সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
তিনি বিরক্তির সঙ্গে বলেন,‘উবেইদের ইস্ট বেঙ্গল ছেড়ে চলে যাওয়াটা আমার কাছে এখনও যন্ত্রণাদায়ক। কেন যে তাকে ছেড়ে দেওয়া হল জানি না। এটা একেবারেই মানতে পারছি না।’ পরোক্ষে কোয়েস ম্যানেজমেন্টকেই তিনি দোষারোপ করেছেন।
উবেইদ বলেন, ‘ইস্ট বেঙ্গলকে জবাব দেওয়া নয়। ইস্ট বেঙ্গল আমাকে পরিচিতি দিয়েছে। তবে আমি জানতাম, এবার থাকলে ওই দলে খেলার সুযোগ পেতাম না। তাই গোকুলামে চলে গিয়েছি। গোকুলামে নিয়মিত খেলে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছি।’ অতিরিক্ত সময়ে গোলরক্ষক মির্শাদ খোঁড়ালেও তাঁকে তুলতে পারেননি ইস্ট বেঙ্গল কোচ। এই প্রসঙ্গে তিনি ডুরান্ড কমিটিকেই দোষারোপ করেন। আলেজান্দ্রো বলেন, ‘ফিফার নতুন নিয়মে অতিরিক্ত সময়ে প্লেয়ার পরিবর্তন করা যায়। আমরা সেই নিয়মের সদ্ব্যবহার করতে পারিনি সংগঠকদের ব্যর্থতায়।’ গোকুলামের পেনাল্টি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আলেজান্দ্রো। তাঁর কথায়, বক্সে হেনরির মুভমেন্ট মোটেই গোলমুখী ছিল না। তাহলে ওকে ফাউল করলে কিভাবে পেনাল্টি হয়?এদিন হারের জন্য ক্লান্তিকেই দায়ী করেছেন তিনি। বললেন, ‘১২০ মিনিট খেলার পর ফুটবলাররা ক্লান্ত হয়ে যায়। তবে টাই-ব্রেকার অনেকটাই ভাগ্যের খেলা।’
গোকুলামের স্প্যানিশ কোচ ফার্নান্ডো ভালেরা বলেন, ‘একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে খেলে ইস্ট বেঙ্গলকে হারিয়েছি। তবে উবেইদ দারুণ খেলেছে।’