Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

ভিন রাজ্যে ভাইফোঁটার আনন্দ 

শুধু আমাদের বাংলাতেই নয়, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যেই নানান নামে ভাইফোঁটা পালিত হয়। ভারতের নানা প্রান্ত থেকে তোমাদের পাঁচ বন্ধু জানাচ্ছে কীভাবে কাটায় তারা ভাতৃদ্বিতীয়ার দিনটি।

উঁকি মেরে দেখি দাদাভাই কী উপহার লুকিয়ে রেখেছে!
ভাইফোঁটাকে দিল্লিতে সবাই হিন্দিতে বলে ‘ভাইদুজ’। তবে আমি ভাইফোঁটাই বলি। বাবা-মা, দাদু-ঠাম সেটাই শিখিয়েছেন। প্রতিবার এই দিনে খুব মজা হয়। দিল্লিতে শীত বেশি। তাও সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে পড়ি ভাইফোঁটার দিন। স্নান সেরে নতুন জামা পরি দাদাভাই, আমি দু’জনেই। পুজোর সময় যে জামা উপহার পাই, তার থেকে বাঁচিয়ে রাখি এই দিনে পরব বলে। দাদাভাই তৈরি হয়ে বসার আগে উঁকি মেরে দেখে নেয়, কী দেওয়া হচ্ছে। আমিও উঁকি মারি, দাদাভাই পিছনে ভাইফোঁটার কী উপহার লুকিয়ে রেখেছে!
মেঝেতে ঠামের হাতে বোনা আসনে বসেই ফোঁটা দিই। ঠাকুরমাকে আমি আদর করে ঠাম বলি। দাদাকে ডাকি দাদাভাই। ফোঁটা দেওয়ার সময় মজা হয়। দাদাভাই লাড্ডু খেতে খুব ভালোবাসে। মিষ্টি খুব পছন্দ ওর। আর থাকে প্যাটিস। গোলাবজামুন। পিতলের থালায় চন্দন, ধান, দূর্বা, দই থাকে। পাশে জ্বলে প্রদীপ। তবে মন্ত্র পড়ে ফোঁটা দেওয়া শেষ হওয়ার আগেই দাদাভাই বলতে থাকে, তাড়াতাড়ি কর। ওর চোখ থাকে প্লেটের দিকে। কতক্ষণে ফোঁটা শেষ হলে কামড় দেবে লাড্ডুতে।
আমিও বলি, একটু তো ধৈর্য ধর। তুই-ই তো খাবি। তার আগে বল, আমার জন্য কী আছে! ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা, যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা.....মন্ত্রও বলি। মা শিখিয়েছে। দুজন দুজনকেই আর যা উপহারই দেওয়া নেওয়া হোক, এবার করোনার জন্য দাদাভাই আর আমি মাস্ক আর পকেট হ্যান্ড স্যানিটাজার রাখছি। যাতে বাইরে খেলতে যাওয়ার সময় পরে যেতে পারি। অস্বস্তি হলেও মাস্ক মাস্ট, বলে দিয়েছেন বড়রা।
পৃথা স্বর্ণকার, ষষ্ঠ শ্রেণী                                    
সেন্ট অ্যান্ড্রিউজ স্কট সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল, দিল্লি


ভাইফোঁটা একটা মজার দিন
আমার যখন দেড় বছর বয়স তখন আমার দাদামশাই আমাদের বাড়ি বেড়াতে এসেছিলেন। আমরা বরোদায় থাকি, দাদা আর দিদান থাকেন শান্তিনিকেতনে। সেই সময়ে দাদাকে ফোঁটা দিয়েছিলাম ভাইফোঁটার দিন। তবে সেই স্মৃতি আমার নেই। ছবিতে দেখেছি দাদাই ফোঁটার থালা হাতে ধরে আমার কাছে ফোঁটা নিচ্ছেন। তারপর আমায় আশীর্বাদ করে অল্প একটু মিষ্টি খাইয়ে দিচ্ছেন। এরপর কয়েক বছর কেটে গিয়েছে। আমিও একটু বড় হয়েছি। আমার এখন চার বছর বয়স। দাদা আর নেই, এখন আমার ভাইফোঁটা তাই পাড়ার দাদাদের সঙ্গে। রুদ্র দাদা, পাবলো দাদা এদেরই ফোঁটা দিই আমি। ওরা আমার থেকে অনেকটাই বড়। ভাইফোঁটা একটা মজার দিন। কত কাজ থাকে সকাল থেকে। ফোঁটার থালা তৈরি করি মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে। দই, ঘি, কাজল, চন্দন সাজানো হয় থালায়। তারপর সেগুলো আঙুলে লাগিয়ে আবার দাদাদের কপালে ফোঁটা দিতে হয়। তার সঙ্গে আবার মন্ত্রও বলতে হয়। আমি তো কোনও মন্ত্রই মনে রাখতে পারি না, ছোট তো তাই। তবে মা যেমন বলেন তেমনই বলি। ভাইফোঁটার দিন বাড়িতে অনেক ভালো ভালো রান্না হয়। এখন সেগুলো আমি একটুআধটু খাই। তবে মেনুর মধ্যে মিষ্টিটাই আমার সবচেয়ে ভালো লাগে। এবছর অবশ্য ভাইফোঁটায় আরও মজা হবে। বরোদা থেকেই ভার্চুয়াল ভাইফোঁটায় বেঙ্গালুরুতে আমার মেঘদাদাকে ফোঁটা দেব এই প্রথম।
উমা লাখেরা, নার্সারি,        
এনইইভি প্রেপ স্কুল, গুজরাত

এই দিনটার জন্য আমি অপেক্ষায় থাকি
প্রতি বছর এই দিনটার জন্য আমি অপেক্ষায় থাকি। সারা বছর ভাইয়ের সঙ্গে ঝগড়া, মারপিট করলেও, ভাইফোঁটার দিন এসব কিছু করি না। আমার ভাই যুগ আমার থেকে আট বছরের ছোট। এদিন সকাল সকাল স্নান সেরে আমি নতুন একটা জামা পরি। আর ভাই ধুতি, পাঞ্জাবি পরে। কপালে চন্দনের ফোঁটা দিয়ে মিষ্টির থালা ওর হাতে তুলে দিই। ভাইফোঁটাতে আমাকেই সব সময় গিফ্ট দিতে হয়। ভাই ছোট বলে আমাকে কিছু দেয় না। তাই আমার খুব দুঃখ হয়। মা বলেছে ভাই বড় হয়ে চাকরি করে আমায় গিফ্ট দেবে। এবার আমি ওর জন্য একটা গাড়ি কিনে রেখেছি। ও গাড়ি খুব ভালোবাসে। তাই এই গিফ্টটা পেলে ভাই নিশ্চয় খুব খুশি হবে। প্রতি বছর এদিন নানান স্পেশাল খাবার থাকে। সকালে লুচি, আলুর তরকারি হয়। আর দুপুরে মাটন বিরিয়ানি, সঙ্গে পুডিং। রাতে আমরা বাইরে ডিনার করতে যাই। তবে এবার করোনার কারণে রাতে বাইরে খাওয়া হবে না। তাই একটু মন খারাপ। মা ভাইয়ের পছন্দের ‘পনির মাখানি’ বানাবে বলেছে। আমিও এটা খেতে খুব ভালোবাসি। এক বছর ভাইফোঁটার সময় আমি কলকাতায় ছিলাম। খুব মজা হয়েছিল। তখন ভাই আরও ছোট ছিল। আমি ঠাকুরদাকেও ফোঁটা দিয়েছিলাম। মামার বাড়ি গিয়ে দাদুকে ফোঁটা দিয়েছি। পিসির বাড়ি গিয়ে দাদামণিকেও ফোঁটা দিয়েছিলাম। সে বছর অনেক গিফ্ট পেয়েছিলাম। ভাইফোঁটা আমার কাছে অত্যন্ত আনন্দের এক দিন। সবাই যেন ভালোভাবে ভাইফোঁটা কাটায়।
সাঁঝ ভট্টাচার্য, অষ্টম শ্রেণী  
ইউনিভার্সাল হাই স্কুল, মুম্বই

ছোটবেলা থেকে মানাকে ফোঁটা দিই
আমি লখনউয়ের মেয়ে। আমার মানা (ঠাকুরদা) মাম (ঠাকুরমা) থাকেন লখনউতেই। কিন্তু বাবার চাকরি বদলের কারণে আমরা বারবার শহর বদল করে চলেছি। এখন আমরা থাকি সিমলায়। এর আগে ছিলাম এলাহাবাদে। তার আগে দিল্লিতে। তবে যখন যেখানেই থাকি না কেন দেওয়ালি ভাইফোঁটার সময়ে আমি লখনউ আসবই। কারণ মানাকে ফোঁটা দিতে হবে যে। একেবারে ছোট্টবেলা থেকে আমি আমার মানাকে ভাইফোঁটা দিই। মাম পায়েস তৈরি করে দেয়। মা অনেকরকম নোনতা আর মিষ্টি এনে দেয়। আমি প্লেটে সুন্দর করে সাজিয়ে আসন পেতে মানাকে বসাই। চন্দনের ফোঁটা দিই কপালে। ছোটবেলায় ভাইফোঁটার আগের দিন থেকে খুব উত্তেজনা হতো। মানা আমার জন্য গিফ্ট কিনে এনে লুকিয়ে রাখত। মামকে জিজ্ঞেস করলেও বলত না কী গিফ্ট এনেছে মানা। হঠাৎ করে মনের মতো উপহার পেয়ে খুব মজা হতো। এখন তো বড় হয়ে গিয়েছি। তবু ভাইফোঁটায় মানার কাছ থেকে কী গিফ্ট পাবো তা নিয়ে মনের মধ্যে চাপা উত্তেজনা থাকেই। এবার কোভিডের কারণে পুজোর সময় সিমলা থেকে লখনউ আসতে পারিনি। খুব টেনশনে ছিলাম, আদৌ ভাইফোঁটায় আসতে পারব কি না। যাই হোক, থ্যাঙ্ক গড পেরেছি আসতে! এবার আমি মানার জন্য একটা স্পেশাল গিফ্ট এনেছি সিমলা থেকে। কী এনেছি বলছি না, কারণ তোমাদের কাগজ পড়লেই মানা জেনে যাবে যে!
তোমরা কিন্তু ভেবো না যে শুধু বাঙালিদের মধ্যেই এই অনুষ্ঠান হয়। দিল্লিতে দেখেছি, সিমলাতেও দেখছি আমার বন্ধুরা তাদের ভাইকে তিলক পরিয়ে মিষ্টিমুখ করায়। ওরা বলে ‘ভাইদুজ’ আর আমরা বলি ভাইফোঁটা। ওরাও এই দিনটায় ভালোমন্দ খায়, মজা করে। সিমলায় তো ভালো মাছ পাওয়া যায় না, তাই মাম বলেছে এবার ভাইফোঁটায় জম্পেশ মেনু হবে—রুই মাছের কালিয়া, চিংড়ি মাছের মালাইকারি আর পোলাও। মানা আর আমি একসঙ্গে বসে খাব। এখনই জিভে জল আসছে।
অন্যান্য মুখোপাধ্যায়, সপ্তম শ্রেণী                                               
জেসিবি সিনিয়র সেকেন্ডারি পাবলিক স্কুল, নিউ সিমলা, হিমাচলপ্রদেশ

এ বছর ভাইফোঁটায় আনন্দ সীমাহীন
আমার নিজের বোন নেই ঠিকই, তবু ছোট থেকেই আমি আমার মাসতুতো দিদি আর ঠাকুরমার কাছ থেকে ভাইফোঁটা নিতাম। তখন আমরা কলকাতায় থাকতাম। তারপর বাবা মায়ের সঙ্গে বেঙ্গালুরু চলে এলাম। আমার ভাইফোঁটাও বন্ধ হয়ে গেল। মনখারাপ করা সেইসব দিন কিন্তু আমি কাটিয়ে উঠেছি। এখন আবারও আমার ভাইফোঁটা উৎসবমুখর। বেঙ্গালুরুতে আমাদের আবাসনেই নতুন দিদি, বোন পাতিয়ে ফেলেছি যে। এখন আমি যাদের কাছে ফোঁটা নিই তারা কেউ আমার চেয়ে সামান্য বড় আর কেউ একটু ছোট। ওদেরও কারও দাদা বা ভাই থাকে না এখানে। তাই আমরাই একে অপরের ভাইবোন হয়ে উঠেছি। আরে ওদের নামগুলোই তো বলা হল না। অস্মিতা দে, সারা রায়চৌধুরী আর তিলোত্তমা চক্রবর্তী— এরাই আমার ভাইফোঁটার সঙ্গী। ভাইফোঁটার দিন ভীষণ আনন্দ হয় আমাদের। সক্কাল সক্কাল কারও একটা বাড়িতে জমায়েত হই আমরা সবাই। সেখানেই ফোঁটার থালা আর মিষ্টি সাজিয়ে ফোঁটার অয়োজন করা হয়। উপহারের মধ্যে চকোলেট প্যাক, চিপস হ্যাম্পার এইসবই থাকে। ভাইফোঁটা নেওয়ার পরেও সারাটা দিনই আমরা একসঙ্গে কাটাই। খেলাধুলো, গান-বাজনা আর গল্পের পরে খাওয়াদাওয়ার আয়োজন। মেনুও হয় নানা রকম। কখনও বিরিয়ানি, কখনও ফ্রায়েড রাইস চিলি চিকেন, কখনও বা ভাত মাংস। এবছর আবার ভাইফোঁটার এই আনন্দে একটা নতুন মজা যুক্ত হয়েছে। আজ সন্ধেবেলা ভার্চুয়ালি জুম অ্যাপে আমার দুই মাসির দুই মেয়ে কুহু আর মোয়ানা আমায় ফোঁটা দেবে। এবছর তাই আনন্দটা যেন সীমাহীন।
বৈবস্বত বন্দ্যোপাধ্যায়, অষ্টম শ্রেণী,                     
শ্রীরমণ মহাঋষি অ্যাকাডেমি ফর ব্লাইন্ডস, বেঙ্গালুরু
15th  November, 2020
বেলুন আবিষ্কারের গল্প

চাঁদে বা মঙ্গলগ্রহে যাওয়া এখন জলভাত। কিন্তু একদিন ছিল যখন আকাশে ওড়া মানুষের পক্ষে যে সম্ভব তা ভাবাই যেত না। প্রথম মানুষ আকাশে উড়ল বেলুন চড়ে। সেই গল্প শোনালেন সুপ্রিয় নায়েক। বিশদ

29th  November, 2020
আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর ছেলেবেলা

‘বিজ্ঞান প্রাচ্যেরও নহে, পাশ্চাত্যেরও নহে, ইহা বিশ্বজনীন’—বলেছিলেন আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু, যাঁর বিজ্ঞান সাধনার মধ্যে দিয়ে প্রাচ্যে র দর্শন ও পাশ্চাত্যের বিজ্ঞান ধারার মধ্যে ঘটেছিল এক আশ্চর্য সেতুবন্ধন! আজ তোমাদের শোনাব সেই মহান বিজ্ঞানীর জীবনের কথা। বিশদ

29th  November, 2020
ভুটু জানত 

পিয়ালী ম্যামকে খুব ভালোবাসে ভুটু। ভুটুর রোজ ইচ্ছে করে ম্যাম তাকে চুমু খাক, আদর করুক। কিন্তু ম্যাম তো ভুটুর দিকে ভালো করে তাকায়ই না। ম্যাম তো শুধু আদর করে অর্চিকে। অর্চির সাদা রং, মানুষ সাদা হলে তাকে ফর্সা বলতে হয়, মা বলেছে। অর্চির মাথায় কী সুন্দুর ঝাঁকড়া চুল। অর্চি খুব সুন্দর। সে তো ব্ল্যাক, কালো পচা। এসব কথা মাকে বললেই মা তাকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে। মা ধরলে কী হবে ম্যাম তো তাকে আদর করে না।  
বিশদ

22nd  November, 2020
চাঁদের বুকে জলের খোঁজ 

জল থেকে তৈরি হতে পারে অক্সিজেন। এমনকী জলে থাকা হাইড্রোজেনকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা যায়! তবে কি খুব দ্রুত চাঁদের মাটিতে বাড়ি তৈরি করা যাবে? জানাচ্ছেন এমপি বিড়লা তারামণ্ডলের অধিকর্তা ডঃ দেবীপ্রসাদ দুয়ারি। 
বিশদ

22nd  November, 2020
জমিতে ফাটল! তৈরি হচ্ছে নতুন মহাদেশ! 

সামান্য কিছু জমির মালিক বৃদ্ধ এলিউড এনজর্জ এমবুগুয়া। চাষবাস করে দিন চলে বুড়োর। জমির পাশে একখানি কুঁড়ে। সেখানেই বাস করে সে আর তাঁর স্ত্রী। এভাবেই শান্তিতে দিন কাটছিল। বাকি জীবনটাও হয়তো এভাবেই ধীরেসুস্থে কেটে যেত। বাধ সাধল একটা অদ্ভুত ঘটনা! কী সেই ঘটনা? দেখা যাক।  বিশদ

15th  November, 2020
মার্কশিট
মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘জ্ঞানচক্ষু’
গল্পটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ 

তোমাদের জন্য চলছে জনপ্রিয় বিভাগ মার্কশিট। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় বাংলা।  বিশদ

08th  November, 2020
ইন্দ্রজা, এবার দেওয়ালিতে
বাজি নাই বা পোড়ালে
ডাঃ অমিতাভ ভট্টাচার্য

ইন্দ্রজার মন খারাপ অনেকটাই কমেছে। ছ- মাসের উপর গৃহবন্দি থাকার পর এই পুজোর চারটে দিন মুখ-মাথা ঢেকে বন্ধুদের সাথে আবাসনের পুজোতে একটু হই হুল্লোড়ও করেছে। বাকিটা এই দেওয়ালিতে করবে, ভেবেই রেখেছে। বাজি পোড়ানোর প্ল্যান আছে বন্ধুদের সঙ্গে। বাবা প্রতি বছরই হরেক রকম বাজি কিনে আনেন বাজি বাজার থেকে। ফুলঝুরি, রং মশাল, তুবড়ি, চরকি— আরও কত কি!   বিশদ

08th  November, 2020
ছোটদের রান্নাঘর

করোনার দাপটে স্কুল বন্ধ। সুতরাং বাড়ি থেকে বেরিয়ে এটা ওটা খাওয়ারও জো নেই। তাই বলে কি লকডাউনে কোনও ভালো খাবারই চেখে দেখার সুযোগ হবে না? চিন্তা নেই, ছোটদের রান্নাঘরে শুধু তোমাদের জন্যই দুটি লোভনীয় রেসিপি দিয়েছেন ট্রাইব ক্যাফের শেফ শিল্পা চক্রবর্তী। এগুলি আগুনের সাহায্য ছাড়াই তৈরি করা যাবে। তোমরাই করে চমকে দাও বড়দের। বিশদ

01st  November, 2020
কালজয়ী ছোটদের ছবি

সময়কে হার মানানো কয়েকটি ইংরেজি ছবির গল্প শোনাচ্ছেন ড. শঙ্কর ঘোষ।  বিশদ

01st  November, 2020
বিস্ময়কর প্রাণী 

১৫০ মিলিয়ন বছর আগে যখন ডাইনোসরদের স্বর্ণযুগ ছিল সেই সময় পাখি নামক আর এক প্রজাতির উদ্ভব হয়েছিল। সরীসৃপের নানা বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে সঙ্গে তারা পালকের মতো কিছু অসাধারণ বৈশিষ্ট্য অর্জন করেছিল।   বিশদ

18th  October, 2020
পুজোর আনন্দ 

করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে এবার কীভাবে পুজোর আনন্দ উপভোগ করবে জানাল তোমাদের দুই বন্ধু।   বিশদ

18th  October, 2020
মহিষাসুর 
হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত

দুর্গাপুজোর মহাষষ্ঠী। সকালবেলাই পদ্মপুকুর গ্রামের পুজো প্যান্ডেলের ছোট আটচালার প্রতিমা এসে গিয়েছে, তবুও বিকেলবেলা প্যান্ডেলের সামনে দাঁড়িয়ে অধীর আগ্রহে গ্রামে ঢোকার রাস্তার দিকে তাকিয়ে ছিল পুজো কমিটির লোকজন ও গ্রামের নানা বয়সি বাচ্চারা।  বিশদ

18th  October, 2020
কয়েকটি আশ্চর্যজনক প্রাণীর কর্মকাণ্ড

পৃথিবীতে এমন অনেক প্রাণী আছে যাদের কিছুটা হলেও মানুষের মতো আচরণ করতে দেখা যায়। হ্যাঁ, আশ্চর্য মনে হলেও এমন প্রাণীর অস্তিত্ব আমাদের এই ব্রহ্মাণ্ডে আছে। ব্যালেট থেকে ট্যাঙ্গোর মতো প্রাণীরা তো নাচতেও পারে।  বিশদ

11th  October, 2020
কাটবে কেমন পুজোর দিন?

করোনা আবহে ছোট্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীরা তাদের এবারের পুজো পরিকল্পনা জানাল হ য ব র ল’র বন্ধুদের।
বিশদ

11th  October, 2020
একনজরে
গত এক মাসে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সহায়ক মূল্যে ৬ কোটি ৩৭ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকার ধান কেনা হয়েছে। গত ২ নভেম্বর থেকে রাজ্যজুড়ে সহায়ক মূল্যে ...

সীমান্তে পাচার রুখতে আরও কঠোর হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সীমান্ত বরাবর কোথাও যেন কাঁটাতারবিহীন এলাকা না থাকে, তা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। দুই দেশের সীমান্তের মধ্যে কাঁটাতার নেই মালদহের যে সব সীমান্তে, ...

উম-পুন পরবর্তী ক্ষতিপূরণে দুর্নীতির যাবতীয় অভিযোগের তদন্ত করবে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটার জেনারেল অব ইন্ডিয়া (ক্যাগ)। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি থোট্টাথিল বি রাধাকৃষ্ণাণ ও অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার তিন মাসের মধ্যে তদন্তসাপেক্ষে ক্যাগকে রিপোর্ট দাখিল করতে বলেছে। ...

পরিবার পরিকল্পনার অধিকাংশ সূচকে দেশে এক নম্বরে বাংলা। কেন্দ্রীয় সরকারের অক্টোবর মাসের তথ্য থেকে একথা জানা গিয়েছে। এই সূচকগুলির মধ্যে গর্ভনিরোধক ওষুধ বা পিল থেকে শুরু করে বন্ধ্যাত্বকরণ, মেয়েদের আইইউসিডি থেকে শুরু করে ছেলেদের নিরোধ ব্যবহার— অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেশে শীর্ষে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায়  সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রুর মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৭৬: কিউবার প্রেসিডেন্ট হলেন ফিদেল কাস্ত্রো
১৯৮৪: ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় কমপক্ষে আড়াই হাজার মানুষের মৃত্যু
১৯৮৮: পাকিস্তানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হলেন বেনজির ভুট্টো
১৯৮৯: ভারতের সপ্তম প্রধানমন্ত্রী হলেন ভিপিসিং 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.১৭ টাকা ৭৪.৮৮ টাকা
পাউন্ড ৯৭.২১ টাকা ১০০.৬৪ টাকা
ইউরো ৮৬.৯৬ টাকা ৯০.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮,৯৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৬,৪৭০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৭,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬১,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০, দ্বিতীয়া ৩০/৪৪ সন্ধ্যা ৬/২৩। মৃগশিরা নক্ষত্র ১১/২২ দিবা ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৬/৪/৪৩, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/২৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৭/২৯ গতে ৮/১২ মধ্যে পুনঃ ১০/২১ গতে ১২/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪০ গতে ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২০ গতে ৩/২৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ গতে ৭/২৯ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ৩/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/৪৫ গতে ১০/৫ মধ্যে পুনঃ ১১/২৬ গতে ১২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৫ গতে ৪/২৫ মধ্যে। 
 ১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০, দ্বিতীয়া সন্ধ্যা ৫/৪। মৃগশিরা নক্ষত্র দিবা ১০/২৪। সূর্যোদয় ৬/৬, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ৮/২০ মধ্যে ও ১০/২৮ গতে ১২/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৬/৩৬ মধ্যে ও ৮/২৫ গতে ৩/৩২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৫৬ গতে ৭/৩৮ মধ্যে ও ১/১৭ গতে ৩/২৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/৪৬ গতে ১০/৭ মধ্যে ও ১১/২৭ গতে ১২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৬ গতে ৪/২৬ মধ্যে। 
১৬ রবিয়ল সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। বৃষ: নানা উপায়ে অর্থপ্রাপ্তির সুযোগ। ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
  ১৯৭৬: কিউবার প্রেসিডেন্ট হলেন ফিদেল কাস্ত্রো ১৯৮৪: ভোপাল গ্যাস ...বিশদ

04:28:18 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদ ও জামশেদপুরের ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র

09:33:58 PM

জিএসটি ফাঁকি: কলকাতা সহ রাজ্যের ১০৪টি ময়দা মিলে হানা আধিকারিকদের

06:29:00 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১৩ রানে জয়ী ভারত

05:15:15 PM

কোভ্যাক্সিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ: টিকা নিতে নাইসেডে ফিরহাদ হাকিম

04:15:35 PM