বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
৬৬ বছরের সজলবাবু ১৩ জুলাই সন্ধ্যা ৬.৪০ মিনিট নাগাদ পাতাল পথে এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মারা যান। মেট্রোর দরজায় তাঁর হাত আটকে থাকার ঘটনায় মেট্রোর রেলের তরফে বলা হয়েছে, নয়া রেকগুলির দরজায় ১৫ থেকে ২২ মিলিমিটার ফাঁক থাকলেও ট্রেন দৌড়বে। যা নিয়ে মামলায় প্রশ্ন তুলেছেন মামলাকারীর আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকার। দিল্লি মেট্রোর রেক যেখানে পুরো বন্ধ না হলে চলে না, সেখানে কলকাতায় কেন এমন কারিগরি ব্যবস্থা? এই প্রশ্ন আদালতের সামনে রাখা হয়েছে।
সেদিন ঘটনার সময় রেকের কামরার ভিতরে থাকা ‘টকব্যাক’ ব্যবস্থার সাহায্যে কয়েকজন যাত্রী ট্রেন চালকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলেও তাঁরা ব্যর্থ হন। ওই ব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে মামলায়। অন্যদিকে যে সংস্থা ওই রেক বানায়, সেই ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি এবং মেট্রোর কাছ থেকে রিপোর্ট চাওয়ার দাবিও জানানো হয়েছে।