Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

প্রোমোটারের থাবা থেকে মুক্তি  

দেশ স্বাধীন হয়েছে সাত দশক পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু, এখনও দারিদ্র্য দূর করা যায়নি। দারিদ্রসীমার নীচে রয়ে গিয়েছে অন্তত ২০ কোটি ভারতবাসী। সরকারের পর সরকারের বদলায়, পরিকল্পনার পর পরিকল্পনা শেষ হয়, তবু চরম দারিদ্র্য দূর হওয়ার, এমনকী কমারও কোনও লক্ষণ স্পষ্ট হয় না। বিপিএল রেশন কার্ড আর সস্তা দরের খাদ্য কতটা বণ্টন করা প্রয়োজন, তা নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্যগুলির দড়ি টানাটানির অন্ত নেই। এই বাবদ অর্থ বরাদ্দ নিয়েও কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির মধ্যে বিবাদ নিত্যকার ঘটনা—যার কোনও মীমাংসা আজ অবধি হয়নি। জীবনধারণের জন্য ন্যূনতম চাহিদা হল খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান। তারপর আসে চিকিৎসা, শিক্ষা, বিনোদন প্রভৃতি। খাদ্যের নিশ্চয়তা নিয়ে সরকারি প্রকল্প চালু হয়েছে ঠিকই, তবু কোনও সরকার বুকে হাত রেখে বলতে পারবে না যে সবাইকে দু’বেলা পেট ভরে স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করা গিয়েছে। চাহিদার প্রথমটাই যে-দেশে যে-সমাজে এখনও পূরণ করা সম্ভব হয়নি সেখানে বস্ত্র এবং বাসস্থানের অপ্রতুলতা নিয়ে সংশয়ের অবকাশ কোথায়? বলার অপেক্ষা রাখে না গরিবের জন্য চিকিৎসা শিক্ষা বিনোদনের কী হাল! ভোটের প্রচারে সব দলের দাবি থাকে যে তারা সরকারে এলেই গরিবের চাহিদা পূরণের কাজটি করবে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে। আর শাসক দল বলে, ফের সরকার গড়ার সুযোগ পেলে গরিবি দূর করেই তবে ক্ষান্ত হবে। গত শতকের সত্তরের দশকে ইন্দিরা গান্ধীর মুখে এই আশ্বাস প্রথম শোনা গিয়েছিল। তারপর তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে কংগ্রেসের তরফে দীর্ঘদিন ভারত শাসন করেছেন রাজীব গান্ধী, নরসিমা রাও, মনমোহন সিং প্রমুখ। তাঁরাও কথা রাখেননি। কংগ্রেসের মুণ্ডপাত করে সরকার আলো করেছেন একাধিক বারোভাজা নেতা এবং বিজেপিরও দু’জন প্রধানমন্ত্রী। তবু আমরা কমবেশি সেই তিমিরেই পড়ে রয়েছি।
বিশেষত সবার মাথার উপর ছাদের ব্যবস্থা করা যায়নি। তার একটি বড় কারণ গরিবদের বেশিরভাগই ভূমিহীন। শহুরে গরিবদের অবস্থা যাকে বলে সঙ্গিন! ঘর তৈরির জন্য সবার আগে দরকার একখণ্ড জমি। যে মানুষ পেট ভরাবার সামান্য ভাত রুটি ডাল সব্জির ব্যবস্থা করতেই দিনে তারা দেখে, তার সঞ্চয় বলে কিছু থাকে না। সঞ্চয় না-থাকলে জমির মালিক হওয়ার স্বপ্নটাও দেখা যায় না। অতএব সেই মানুষের জায়গা হয় ফুটপাত, রেলের প্ল্যাটফর্ম, বাসযাত্রী প্রতীক্ষালয়, উড়ালপুল বা কোনও সেতুর নীচের অন্ধকার কোণ কিংবা কোনও পরিত্যক্ত বিপজ্জনক বাড়ি বা গুদাম ঘরের একটি অংশে। কেউ-বা কাঁচাঘর বানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা সরকারি বেসরকারি জমিতে। আবার কিছু মানুষ বহু বছর ধরে বাস করে যেমন-তেমন ভাড়ার ঘরে কিংবা ঠিকাস্বত্বে পাওয়া জমিতে। কলকাতায় এবং শহরতলিতে গত কয়েক দশক যাবৎ হাজারে হাজারে ছোটবড় আবাসন তৈরি হয়েছে এবং হচ্ছে—এর কোনও বিরাম নেই। দেখে মনে হবে—গৃহসমস্যা আর কারও কিছু থাকবে না। কিন্তু বাস্তবটা একেবারে অন্যরকম। কারণ, ফ্ল্যাট কেনার সামর্থ্য ক’জনের আছে? যে ফ্ল্যাট তৈরি করতে ৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে, সেটাও একজন গরিব কিনতে পারবে না। কারণ, নির্মাণ খরচের সঙ্গে প্রোমোটারের লাভ এবং নানাবিধ সরকারি কর এবং গুন্ডা ট্যাক্স দিয়ে তার দাম গিয়ে দাঁড়াচ্ছে ১৫ লাখ! ব্যাঙ্কের বিধি মেনে গৃহঋণ চাইবার যোগ্যতাও সকলের নেই। অতএব কোটি কোটি মানুষের গৃহহীন হয়ে থাকাই নিয়তি এই পোড়ার দেশে।
কিন্তু, বস্তিতে বা ঠিকাস্বত্বের উপর কোনোরকমে কাটিয়েও দিতে পারেন না সকলে। প্রোমোটার নামক বিশেষ প্রজাতির একটি অংশের সীমাহীন লোলুপ হাত সেদিকেও প্রসারিত হয়। তারা গুন্ডা দিয়ে, রাজনীতির দাদাদের ধরে কিংবা আগুন লাগিয়ে বহু বস্তির দখল নেয়। কলকাতা ও হাওড়ায় প্রোমোটার চক্রের এই অনাচার ঠেকাতে এবার উদ্যোগী হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। ঠিকা টেন্যান্সি আইনের সংশোধন করে ঠিকা ভাড়াটিয়াদের আইনগত মর্যাদা আগেই বদলে দেওয়া হয়েছে। সেই অনু্যায়ী বৃহস্পতিবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে ঠিকা লিজি এবং ঠিকা অ্যাসাইনিদের গৃহনির্মাণের ছাড়পত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। তারা এবার থেকে ব্যাঙ্কঋণ গ্রহণ এবং ‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য বিবেচিত হবে। সরকার স্পষ্ট করে দিয়েছে, নতুন এই বিধানে প্রোমোটারদের ইনিয়ে বিনিয়েও অনুপ্রবেশের কোনও সুযোগ রাখা হয়নি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদেরও এই বিষয়ে সতর্ক পদক্ষেপ করতে হবে। তারা যেন আইন মেনেই ঘর তৈরি করে। পরিবেশের সুস্থতা বজায় রাখার বিষয়েও যত্নবান হয়। তারা যাতে কোনোভাবেই রাজনীতির বোড়ে কিংবা অসাধুচক্রের শিকার না-হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে সরকারকে।  
02nd  November, 2019
পণের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্ত রাজস্থানে!

 ভারতে পণপ্রথা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে আইন বলবৎ হয়েছে ১৯৬১ সালে, অর্থাৎ ৫৮ বছর হয়ে গেল। তার পরেও পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি নারী পণপ্রথার বলি হয় যে দেশে তার নাম ভারত, আমাদের মহান দেশ! ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর (এনসিআরবি) তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, ভারতে প্রতি দেড় ঘণ্টায় একজন মহিলাকে পণলোভীদের রোষে পুড়ে মরতে হয়। বিশদ

বেলাগাম গতি: চাই কড়া পদক্ষেপ

গতি। বলা ভালো উদ্দাম গতি। কখনও নেশার ঘোরে, কখনও রেষারেষি, কখনও আবার স্রেফ স্টান্টবাজি। শহরের বুকে ঝরে পড়ছে একের পর এক প্রাণ। বয়সে তরুণ বা সদ্য যৌবনে পা দেওয়া তরতাজা প্রাণ। 
বিশদ

14th  November, 2019
লক্ষ্য কর্মসংস্থান

 পুরনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্তটি সঠিক ছিল বলে কেন্দ্রের সরকার যতই দাবি করুক না কেন তার বড় ধাক্কা যে দেশের কর্মসংস্থানের উপর পড়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কাজের বাজারের ছবিটাই এখন বিবর্ণ, কাজ হারানো মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। নোটবন্দির জেরে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। বিশদ

13th  November, 2019
বুলবুল-পরবর্তী বাংলার প্রত্যাশা  

এক দশক আগের ‘আ‌ইলা’র স্মৃতি উসকে দিয়ে শনিবার দক্ষিণবঙ্গের একাংশে আছড়ে পড়ল ‘বুলবুল’। প্রাণহানির নিরিখে বুলবুলের দাপট আইলার চেয়ে কমই ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত অন্য ক্ষয়ক্ষতির যে খতিয়ান সরকারের হাতে এসেছে তাতে এই বিপর্যয়কে কোনোভাবেই ন্যূন মনে করার সুযোগ নেই।  
বিশদ

12th  November, 2019
বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের দেশ

সময় লাগল অনেকটাই। তবে অবশেষে স্বস্তি এল। দীর্ঘদিনের জটও কাটল। নতুন করে সবকিছু শুরু হওয়ার অপেক্ষায় অযোধ্যা। আর বহু প্রতীক্ষিত এই সুদিন দেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এভাবেই অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণার পর জাতির উদ্দেশে ভাষণে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

11th  November, 2019
নিরাপত্তার নামে 

গোয়েন্দারা বারবার সতর্ক করেছিলেন। শোনেননি ইন্দিরা গান্ধী। অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে অপারেশন ব্লু স্টারের পর ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো জানিয়েছিল, শিখ সম্প্রদায় আপনার শত্রু হয়ে গিয়েছে। আপনার নিরাপত্তা বলয় থেকে শিখদের সরিয়ে দিন। মানতে চাননি ইন্দিরা। বিয়ন্ত সিং এবং সতবন্ত সিং বহুদিনের সঙ্গী... তাঁদের সরাবেন না প্রধানমন্ত্রী। 
বিশদ

10th  November, 2019
পেঁয়াজের দামে নাভিশ্বাস

 প্রায় শেষ পুজোর মরশুম। গণেশ পুজো দিয়ে শুরু হয়ে জগদ্ধাত্রীতে এসেছে থেমেছে উৎসবের লগ্ন। এই সময় আমবাঙালির হাত প্রায়-শূন্য হয়ে পড়ে ফিবছরই। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু, তার উপর আছড়ে পড়েছে মূল্যবৃদ্ধির ভয়াবহ ‘বুলবুল’। বাজারে বেরলে নিমেষে উড়ে যাচ্ছে নোট। বিশদ

09th  November, 2019
গুজরাতি: বৈষম্যমূলক ও অবাঞ্ছিত 

গোটা এশিয়া মহাদেশে সাহিত্যে প্রথম নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যিনি তিনি একজন বাঙালি কবি। বলা বাহুল্য তাঁর নাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তারপর শতবর্ষ পেরিয়ে গিয়েছে। তবু ভারতের অন্যকোনও ভাষার সাহিত্যিকরা সেই গর্ব স্পর্শ করতে পারেননি। রবীন্দ্রনাথেরই লেখা দুটি গান ভারত এবং বাংলাদেশের জাতীয়সঙ্গীত। এও এক অনন্য নজির।  
বিশদ

08th  November, 2019
অগ্রগতির আসল চাবিকাঠি

 সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্যবিষয়ক জাতীয় সমীক্ষা রিপোর্ট। ‘ন্যাশনাল হেলথ প্রোফাইল, ২০১৯’ নামের এই বিশাল রিপোর্টে দেশের শিশুদের যে স্বাস্থ্যচিত্র ধরা পড়েছে তাকে কোনোভাবেই আশাব্যঞ্জক বলা যাবে না। বিশদ

07th  November, 2019
নিরাপদ অবস্থান 

দেশের উন্নতি করতে হলে সাধারণ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের জীবনযাত্রায় উন্নতি ঘটাতেই হবে। তাঁদের জীবনকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। ভাবতে হবে তাঁদের স্বার্থরক্ষার কথা। কেন্দ্রের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ উঠেছে যে তারা ধনীদের স্বার্থরক্ষা করে, সিদ্ধান্ত নেয় বড়লোক শ্রেণীর স্বার্থে। তারা চাষি, খেতমজুর অর্থাৎ গরিব মানুষের কথা বিশেষ ভাবে না। 
বিশদ

06th  November, 2019
পাকিস্তানের স্বভাব যায় না ম’লে 

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, স্বভাব যায় না ম’লে। যার যা স্বভাব সেটা সে পালন করে যাবেই। সে ভালোই হোক আর মন্দই হোক। মন্দ হলে সে কাজের সমালোচনা বা নিন্দা হবেই। কিন্তু অসম্মান আর বেইজ্জতই যাদের ভূষণ তারা এসব অসম্মানকে থোড়াই কেয়ার করে।  বিশদ

05th  November, 2019
পেগাসাস থেকে সাবধান! 

ফের ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগ! ভারতের সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের উপর গোয়েন্দাগিরি করার জন্য হোয়াটসঅ্যাপকে কাজে লাগানো হয়েছিল এ বছরের গোড়ায়। নজরদারি চালাবার জন্য ‘পেগাসাস’ নামে একটি স্পাইওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল, যা তৈরি করেছিল এনএসও গ্রুপ নামের এক ইজরায়েলি সংস্থা। 
বিশদ

04th  November, 2019
বিষবাষ্প 

দীপাবলির উৎসবেই ফিরল দিল্লির চেনা ছবি। মেরেকেটে মাসখানেক হল হরিয়ানা-পাঞ্জাবে ফসলের গোড়া পোড়ানো শুরু হয়েছে। এ ছবিও খুব চেনা... আতঙ্কের, উদ্বেগের। ধোঁয়াশায় ঢাকা আকাশ, দূষণের চাদর রাজপথে নেমে আসায় দৃশ্যমানতা কমে এসেছে। 
বিশদ

03rd  November, 2019
ছয় মামলার রায়ে কর্মজীবনের ইতি

 সুপ্রিম কোর্টের ৪৬তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। গত জানুয়ারি মাসে সুপ্রিম কোর্টের চার বিচারপতি তৎকালীন মুখ্য বিচারপতি দীপক মিশ্রর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। সেই দলে ছিলেন তিনিও।
বিশদ

01st  November, 2019
মেট্রো: কতটা যোগ্য কলকাতা

 কলকাতা মেট্রো রেল ভারতের গর্ব। ১৯৮৪ সালে ভারতের প্রথম ভূগর্ভ রেল ছুটেছিল কলকাতার বুকে। খুব সামান্য অংশে। এসপ্লানেড থেকে নেতাজি ভবন (ভবানীপুর)। সেদিন যাত্রাপথের দৈর্ঘ্য ছিল সাড়ে তিন কিমিরও কম। পরবর্তী তিন দশকে সেই যাত্রাপথ আপ এবং ডাউন দু’দিকেই বেড়েছে।
বিশদ

31st  October, 2019
পিজির নয়া উদ্যোগ 

রাজ্যে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিকাশ ঘটানোটা জরুরি। শিক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে মানুষের স্বাস্থ্য সচেতনতা। মানুষের অমূল্য জীবন যার সঙ্গে যুক্ত সেই চিকিৎসা পরিষেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির মানোন্নয়ন প্রয়োজন। 
বিশদ

30th  October, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রশান্ত কিশোরের দাওয়াই মেনে এবার ইস্তাহার উপনির্বাচনেও। দলের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও উপনির্বাচনে ভোটারদের কাছে পৌঁছতে এলাকা ভিত্তিক ইস্তাহার প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিল ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: উত্তর পূর্ব ভারত থেকে আসছে নিষিদ্ধ মাদক ট্যাবলেট ইয়াবা। এই কারবারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে জাল নোটও। তদন্তে নেমে এই তথ্য হাতে পেল ...

মুম্বই, ১৪ নভেম্বর: জয়ের আশা জাগিয়েও মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে ৩ উইকেটে হেরে গেল বাংলা। তার ফলে সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টের পরের রাউন্ডে ওঠা অনিশ্চত হয়ে পড়ল অরুণ লালের ছেলেদের। প্রথমে ব্যাট করে বাংলা তোলে ৪ উইকেটে ১৫৩ রান। ...

বিএনএ, সিউড়ি: সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই ভোটার তথ্য যাচাই প্রক্রিয়ায় ৯৯ শতাংশ সাফল্য আসায় নজির গড়েছে বীরভূম। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ভোটার তথ্য যাচাইয়ের প্রক্রিয়ার গতি শ্লথ ছিল। কিন্তু, বর্তমানে তা লক্ষ্যমাত্রার খুব কাছে গিয়ে পৌঁছেছে।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮২১: রুশ সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়েভস্কির জন্ম
১৮৮৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী মৌলানা আবুল কালাম আজাদের জন্ম
১৯১৮: শেষ হল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
১৯৩৬: অভিনেত্রী মালা সিনহার জন্ম

11th  November, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭১.২৯ টাকা ৭৩.০০ টাকা
পাউন্ড ৯১.০০ টাকা ৯৪.৩২ টাকা
ইউরো ৭৭.৯২ টাকা ৮০.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৮৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৮৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৪৪০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ কার্তিক ১৪২৬, ১৫ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, তৃতীয়া ৩৪/৪৩ রাত্রি ৭/৪৬। মৃগশিরা ৪৩/১৮ রাত্রি ১১/১২। সূ উ ৫/৫২/৪৬, অ ৪/৪৯/৩০, অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২২ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/১৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/৩৭ গতে ১১/২১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৫ গতে ৯/৪৩ মধ্যে।
২৮ কার্তিক ১৪২৬, ১৫ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, তৃতীয়া ৩৩/৪৬/২৯ রাত্রি ৭/২৪/৪৫। মৃগশিরা ৪৪/২৬/৪৪ রাত্রি ১১/৪০/৫১, সূ উ ৫/৫৪/৯, অ ৪/৫০/১, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে ও ৭/৩১ গতে ৯/৩৯ মধ্যে ও ১১/৪৭ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২১ গতে ৪/৫০ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪০ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৩ গতে ৩/২৪ মধ্যে ও ৪/১৯ গতে ৫/৫৫ মধ্যে, বারবেলা ৮/৩৮/৭ গতে ১০/০/৬ মধ্যে, কালবেলা ১০/০/৬ গতে ১১/২২/৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৬/৩ গতে ৯/৪৪/৪ মধ্যে।
 ১৭ রবিয়ল আউয়ল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। বৃষ: বন্ধুবান্ধব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৫৩৩: ইনকা সভ্যতার রাজধানী কুঝকোয় পদার্পণ করলেন ফ্রান্সিসকো পিজারিও১৬৩০: জার্মান ...বিশদ

07:03:20 PM

কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভিডিও বার্তা অমিতাভ বচ্চনের 

05:20:00 PM

প্রথম টেস্ট: দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারত ৪৯৩/৬ (৩৪৩ রানের লিড) 

05:05:49 PM

মালদহের সুজাপুরে ২০ লক্ষ টাকার জালনোট উদ্ধার 
২০ লক্ষ টাকার জালনোট উদ্ধার হল মালদহের কালিয়াচক এলাকার সুজাপুরে। ...বিশদ

03:53:52 PM

দ্বিশতরান মায়াঙ্ক আগরওয়ালের, ভারত ৩৬৫/৪

03:51:23 PM