মণ্ডপে ঘোরার ফাঁকেই পুরনো বাড়ি ঘিরে ছবি তোলার হিড়িক

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কুমোরটুলি এলাকার জরাজীর্ণ একটি শতাব্দীপ্রাচীন ভবন। পুরসভার তরফে ‘বিপজ্জনক’ নোটিস লটকে দেওয়া হয়েছে সেই বাড়ির গায়ে। কিন্তু কে কার কথা শোনে! সেই বাড়ির নীচে চলছে দেদার ছবি তোলা। নানা পোজে ‌বান্ধবীর ছবি তুলে দিতে পেরে বিগলিত এক তরুণ। নাম বলতে না চাইলেও তাঁর সাফ বক্তব্য, ‘এই প্রাচীন বাড়িগুলির স্থাপত্য, খাঁজে খাঁজে লুকিয়ে থাকা ইতিহাস একটা মায়াজাল তৈরি করে। এটাই তো ভালো ছবি তোলার জন্য আদর্শ জায়গা।’
বস্তুত উত্তর কলকাতার অলিগলির সর্বত্রই এভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বহু প্রাচীন নিদর্শন। মাতৃমূর্তির সামনে সেলফি বা মোবাইল ক্যামেরায় ক্লিক তো চলছেই। পাশাপাশি, শখের ছবিশিকারীদের পছন্দের ‘স্পট’ হয়ে উঠেছে এই প্রাচীন ভবনগুলি। যে কোনও ভগ্নপ্রায় কিন্তু প্রাসাদসম নির্মাণকে পিছনে রেখে ছবি তোলার ধুম পড়ে গিয়েছে। কাঠের জানালা, জং ধরা লোহার পেল্লাই গেট, এক ঝাঁক পায়রা, টিয়া পাখির খাঁচা—সব মিলিয়ে তৈরি হচ্ছে ছবির ‘ব্যাকগ্রাউন্ড’। শুক্রবার, মহাষষ্ঠীর দিনে দেখা গেল কিছু জায়গায় দেখা গেল ছবি তোলার জন্য রীতিমতো লাইন পড়ে গিয়েছে। একটি দলের ছবি তোলা শেষ হলে অপেক্ষারত অন্যরা সুযোগ পাচ্ছে। কোনও কোনও যুগল আবার অপরিচিত দর্শনার্থীকেই তাঁদের একটি ছবি তুলে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছেন। হাসিমুখে সেই ‘আবদার’ মেটাচ্ছেন আগন্তুকরা। শোভাবাজার, কুমোরটুলির গঙ্গাপাড়ের রাস্তায়ও ছবি তোলার হিড়িক নজরে পড়ল। কেউ কেউ নদীর ঘাটে নেমে জলে পা ডুবিয়ে ছবি তুলতেও পিছপা হচ্ছেন না।
11Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.১৫ টাকা৮৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড১০৮.২৫ টাকা১১১.৮০ টাকা
ইউরো৯০.৭১ টাকা৯৩.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা