বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
গত বছর ডিসেম্বর মাসে রেলমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে এই দুই স্টেশনে মাটির ভাঁড়-গ্লাস-প্লেট চালু করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশনের চেয়ারম্যান ভি কে সাক্সেনা। তিনি জানিয়েছেন, ‘কুমোর সশক্তিকরণ যোজনার অধীনে কমিশন কুমোরদের বৈদ্যুতিক চাকা দিয়েছে। যার ফলে তাদের উত্পাদন দিনে ১০০টি থেকে বেড়ে ৬০০টি কাপে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। রেল এই প্রস্তাব মেনে নেওয়ায় কুমোররা তাদের পণ্যগুলির জন্য একটি বাজার পাবে।’
প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনীক্ষেত্র বারাণসীতে কুমোরদের মধ্যে ৩০০টি বৈদ্যুতিক চাকা বিলি করা হয়েছে। শীঘ্রই আরও এক হাজার চাকা বণ্টন করা হবে। সোনিয়া গান্ধীর কেন্দ্র রায়বেরিলিতে ১০০টি বৈদ্যুতিক চাকা কুমোরদের দেওয়া হয়েছে। আরও ৭০০টি চাকা বিলির প্রক্রিয়া চলছে বলে সরকারি সূত্রে খবর। এবছর দেশজুড়ে ছ’হাজার বৈদ্যুতিক চাকা বিলির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশন। এদিকে, রেল বাজেটে এই মাটির ভাঁড়-গ্লাস-প্লেট কেনার জন্য কোনও বরাদ্দ নেই। এটিকে অন্যান্য বরাদ্দের তালিকায় রাখা হতে পারে বলে জানিয়েছেন রেলের এক শীর্ষ আধিকারিক। অন্যদিকে, ভাঁড়ের গুণমান নিয়ে যাত্রী ও বিক্রেতাদের প্রচুর অভিযোগ রয়েছে। তবে, পরিবেশবান্ধব হওয়ায় মাটির ভাঁড়েই আস্থা রাখছে রেল।