সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
জেলা বামফ্রন্ট নেতৃত্বের অভিযোগ, গত বছরের ২১ অক্টোবর আলিপুরদুয়ার পুরসভার তৃণমূল বোর্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সরকার পুরসভায় প্রশাসক বসিয়েছে। কিন্তু সময়ে ভোট না হওয়ায় পুর এলাকার নাগরিকরা বিভিন্ন শংসাপত্র ও শংসাপত্রে সইয়ের জন্য হয়রানির শিকার হচ্ছেন। নির্বাচিত বোর্ড না থাকায় শহরের জঞ্জাল আবর্জনাও নিয়মিত সাফাই হচ্ছে না। যত্রতত্র আবর্জনার কারণে শহরে দূষণ ও রোগব্যধি ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে পুরসভায় একটি নির্বাচিত বোর্ডের দরকার। তাই অবিলম্বে পুরসভার ভোট হওয়া দরকার। কিন্তু ভোটের হারার ভয়ে বর্তমান সরকার পুরসভার ভোট করতে চাইছে না। তৃণমূলের আলিপুরদুয়ার টাউন ব্লক সভাপতি দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, বামেদের এখন দূরবীন দিয়ে খুঁজতে হয়। নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে বামেরা এখন পুরসভার ভোটকে হাতিয়ার করতে চাইছে। পুরসভার ভোট কবে হবে তা ঠিক করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এদিকে বিভিন্ন শংসাপত্র পেতে ও শংসাপত্রে সইয়ের জন্য বাসিন্দাদের হয়রানির অভিযোগের বিষয়ে পুরসভার প্রশাসক তথা মহকুমা শাসক কৃষ্ণাভ ঘোষ অবশ্য কোনও মন্তব্য করতে চাননি।