উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ
গাজার জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদের মুখপাত্র মুসাব আল-বেরিম বলেন, ইজরায়েল এবং গাজার এই পরিস্থিতিতে মিশরীয় তরফে মধ্যস্থতা করা হয়। সেইমতো এদিন ভোর সাড়ে পাঁচটা থেকে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বিরতি জারি হয়েছে। অন্যদিকে ইজরায়েল সেনাবাহিনীর তরফেও ট্যুইটে জানানো হয়েছে, গাজা অভিযান শেষ হয়েছে। এবং এই পদক্ষেপের ফলে দক্ষিণ ইজরায়েল থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। প্যালেস্তাইনের উপকূলবর্তী এলাকার রাস্তাতেও যান চলাচল স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে বলে খবর।
প্রসঙ্গত, গত মে মাস থেকে ইজরায়েল এবং গাজার জঙ্গি গোষ্ঠীর লড়াই শুরু হয়। জানা গিয়েছে, ইজরায়েলকে লক্ষ্য করে ইসলামিক জিহাদ প্রায় ৪০০টি রকেট ছুঁড়েছে। তার জবাবে ইজরায়েলের তরফে জঙ্গি ঘাঁটিতে বিমান হানা চালানো হয়। এবং তাতে গাজার সাধারণ মানুষকেও প্রাণ হারাতে হয়েছে। প্যালেস্তাইনের তরফে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলি হানায় ৩৪ জন প্রাণ হারিয়েছেন। তাদের মধ্যে সাত বছরের এক শিশু রয়েছে। ইজরায়েলি হামলায় ১৮ জঙ্গি নিহত হলেও বাকি সকলেই গাজার সাধারণ মানুষ। অন্যদিকে ইসলামিক জিহাদ গোষ্ঠীর হানায় দক্ষিণ ইজরায়েলের জনজীবন কার্যত স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। মঙ্গলবার প্যালেস্তিনীয় হানায় এলাকা জুড়ে লাগাতার সাইরেনের শব্দে সব স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং মানুষ ঘরের ভিতরে থাকতে বাধ্য হন। অবশেষে বৃহস্পতিবার ভোর থেকে সংঘর্ষ বিরতি জারি হওয়ার পর দু’পক্ষেরই পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। তবে ইসলামিক জিহাদ হামলা থামালেও গাজার শাসক হামাস জঙ্গি গোষ্ঠী আগামী দিনে নতুন করে ফের যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে কি না, সেটাই এখন প্রশ্ন।