যে কোনও ব্যবসায় শুভ ফল লাভ। বিশেষ কোনও ভুল বোঝাবুঝিতে পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। অর্থপ্রাপ্তি হবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, মানকর: রাস্তার উপর ছড়ানো ধান। ধানের উপর দিয়ে যাতে গাড়ি যেতে না পারে সেজন্য দু’ দিকে রাখা হয়েছে মোটা কাঠ। ধানের সঙ্গে রয়েছে খড়ের বিচুলি। এইভাবে রাস্তার প্রায় অর্ধেক আটকানো। ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কায় কাঁটা যান চালক ও পথচারীরা। বিষয়টি নিয়ে তাঁদের একাংশ প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিয়েছে।
বুদবুদের মানকর-ভাতকুন্ডা, মানকর-গুসকরা অথবা আউশগ্রামের অভিরামপুর-গলিগ্রাম যাওয়ার রাস্তায় বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেল রাস্তার উপর শুকোনো হচ্ছে ধান, খড়ের বিচুলি। পথচারীদের বক্তব্য, রাস্তার উপরে ধান মেলার পর অনেকেই দুই প্রান্তে মোটা কাঠ রেখে দিচ্ছেন। যাতে কোনওভাবে ধানের উপর উঠে না পড়ে। এর ফলে রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। তাঁদের দাবি, রাস্তার উপর নয়, খড় বা ধান জড়ো করা হোক খামার অথবা মাঠে।
মানকর থেকে ভাতকুন্ডা যাচ্ছিলেন অর্পণ ঘোষ। মানকরে চার্চের কাছে রাস্তায় ধান মেলা ছিল। তিনি খেয়াল করেননি। উল্টো দিক থেকে আসছিল একটি বালি ভর্তি ডাম্পার। তিনি বলেন, বরাত জোরে রক্ষা পেয়েছি। সরকারি নিয়ম অমান্য করে রাস্তার উপরে চাষিরা ধান শুকোচ্ছেন শুধু নয়, ধানের উপর দিয়ে যাতে গাড়ি না যায় সেজন্য বড় কাঠ রেখে দিচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনা ঘটার প্রবল সম্ভবনা থাকছে। একই অভিযোগ করলেন আউশগ্রামের সুজয় লাহা। তিনি বলেন, কাজের জন্য গলিগ্রাম যাচ্ছিলাম। রাস্তার মাঝখানে খড়ের বিচুলি মেলা হয়েছে। ছোট চাকার গাড়ি স্লিপ খেয়ে পড়ে যাচ্ছিল। গতি কম ছিল বলে রক্ষা পেয়েছি। ভাতকুন্ডাগামী এক ডাম্পারের চালক বলেন, রাস্তা এখন সকলেই দ্রুতগতিতে যাতায়াত করছে। ধান রেখে একটা দিক বন্ধ হয়ে গেলে অনেক সময় বাইক বা বড় গাড়ি চালকরা সমস্যায় পড়ছেন। মুখোমুখি ধাক্কা হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। অভিরামপুরে সাইকেল নিয়ে হাট করতে এসেছিলেন নরেন সরকার। তিনি বলেন, দু’চাকা, চারচাকা গাড়িগুলি রাস্তা সংকীর্ণ হওয়ার ফলে একদম সাইকেল আরোহীদের গা ঘেঁষে যাচ্ছে। দুর্ঘটনা এড়াতে সাইকেল আরোহীরা ধানের উপরে উঠে যাচ্ছেন। তবে সেখানেও ভয় রয়েছে চাকা স্লিপ করার। তিনি বলেন, আগের থেকে রাস্তায় চওড়া হয়েছে যাতে সকলে সচ্ছন্দে যাতায়াত করতে পারে। রাস্তা গাড়ি ও মানুষ চলাচলের জন্য। ধান মেলার জন্য নয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চাষি জানান, বাড়িতে জায়গা নেই বলেই রাস্তায় মিলতে হচ্ছে। তবে সমস্যা হলে সরিয়ে নিচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে গলসি-১ ব্লকের বিডিও জয়প্রকাশ মণ্ডল অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।-নিজস্ব চিত্র
বুদবুদের মানকর-ভাতকুন্ডা, মানকর-গুসকরা অথবা আউশগ্রামের অভিরামপুর-গলিগ্রাম যাওয়ার রাস্তায় বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেল রাস্তার উপর শুকোনো হচ্ছে ধান, খড়ের বিচুলি। পথচারীদের বক্তব্য, রাস্তার উপরে ধান মেলার পর অনেকেই দুই প্রান্তে মোটা কাঠ রেখে দিচ্ছেন। যাতে কোনওভাবে ধানের উপর উঠে না পড়ে। এর ফলে রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। তাঁদের দাবি, রাস্তার উপর নয়, খড় বা ধান জড়ো করা হোক খামার অথবা মাঠে।
মানকর থেকে ভাতকুন্ডা যাচ্ছিলেন অর্পণ ঘোষ। মানকরে চার্চের কাছে রাস্তায় ধান মেলা ছিল। তিনি খেয়াল করেননি। উল্টো দিক থেকে আসছিল একটি বালি ভর্তি ডাম্পার। তিনি বলেন, বরাত জোরে রক্ষা পেয়েছি। সরকারি নিয়ম অমান্য করে রাস্তার উপরে চাষিরা ধান শুকোচ্ছেন শুধু নয়, ধানের উপর দিয়ে যাতে গাড়ি না যায় সেজন্য বড় কাঠ রেখে দিচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনা ঘটার প্রবল সম্ভবনা থাকছে। একই অভিযোগ করলেন আউশগ্রামের সুজয় লাহা। তিনি বলেন, কাজের জন্য গলিগ্রাম যাচ্ছিলাম। রাস্তার মাঝখানে খড়ের বিচুলি মেলা হয়েছে। ছোট চাকার গাড়ি স্লিপ খেয়ে পড়ে যাচ্ছিল। গতি কম ছিল বলে রক্ষা পেয়েছি। ভাতকুন্ডাগামী এক ডাম্পারের চালক বলেন, রাস্তা এখন সকলেই দ্রুতগতিতে যাতায়াত করছে। ধান রেখে একটা দিক বন্ধ হয়ে গেলে অনেক সময় বাইক বা বড় গাড়ি চালকরা সমস্যায় পড়ছেন। মুখোমুখি ধাক্কা হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। অভিরামপুরে সাইকেল নিয়ে হাট করতে এসেছিলেন নরেন সরকার। তিনি বলেন, দু’চাকা, চারচাকা গাড়িগুলি রাস্তা সংকীর্ণ হওয়ার ফলে একদম সাইকেল আরোহীদের গা ঘেঁষে যাচ্ছে। দুর্ঘটনা এড়াতে সাইকেল আরোহীরা ধানের উপরে উঠে যাচ্ছেন। তবে সেখানেও ভয় রয়েছে চাকা স্লিপ করার। তিনি বলেন, আগের থেকে রাস্তায় চওড়া হয়েছে যাতে সকলে সচ্ছন্দে যাতায়াত করতে পারে। রাস্তা গাড়ি ও মানুষ চলাচলের জন্য। ধান মেলার জন্য নয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চাষি জানান, বাড়িতে জায়গা নেই বলেই রাস্তায় মিলতে হচ্ছে। তবে সমস্যা হলে সরিয়ে নিচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে গলসি-১ ব্লকের বিডিও জয়প্রকাশ মণ্ডল অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।-নিজস্ব চিত্র
