সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
বিএনএ, শিলিগুড়ি: পুজোর মুখে শিলিগুড়ি শহরে হকারের বেশে সক্রিয় হয়ে উঠেছে ভিন রাজ্যের চোরের দল। শহরের সুভাষপল্লিতে বৃদ্ধ দম্পত্তির বাড়ি থেকে গয়না লুটের ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস এমনই তথ্য হাতে পেয়েছে। পুলিস ও গোয়েন্দাদের সন্দেহ, বিহার কিংবা উত্তরপ্রদেশ থেকে দুষ্কৃতীদের ওই গ্যাং এখানে এসেছে। স্থানীয় দুষ্কৃতীদের সহযোগিতায় ওই গ্যাং চুরি, ছিনতাই ও কেপমারির চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পরেও ওই দম্পত্তির বাড়ি থেকে গয়না চুরির ঘটনা পুলিস কিনারা করতে পারেনি। এই ঘটনায় পুলিসের ভূমিকা নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন উঠেছে।
শিলিগুড়ি মেট্রপলিটন পুলিসের ডেপুটি পুলিস কমিশনার (পূর্ব) ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায় অবশ্য বলেন, ওই চুরির ঘটনা নিয়ে কিছু তথ্য হাতে এসেছে। শীঘ্রই ওই ঘটনা কিনারা করা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।
গয়না ও রান্নার গ্যাসের ওভেন পরিষ্কারকারী পরিচয় দিয়ে মঙ্গলবার সকালে শিলিগুড়ি শহরের সুভাষপল্লিতে একটি বাড়িতে লুটপাট চালায় দুই দুষ্কৃতী। অভিনব কায়দায় ওই অপারেশন চালানো হয়। এই ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্য হাতে পেয়েছে। পুলিস ও গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, পুজোর সামনে শহরে দুষ্কৃতীদের একটি গ্যাং সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা ছোটো ছোটো দলে ভাগ হয়ে শহরে চুরি, ছিনতাই ও কেপমারির ঘটনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গয়না পরিষ্কারকারী সহ হকারের ছদ্মবেশে তারা শহরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মূলত সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টের মধ্যে তারা বিভিন্ন বাড়িতে ঢুকে লুটপাট চালানোর টার্গেট নিয়েছে। কারণ সংশ্লিষ্ট সময়ে বাড়িতে পুরুষরা থাকেন না বলেই চলে। সেই সময় বাড়ি সামলান মহিলা ও বৃদ্ধারাই। তাঁদেরকে সহজেই বোকা বানিয়ে লুটপাটের চেষ্টা করছে দুষ্কৃতীরা। সম্ভবত বিহার কিংবা উত্তরপ্রদেশ থেকে এসেছে ওই দুষ্কৃতীরা। স্থানীয় দুষ্কৃতীদের সহযোগিতায় তারা এই অপারেশন চালানোর চেষ্টা করছে। নেপালের দুষ্কৃতীদের সঙ্গেও ওদের সম্পর্ক থাকতে পারে।
ওই গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে পুলিস। তারা এই ব্যাপারে শহরবাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি শহরে নজরদারি বাড়ানোর কথা ভাবছে। একইসঙ্গে তারা বিভিন্ন সময় ধৃত চোরদের মাধ্যমে ওই গ্যাঙের গতিবিধি জানার চেষ্টা করছে। পুলিসের এক অফিসার বলেন, ওই দুষ্কৃতীদের ব্যাপারে শহরবাসীকে সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে। দুপুরে অপরিচিত লোক, হকার, গয়না পরিষ্কারকারীদের বাড়িতে চট করে প্রবেশ করতে না দেওয়ার জন্য বাসিন্দাদের জানানো হয়েছে। হকার বা সেলসম্যানদের গতিবিধি সন্দেহজনক বলে মনে হলে পুলিসকে খবর দিতে বলা হয়েছে। শিলিগুড়ি মেট্রপলিটন পুলিসের ডেপুটি কমিশনার (পূর্ব) বলেন, এই ব্যাপারে অনেকদিন ধরেই শহরবাসীকে সচেতন করা হচ্ছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে বাসিন্দাদের বোঝানো হচ্ছে। এবার আরও জোরদারভাবে সচেতনতামূলক অভিযানে নামা হবে। পাশাপাশি পুজোর দিকে তাকিয়ে শহরের নজরদারি আরও বাড়ানো হবে।
শিলিগুড়ি মেট্রপলিটন পুলিসের ডেপুটি পুলিস কমিশনার (পূর্ব) ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায় অবশ্য বলেন, ওই চুরির ঘটনা নিয়ে কিছু তথ্য হাতে এসেছে। শীঘ্রই ওই ঘটনা কিনারা করা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।
গয়না ও রান্নার গ্যাসের ওভেন পরিষ্কারকারী পরিচয় দিয়ে মঙ্গলবার সকালে শিলিগুড়ি শহরের সুভাষপল্লিতে একটি বাড়িতে লুটপাট চালায় দুই দুষ্কৃতী। অভিনব কায়দায় ওই অপারেশন চালানো হয়। এই ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্য হাতে পেয়েছে। পুলিস ও গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, পুজোর সামনে শহরে দুষ্কৃতীদের একটি গ্যাং সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা ছোটো ছোটো দলে ভাগ হয়ে শহরে চুরি, ছিনতাই ও কেপমারির ঘটনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গয়না পরিষ্কারকারী সহ হকারের ছদ্মবেশে তারা শহরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মূলত সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টের মধ্যে তারা বিভিন্ন বাড়িতে ঢুকে লুটপাট চালানোর টার্গেট নিয়েছে। কারণ সংশ্লিষ্ট সময়ে বাড়িতে পুরুষরা থাকেন না বলেই চলে। সেই সময় বাড়ি সামলান মহিলা ও বৃদ্ধারাই। তাঁদেরকে সহজেই বোকা বানিয়ে লুটপাটের চেষ্টা করছে দুষ্কৃতীরা। সম্ভবত বিহার কিংবা উত্তরপ্রদেশ থেকে এসেছে ওই দুষ্কৃতীরা। স্থানীয় দুষ্কৃতীদের সহযোগিতায় তারা এই অপারেশন চালানোর চেষ্টা করছে। নেপালের দুষ্কৃতীদের সঙ্গেও ওদের সম্পর্ক থাকতে পারে।
ওই গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে পুলিস। তারা এই ব্যাপারে শহরবাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি শহরে নজরদারি বাড়ানোর কথা ভাবছে। একইসঙ্গে তারা বিভিন্ন সময় ধৃত চোরদের মাধ্যমে ওই গ্যাঙের গতিবিধি জানার চেষ্টা করছে। পুলিসের এক অফিসার বলেন, ওই দুষ্কৃতীদের ব্যাপারে শহরবাসীকে সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে। দুপুরে অপরিচিত লোক, হকার, গয়না পরিষ্কারকারীদের বাড়িতে চট করে প্রবেশ করতে না দেওয়ার জন্য বাসিন্দাদের জানানো হয়েছে। হকার বা সেলসম্যানদের গতিবিধি সন্দেহজনক বলে মনে হলে পুলিসকে খবর দিতে বলা হয়েছে। শিলিগুড়ি মেট্রপলিটন পুলিসের ডেপুটি কমিশনার (পূর্ব) বলেন, এই ব্যাপারে অনেকদিন ধরেই শহরবাসীকে সচেতন করা হচ্ছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে বাসিন্দাদের বোঝানো হচ্ছে। এবার আরও জোরদারভাবে সচেতনতামূলক অভিযানে নামা হবে। পাশাপাশি পুজোর দিকে তাকিয়ে শহরের নজরদারি আরও বাড়ানো হবে।
