান্য অংশে। এসপ্লানেড থেকে নেতাজি ভবন (ভবানীপুর)। সেদিন যাত্রাপথের দৈর্ঘ্য ছিল সাড়ে তিন কিমিরও কম। পরবর্তী তিন দশকে সেই যাত্রাপথ আপ এবং ডাউন দু’দিকেই বেড়েছে।
বিশদ

31st  October, 2019
পিজির নয়া উদ্যোগ 

রাজ্যে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিকাশ ঘটানোটা জরুরি। শিক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে মানুষের স্বাস্থ্য সচেতনতা। মানুষের অমূল্য জীবন যার সঙ্গে যুক্ত সেই চিকিৎসা পরিষেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির মানোন্নয়ন প্রয়োজন। 
বিশদ

30th  October, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, বালুরঘাট: ঘোষণাই সার, বেআইনি টোটো বন্ধ হয়নি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। এনিয়ে একদিনের জন্যও কোনও অভিযান চালাতে দেখা যায়নি আঞ্চলিক পরিবহণ দপ্তরকে। ফলে টোটোযন্ত্রণা নিয়ে ...

বিএনএ, সিউড়ি: সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই ভোটার তথ্য যাচাই প্রক্রিয়ায় ৯৯ শতাংশ সাফল্য আসায় নজির গড়েছে বীরভূম। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ভোটার তথ্য যাচাইয়ের প্রক্রিয়ার গতি শ্লথ ছিল। কিন্তু, বর্তমানে তা লক্ষ্যমাত্রার খুব কাছে গিয়ে পৌঁছেছে।  ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: উত্তর পূর্ব ভারত থেকে আসছে নিষিদ্ধ মাদক ট্যাবলেট ইয়াবা। এই কারবারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে জাল নোটও। তদন্তে নেমে এই তথ্য হাতে পেল ...

মুম্বই, ১৪ নভেম্বর: জয়ের আশা জাগিয়েও মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে ৩ উইকেটে হেরে গেল বাংলা। তার ফলে সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টের পরের রাউন্ডে ওঠা অনিশ্চত হয়ে পড়ল অরুণ লালের ছেলেদের। প্রথমে ব্যাট করে বাংলা তোলে ৪ উইকেটে ১৫৩ রান। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮২১: রুশ সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়েভস্কির জন্ম
১৮৮৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী মৌলানা আবুল কালাম আজাদের জন্ম
১৯১৮: শেষ হল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
১৯৩৬: অভিনেত্রী মালা সিনহার জন্ম

11th  November, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭১.২৯ টাকা ৭৩.০০ টাকা
পাউন্ড ৯১.০০ টাকা ৯৪.৩২ টাকা
ইউরো ৭৭.৯২ টাকা ৮০.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৮৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৮৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৪৪০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ কার্তিক ১৪২৬, ১৫ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, তৃতীয়া ৩৪/৪৩ রাত্রি ৭/৪৬। মৃগশিরা ৪৩/১৮ রাত্রি ১১/১২। সূ উ ৫/৫২/৪৬, অ ৪/৪৯/৩০, অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২২ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/১৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/৩৭ গতে ১১/২১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৫ গতে ৯/৪৩ মধ্যে।
২৮ কার্তিক ১৪২৬, ১৫ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, তৃতীয়া ৩৩/৪৬/২৯ রাত্রি ৭/২৪/৪৫। মৃগশিরা ৪৪/২৬/৪৪ রাত্রি ১১/৪০/৫১, সূ উ ৫/৫৪/৯, অ ৪/৫০/১, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে ও ৭/৩১ গতে ৯/৩৯ মধ্যে ও ১১/৪৭ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২১ গতে ৪/৫০ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪০ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৩ গতে ৩/২৪ মধ্যে ও ৪/১৯ গতে ৫/৫৫ মধ্যে, বারবেলা ৮/৩৮/৭ গতে ১০/০/৬ মধ্যে, কালবেলা ১০/০/৬ গতে ১১/২২/৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৬/৩ গতে ৯/৪৪/৪ মধ্যে।
 ১৭ রবিয়ল আউয়ল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। বৃষ: বন্ধুবান্ধব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৫৩৩: ইনকা সভ্যতার রাজধানী কুঝকোয় পদার্পণ করলেন ফ্রান্সিসকো পিজারিও১৬৩০: জার্মান ...বিশদ

07:03:20 PM

কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভিডিও বার্তা অমিতাভ বচ্চনের 

05:20:00 PM

প্রথম টেস্ট: দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারত ৪৯৩/৬ (৩৪৩ রানের লিড) 

05:05:49 PM

মালদহের সুজাপুরে ২০ লক্ষ টাকার জালনোট উদ্ধার 
২০ লক্ষ টাকার জালনোট উদ্ধার হল মালদহের কালিয়াচক এলাকার সুজাপুরে। ...বিশদ

03:53:52 PM

দ্বিশতরান মায়াঙ্ক আগরওয়ালের, ভারত ৩৬৫/৪

03:51:23 PM