অঙ্ক সংখ্যার খেলা। এর পরতে পরতে লুকিয়ে রয়েছে বিস্ময়। এমন হাজারো রহস্য রয়েছে, যার তল খুঁজতে দিনরাত এক করে চেষ্টা চালাচ্ছেন গণিতজ্ঞরা। এমনই একটা ধাঁধার উদাহরণ চার অঙ্কের একটি সংখ্যা— ৬১৭৪।
‘পলাতক তুফান’ গল্পটিকে পরে কিছু পরিবর্তন করে ‘অব্যক্ত’ গ্রন্থের অর্ন্তভুক্ত করেছিলেন জগদীশচন্দ্র বসু। নাম পাল্টে রেখেছিলেন ‘নিরুদ্দেশের কাহিনী’। তিনিই বাংলার সায়েন্স ফিকশনের জনক।
ছোট্ট বন্ধুরা, তোমরা তো কালীপুজোর রাতে রঙিন ফানুস উড়তে দেখেছ। অনেকে হয়তো ফানুস উড়িয়েও থাকবে। রঙিন ফানুসের ইতিহাস বেশ প্রাচীন।
যে কোনও ব্যবসায় শুভ ফল লাভ। বিশেষ কোনও ভুল বোঝাবুঝিতে পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। অর্থপ্রাপ্তি হবে। ... বিশদ
আজ কালীপুজো। আর কালীপুজোর সঙ্গে তন্ত্র সাধনার একটা দারুণ যোগ রয়েছে। আজ সেই তন্ত্রসাধনা ও কালীপুজো সংক্রান্ত একটা ম্যাজিকের কথা বলি তোমাদের। হিন্দু শাস্ত্রে দেবী পুজোর সঙ্গে ঘট অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। সেই ঘটে পুরোহিতমশাই জল দেন এবং সেই জলে সুখ-শান্তি লাভ হয় বলে বিশ্বাস করা হয়। এক্ষেত্রে কালীপুজোর সঙ্গে দুর্গাপুজোর সামান্য তফাৎ রয়েছে। কালীপুজোর জন্য যে দেবীঘট ব্যবহার করা হয় তাতে পুরোহিতরা তন্ত্রমন্ত্র পড়েন। লোকবিশ্বাস যে, মা কালীর দেবীঘটে জল ঢেলে পুরোহিত যেই না তন্ত্র সাধনার মন্ত্র পড়েন অনেক সময় তা নাকি গায়েব হয়ে যায়। এটাকেই ম্যাজিকের মতো করে আমরা দেখাতে পারি। একটা দেবীঘটে জল ভরে একটু ম্যাজিক মন্ত্র পড়ে দিলেই সেই জল গায়েব হয়ে যাবে। এখন প্রশ্ন হল কীভাবে? তার জন্য তোমাদের এই সহজ ম্যাজিকটা শিখিয়ে দিই চল।
ম্যাজিকের উপকরণ: একটা রংচঙে দেবীঘট। একটা হাফ মিটার মাপের স্পঞ্জ আর পরিমাণ মতো জল।
ম্যাজিকের পদ্ধতি: স্টেজে ঢোকার আগেই স্পঞ্জটা খালি ঘটের ভেতর ঢুকিয়ে রাখ। এবার জাদুকর একহাতে খালি ঘট আর অন্য হাতে জল ভরা গ্লাস নিয়ে মঞ্চে উঠবেন। তারপর জলের গ্লাসটা একটা টেবিলে রেখে দর্শকদের দেখাবে ঘটটা কেমন খালি। উল্টে দেখিয়ে দেবে তাতে জল নেই। এরপর এই খালি ঘটে পরিমাণমতো জল ভরে দেবে। তারপর তাতে একটু ম্যাজিকের মন্ত্র পড়বে। তন্ত্র সাধনার গল্প বলবে এবং স্পঞ্জে জলটা শুষে নেওয়ার সময় দেবে। মোটামুটি মিনিট পাঁচেক বাদে স্পঞ্জ জলটা টেনে নেবে এবং তোমরাও তখন ঘটটা উল্টে দেখিয়ে দেবে যে জলভরা ঘট ম্যাজিক মন্ত্রে কেমন খালি হয়ে গেল!
ম্যাজিকের উপকরণ: একটা রংচঙে দেবীঘট। একটা হাফ মিটার মাপের স্পঞ্জ আর পরিমাণ মতো জল।
ম্যাজিকের পদ্ধতি: স্টেজে ঢোকার আগেই স্পঞ্জটা খালি ঘটের ভেতর ঢুকিয়ে রাখ। এবার জাদুকর একহাতে খালি ঘট আর অন্য হাতে জল ভরা গ্লাস নিয়ে মঞ্চে উঠবেন। তারপর জলের গ্লাসটা একটা টেবিলে রেখে দর্শকদের দেখাবে ঘটটা কেমন খালি। উল্টে দেখিয়ে দেবে তাতে জল নেই। এরপর এই খালি ঘটে পরিমাণমতো জল ভরে দেবে। তারপর তাতে একটু ম্যাজিকের মন্ত্র পড়বে। তন্ত্র সাধনার গল্প বলবে এবং স্পঞ্জে জলটা শুষে নেওয়ার সময় দেবে। মোটামুটি মিনিট পাঁচেক বাদে স্পঞ্জ জলটা টেনে নেবে এবং তোমরাও তখন ঘটটা উল্টে দেখিয়ে দেবে যে জলভরা ঘট ম্যাজিক মন্ত্রে কেমন খালি হয়ে গেল!
