যে কোনও ব্যবসায় শুভ ফল লাভ। বিশেষ কোনও ভুল বোঝাবুঝিতে পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। অর্থপ্রাপ্তি হবে। ... বিশদ
কেমন লাগল ম্যাজিকটা? শিখতে চাও নাকি? তাহলে প্রথমে জেনে নাও কী কী লাগবে এই ম্যাজিকটা দেখাতে?
ম্যাজিকের উপকরণ: একটা বড় গার্টার, একটা লম্বা সুতো, একটা ম্যাজিশিয়ানের ঢোলা জোব্বা, একটা সাদা সিল্কের রুমাল, কয়েকটা সেফটিপিন আর একটা সাদা পায়রা।
ম্যাজিকের পদ্ধতি: এক্ষেত্রে প্রথম যেটা করতে হবে তা হল পায়রার সঙ্গে বন্ধুত্ব। তাকে খাইয়ে দাইয়ে পোষ মানাতে হবে। পায়রা যেন তোমায় চিনে যায় সেদিকে খেয়াল রাখবে। তাহলেই ম্যাজিকের অর্ধেক কেরামতি শিখে গেলে। এবার শোনো বাকি ম্যাজিকের বৃত্তান্ত। বড় গার্টারটা জোব্বার ডান হাতার কাঁধের কাছ থেকে সেফটিপিন দিয়ে লাগিয়ে দেবে। আর গার্টারে অন্যদিকে বাঁধা থাকবে রুমালটা। এবার স্টেজে ঢুকে ডান হাতে টান দিতেই রুমালটা বেরিয়ে আসবে। সেটাকে নাড়িয়ে দেখাবে সবাইকে। শান্তির বার্তা দেবে তারপর হাতটা ছেড়ে দিলেই তা আবার গুটিয়ে জোব্বার হাতার ভেতর ঢুকে যাবে। সবাই ভাববে রুমাল ম্যাজিক বলে অদৃশ্য হল বুঝি। এবার আরও খানিক যুদ্ধের কথা, তার খারাপ দিক নিয়ে দর্শকদের বলতে বলতে জোব্বার বাঁ হাতা থেকে ঝুলন্ত সুতোটায় টান দেবে। আর সঙ্গে সঙ্গে তোমাদের হাতে চলে আসবে সুতোয় বাঁধা সাদা পায়রা। আবারও দর্শকদের যুদ্ধ বনাম শান্তির গল্পে মশগুল রেখে সন্তর্পণে খুলে ফেল পায়রার পায়ের সুতো। ব্যস সঙ্গে সঙ্গে সে উড়ে যাবে তোমার হাত থেকে। আর তখন তুমি বলবে, ‘বরিষ ধরা মাঝে শান্তির বারি’।