জিয়াগঞ্জের বহু প্রাচীন বাংলা মন্দিরের পুজো ঘিরে আকর্ষণ আজও কমেনি

সংবাদদাতা, লালবাগ: জিয়াগঞ্জের বাংলা মন্দিরের দুর্গাপুজো এবছর ৪২৫ বছরে পড়ল। ১১০৫ বঙ্গাব্দে স্থানীয় বাসিন্দাদের সাহায্যে পুজো শুরু করেন লোকনাথ রায় নামে জনৈক শিক্ষক। তখন থেকে প্রাচীন রীতি, নিয়ম মেনে পুজো হয়ে আসছে। পুজো কমিটির পাশাপাশি জিয়াগঞ্জবাসীর দাবি, বাংলা মন্দিরের পুজো রাজ্যের সবচেয়ে প্রাচীন বারোয়ারি। বর্তমানে ভাগীরথীর দুই পাড়ে জিয়াগঞ্জ ও আজিমগঞ্জ শহরে শতাধিক বারোয়ারি পুজো হলেও বাংলা মন্দিরের পুজোর প্রতি জিয়াগঞ্জবাসীর এতটুকু আকর্ষণ কমেনি। পুজোর চারদিন জিয়াগঞ্জের পাশাপাশি জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীদের সমাগম হয়। দর্শনার্থীদের ভিড়ে মন্দিরে পা ফেলা দায় হয়ে ওঠে। 
চার শতাব্দীর বেশি প্রাচীন জিয়াগঞ্জের এই প্রাচীন পুজোর শুরু নিয়ে যে তথ্য পাওয়া যায় তা হল, ১০০৫ বঙ্গাব্দের কিছুকাল আগে লোকনাথ রায় জিয়াগঞ্জে আসেন। বর্তমান বাংলা মন্দির এলাকার জঙ্গল সাফ করে একটি পাঠশালা চালু করেন। পাঠশালায় এলাকার বাচ্চাদের বাংলা পড়াতেন। পাঠশালা শুরুর কয়েক বছর পরে পাশেই একটি খড়ের চালার মন্দিরে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের আর্থিক সহায়তায় তিনি দুর্গাপুজো শুরু করেন। বাংলা শিক্ষকের দুর্গামন্দির বাংলা মন্দির নামে পরিচিতি লাভ করে। প্রায় দুশো বছর আগে মন্দিরটি পাকা হয়। শুরুর দিন থেকে আজও প্রাচীন রীতি মেনে নবমীতে ইলিশ মাছ সহযোগে ভোগ নিবেদন করা হয়। 
পুজো কমিটির সাধারণ সম্পাদক অজয় নাথ বলেন, বাংলা মন্দিরের পুজোর খ্যাতি জেলার গণ্ডি ছাড়িয়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকে মানত করে পুজো দিতে আসেন। থিমের রমরমাতেও দেবী দর্শনে জিয়াগঞ্জবাসী একবারের জন্য হলেও বাংলা মন্দিরে আসেন।
11Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.১৫ টাকা৮৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড১০৮.২৫ টাকা১১১.৮০ টাকা
ইউরো৯০.৭১ টাকা৯৩.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা