গল্পের পাতা

রুপোর চাকু

সৌমিত্র চৌধুরী: আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার। দেখে ফেলেছিল। মেয়ের জন্মদিনে এসেছিল আমার ফ্ল্যাটে। সরু খাটটায় টানটান শুয়েছিল। কেক আর মিষ্টি ডেলিভারি দিতে তখন হাজির পাড়ার এক দোকান-কর্মী। তার পাওনা মেটাতেই আলমারি খোলা। পাল্লা দুটো লাগাতেই ধাতব আওয়াজ আর দাদা সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, ‘আরে, ওই চাকুটা!’
একটু থেমে বেশ ধমকের সুরে, ‘কোথায় পেলি? ওটা তো বাবার ছিল। দে আমাকে।’ উত্তর না দিয়ে চাবি ঘুরিয়ে আলমারি বন্ধ করে দিলাম।  
‘খুব অন্যায় করলি কিন্তু,’ বেশ মোটা গলা দাদার। প্রচণ্ড রাগী মানুষ। কন্ট্রাক্টারি করে ইদানীং প্রচুর টাকা করেছে। মেজাজ সবসময়ই চড়া। গলার জোরও খুব। কিছু একটা হল কি না হল, চিৎকার শুরু করে দেয়। উল্টোপাল্টা কথা বলে কাঁদিয়েও দিতে পারে। দাদার সঙ্গে তর্ক করে না কেউ। আমি তো না-ই। এমনিতেই ঝগড়া করতে পারি না। অন্যের উপর হম্বিতম্বি করা আমার স্বভাবের সঙ্গে মেলে না। তার উপর চিৎকার করলেই গলা ভেঙে যায়। একবার মিছিলে স্লোগান দিয়ে গলা একদম বসে গিয়েছিল। ফিসফাস আওয়াজও বেরচ্ছে না। বাবা ভয় পেয়ে ডাক্তার ডেকে এনেছিলেন। বৃদ্ধ ডাক্তার সুরে টেনে টেনে কথা বলেন। ওষুধ লিখে দিয়েছিলেন সঙ্গে দরকারি উপদেশ, ‘উচ্চ স্বরে কথা কইলে ভোকাল কর্ড ছিঁড়া যাইব। ফ্যারিংস বরবাদ। কক্ষণও চিৎকার কইরবা 
না, বুঝছ!’ 
সম্মতিতে মাথা নেড়েছিলাম। ভীতু স্বভাব কিংবা অসুখের ভয়, চিৎকার করে কথা বলি না। কিন্তু অন্য দুই ভাই বলে। মাঝে মাঝে দাদার সঙ্গে মেজদা গলার শিরা ফুলিয়ে ঝগড়া করে। মেজদা মোটর ভেহিকেলসের কেরানি। এমনিতে বেশ হাসিখুশি। তবে ভাবভঙ্গি নেতা-মন্ত্রীদের মতো। দামি পোশাক পরে। মেজাজ সবসময় চড়া। যখন তখন ঝগড়া করে। পাড়ার অন্য বাড়িতেও পৌঁছে যায় এ-বাড়ির কোন্দলের ঝাঁঝ। মা বলতেন, ‘দেখ, এই বাড়ির একটা সম্মান আছে। তোমাদের বাবাকে লোকে খুব মান্যি করে। ওঁর সম্মানটা রেখ।’ 
মাথায় রাগ চড়ে গেলে সম্মান-অসম্মানের তোয়াক্কা করে না দুই দাদা। উদারা মুদারা তারায় গলা উঠতে উঠতে শেষে সপ্তমে পৌঁছে শুরু হয় দাঁত খেঁচানো। ওই স্কেলে ঝগড়া, কথা কাটাকাটি মুখ ভ্যাংচানো চলতেই থাকে। 
ঘণ্টা, দু’ঘণ্টা। 
দাদা বেশ মেজাজি গলায় বলল, ‘চাকুটা দে। ওটা তো বাবার।’
তোকে কেন দেব? মনে মনে বললাম, বাবা মারা যাবার পর তুই তো কত কিছু নিয়েছিস। কিছু বলেছি কখনও? আলমারি ভর্তি বই, বড় সেক্রেটারিয়েট টেবিল, বিশাল সিন্দুক। আর জমির ফসল বিক্রির টাকাও। তুই আর মেজদা মিলে এখনও নিয়ে যাচ্ছিস। কোনওদিন 
ভাগ দিয়েছিস?
অবশ্য চাইতে যাইনি। চাইব কেন? উত্তরাধিকার সূত্রেই তো আমার, ছোট ভাই মধুরও পাবার কথা। কিন্তু অধিকার জাহির করলে ঝগড়া বাঁধবে। যুদ্ধও বলা যায়। তোরা তখন একজোট। দুই ভাই আর তোদের বউরা— চারজনের সঙ্গে লড়াই! রাম ভীতু আমি। নিরীহ ধরন। গাঁক গাঁক করে ঝগড়া করব ভাবলেই বুক ধড়ফড় করে উঠে। নে তোরা লুটে পুটে খাচ্ছিস, খা! তবে ছোট ভাইটাকে কিছু দেবার কথা তো ভাবতে পারতিস! ভাবিসনি কখনও। ভাইটা একটু হাবাগোবা, পাগলাটে ধরন। ওকে তো মানুষ বলে মনে করিস না। দিদির সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করিস। অনেক ধুমধাম করে গা-ভর্তি সোনার গয়নায় সাজিয়ে দিদির বিয়ে দিয়েছেন বাবা। দিদি নাকি অনেক হাতিয়েছে, তোরা বলিস। অথচ, দিদি ছোট ভাইটাকে নিজের কাছে রেখে দেখাশোনা করে। তোদের ভয়ে দিদিও মুখ খোলে না।
আর আমি তো ভয় পেলেই গর্তে ঢুকে যাই। ছোটবেলায় পড়ার টেবিলে মুখ লুকিয়ে কাঁদতাম। এখন কান্নাকাটি করি না, ফ্ল্যাটের ছোট ঘরটায় গুম মেরে শুয়ে থাকি। ভীতু লোকটার মাথার উপর এখন কাজের প্রচুর চাপ। মাথা ঠান্ডা রেখে ডিউটি করতে হয়। প্রাইভেট কোম্পানির এগজিকিউটিভ। ফিনান্স, অ্যাকাউন্টস দুটোরই দায়িত্ব ঘাড়ে। সামান্য ভুল হলেই চাকরি নিয়ে টানাটানি। তার উপর ফ্ল্যাট কিনেছি, মাসে মাসে মোটা টাকা ব্যাঙ্কের সুদ গোনা। সব মিলিয়ে বিস্তর চাপ। এর মধ্যে পৈতৃক জমি বাড়ি সম্পত্তি, ভাইয়ে ভাইয়ে ঝগড়া! ওসব ঢুকিয়ে মাথা গরম করতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু দাদার কথাতে মাথাটা গরম হয়ে গেল। 
জমির ফসল, সোনাদানা, বাড়ির ভাগ নয়। উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছি একটা চাকু। নরম ধারহীন। আঘাত করা যাবে না। কাগজ কাটা যাবে শুধু। আজকাল কাগজ কেটে কেউ লেখেও না। রাইটিং প্যাড কিংবা এ-ফোর কাগজ ব্যবহার করে। কাগজ কাটবার একটা চাকু, নিরীহ পেপার কাটার। সেটাও নিয়ে নিবি? 
চাকুটা যে রুপোর তৈরি অনেক পরে জেনেছি। বিয়ের কয়েক মাস পরে চাকুটা ডান হাতে নিয়ে আমার স্ত্রী নিজের কব্জির উপর ঘসতে ঘসতে বলল, ‘কী নরম চাকু গো! রুপোর। অনেক দাম। আর বাঁটটা...?’ শ্বশুরমশায় হাতে নিয়ে বলেছিলেন, ‘বাঁটটা মোষের শিং নয়, মনে হচ্ছে গণ্ডার কিংবা বাইসনের। অমূল্য সম্পদ। কাউকে দেখিও না।’ 
দেখাইনি কাউকে। নিজের কাছেই থাকে। মনে পড়ল সেই কতদিন আগে! স্কুলের উঁচু ক্লাস। পাশের ঘরটায় পড়ছিলাম। বাবা সেরেস্তার বড় ঘরে তখন এক ডজন মক্কেল নিয়ে ব্যস্ত। মোলায়েম গলায় ‘সমু’ বলে ডাকলেন। আমি কাছে আসতেই চাকুটা বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, ‘কাগজগুলো কেটে দে তো!’
দিস্তা কাগজ কিনতেন। এক দিস্তা মানে চব্বিশ পিস। মাঝখান বরাবর একটা একটা করে কাগজ কেটে নিয়ে ক্লিপ দিয়ে পিচবোর্ডে আটকে রাখতেন। ওটাই রাইটিং প্যাড। টেবিলে রেখে সামনে ঝুঁকে লিখতেন। অনেক সময় চোখ বন্ধ করে ডিকটেশন দিতেন। কোনও জুনিয়র উকিল তখন রাইটিং প্যাডের সাদা পৃষ্ঠায় কলম চালাতেন। কাজের জন্য অনেক লিখতে হতো বাবাকে। পড়তেও হতো খুব। মাঝে মাঝে সারা রাত জেগে কাজ করেছেন। বড় উকিল হিসাবে বাবার তখন শহর জুড়ে নামডাক। আইন ছাড়াও অন্য বিষয়ে প্রচুর জ্ঞান। সাহিত্য-রাজনীতি-ইতিহাস। ইংরেজি পড়তাম বাবার কাছে। মক্কেল চলে গেলে কোর্টে যাবার আগে খানিক সময় মিলত কখনও। পড়াতে বসতেন ইতিহাস, ইংরেজি। 
আমি সেদিন টমাস গ্রে’র কবিতা পড়ছিলাম। ‘কারফিউ টোলস দি নেল অব পারটিং ডে’। ডিকশনারি ঘেঁটেও লাইনটার মানে উদ্ধার করতে ঘেমে গিয়েছিলাম। পাশের ঘরে গিয়ে বাবার হাত থেকে চাকুটা নিয়ে বললাম, ‘একটু পরে কেটে দিলে হবে?’
‘হবে,’ বলেই জুনিয়র উকিল রমেনদার দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘মিতাক্ষরা না দায়ভাগ, এখনও তোমার মাথায় ঢোকেনি। আরও একটু পড়াশোনা করে নিজে ড্রাফ্ট কর।’
বাবার মুখের দিকে তাকালাম। মনে হল শরীরটা খারাপ। কোমর ব্যথায় ভুগতেন। আজ হয়তো ব্যথা বেড়েছে। মুখে কষ্টের ছাপ। মনটা খারাপ হয়ে গেল। কিছুদিন আগে আমার স্কুলের বন্ধু অমরের বাবা মারা গেলেন। অফিসের চেয়ারে বসে কাজ করতে করতে ধপ করে পড়ে গিয়েছিলেন। বাবার তেমন কিছু হয়ে যাবে না তো!
ধীর পায়ে পড়ার ঘরে এলাম। চেয়ারে বসতেই হঠাৎ চোখ দিয়ে টপটপ করে জল গড়িয়ে পড়ল। গলার কাছে টনটনে ব্যথা। একটু পরে চোখ মুছে নিয়ে দিস্তা কাগজগুলো খুব যত্ন করে কাটলাম। ভালো করে গুছিয়ে নিয়ে বাবার ঘরে ঢুকলাম। মক্কেল, সাক্ষীসাবুদের ভিড় কমে এসেছে। কাগজগুলো বাড়িয়ে দিলাম। হাতে নিয়ে অল্প হেসে বাবা বললেন, ‘চাকুটা দে।’
‘চাকুটা আমি রাখব।’ মুখ ফস্কে কথাটা বেরিয়ে গেল। বাবা বললেন, ‘ওটা দে। তোকে অন্য চাকু দেব।’
‘না, এটাই দিতে হবে।’ 
‘না রে! ঠাকুরদার চাকু এটা। জমিদার প্রতাপ রায়ের দেওয়া। লম্বা কাহিনি...।’ বাবা ধীরে ধীরে বললেন। তারপর বড় একটা শ্বাস ফেলে চুপ করে বসে রইলেন। খানিক অন্যমনস্ক। বললেন, ‘সবই তো দিয়ে যেতে হবে। কিছু কি সঙ্গে যায়!’ 
চাকুটা নেবার জন্য বাবা আর জোর করেননি। হয়তো আরও একবার চাইলে আমি দিয়ে দিতাম। বললেন, ‘কী পড়ছিলি নিয়ে আয়।’
ব্যস, বাবা বুঝিয়ে দিলেন। মাথায় ঢুকে গেল টমাস গ্রে’র কবিতা। কিন্তু মনটা দুঃখে ভোরে উঠল যখন বাবা ধীরে ধীরে বোঝাতে লাগলেন পরের লাইন, ‘অ্যান্ড লিভস দি ওয়ার্ল্ড টু ডার্কনেস অ্যান্ড টু মি।’ বাবা মারা যাবার পর এই কথাটাই মনে হতো, ‘পৃথিবী অন্ধকারে ডুবে গেল এবং আমিও...।’
কবিতা পড়তে পড়তে বাবা তখন অন্য জগতে। ভুলে গিয়েছিলেন আরও একবার চাকুটা চেয়ে নেবার কথা। সেই চাকুটা! ভেবে দেখলাম, আঠাশ বছর আছে আমার কাছে। বাবা মারা যাবার পর পঁচিশ বছর প্রত্যেকটা দিন আমি চাকুটাকে দেখেছি। অবশ্য দূরে কোথাও গেলে দেখা হতো না। আলমারিতেই থাকত চাকুটা। অনেক চাকরি বদল, বাসা বদল হয়েছে। কিন্তু চাকুটা হাতছাড়া করিনি। একদিন চাকুর গল্পটাও শুনেছিলাম বাবার মুখে।
‘আমার ঠাকুরদা ছিলেন বলরাম চৌধুরী। বুদ্ধিমান শিক্ষিত। জমিদার প্রতাপ রায়ের নায়েব। বহু ব্যাপারে জমিদারকে সাহায্য করেছেন।’ বাবা থামলেন। মনে মনে বললাম, বাবার ঠাকুরদা মানে আমার ঠাকুরদার বাবা। বাবা আবার বলতে লাগলেন, ‘জমিদার পড়লেন মহাবিপাকে। সিপাহি বিদ্রোহের পরের বছর। ১৮৫৮ সাল। গোটা দেশ টালমাটাল। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাত থেকে জমিদারি চলে যাচ্ছে  ব্রিটিশ রাজের হাতে। প্রতাপ রায়ের জমিজমাও চলে যাবে। কোম্পানিকে মাসোহারা দিয়ে এতদিন ভালোই চলছিল। এবার তো আতান্তরে। জেলার ম্যাজিস্ট্রেট তখন ডোনাল্ড। বড় শিকারি। স্বভাবে নিষ্ঠুর। সেই সাহেবের দরবারে হাতির পিঠে চেপে পৌঁছলেন ঠাকুরদা। পরনে চোগা চাপকান। ভিতর ঘরে ঢুকবার ডাক এল। ডোনাল্ড তখন টেবিলের উপর পা তুলে চুরুট টানছে। ওর দিকে তাকিয়ে ঠাকুরদা বললেন, ‘বিহেভ ইয়োরসেলফ’। ডোনাল্ড গর্জন করে উঠল, ‘হোয়াট’। ঠাকুরদা ঝরঝরে ইংরেজিতে কথা শুরু করলেন। দেখ ডোনাল্ড, জমি কেড়ে নিলে সর্বনাশ। ওগুলো সব দেবোত্তর, মালিক ভগবান। দেবতার কোপে মরবে তোমরা। নির্ঘাত ম্যালেরিয়া কিংবা কলেরা। নির্বংশ হয়ে যাবে।  সে সময় ঘরে ঘরে ম্যালেরিয়া। কাঁপতে কাঁপতে মরে যাচ্ছিল সাহেবরাও। বাঘ শিকারি ডোনাল্ড পা নামিয়ে শুনতে শুনতে একদম চুপসে গেল। মুখে একটাই কথা, ও মাই গড। ও মাই গড। প্রতাপ রায়ের জমিদারের দিকে আর এগয়নি ডোনাল্ড। স্বাধীন জমিদার প্রতাপ রায় ইংরেজদের ভেট পাঠাতেন। আর জমিদার খুশি হয়ে নায়েবকেও দিয়েছিলেন উপহারের পর উপহার। এগারো একর জমি, দশটা স্বর্ণ মুদ্রা আর এই... রুপোর চাকু। চাকুর দুই দিকে হীরে বসানো ছিল, বুঝলে! কে কবে যে ও দুটো চুরি করে নিল! যাক চাকুটা তো আছে। তেমন দামি না হোক, একটা ঐতিহ্য তো বটে।’   
সেই চাকু! বাবা বলতেন ট্র্যাডিশন। দাদা নিয়ে নেবে? দাদা-মেজদা তো সব নিয়েছে। এটাও নিবি? দাদার প্রশ্নের সামনে শান্ত মুখে দাঁড়িয়ে রইলাম। ভ্রু কুঁচকে দাদা এবার গর্জন করল, ‘চাকুটা দিবি না তাহলে?’
‘না।’ আমার স্বরে গাম্ভীর্য। দাদার মুখে বিস্ময়, কপালে তিনটে ভাঁজ। বাবার একটা কথা মনে পড়ে গেল। একটু থেমে ওটাই বললাম, ‘সবই তো দিয়ে যেতে হবে। কিছু কি সঙ্গে যাবে!’ 
‘মানে, কী বলছিস তুই?’ 
‘কত কালের চাকু! বাবা-ঠাকুরদার হাতের ছোঁয়া মাখানো।’
‘ওটা দিবি না তাহলে?’
‘না। জিনিসটা এখন ধোয়ামোছা করব। তারপর... মেয়ের হাতে তুলে দেব। ও যত্ন করে নিজের কাছে রেখে দেবে। তারপর...।’
5Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

পারিবারিক অশান্তির অবসানে গৃহ সুখ ও শান্তি বাড়বে। প্রেমের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মে উন্নতি। উপার্জন বৃদ্ধি।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.২৬ টাকা৮৪.৩৫ টাকা
পাউন্ড১০৬.৪৬ টাকা১০৯.১২ টাকা
ইউরো৮৯.৭৬ টাকা৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা