Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

ইন্দ্রজা, এবার দেওয়ালিতে
বাজি নাই বা পোড়ালে
ডাঃ অমিতাভ ভট্টাচার্য

ইন্দ্রজার মন খারাপ অনেকটাই কমেছে। ছ- মাসের উপর গৃহবন্দি থাকার পর এই পুজোর চারটে দিন মুখ-মাথা ঢেকে বন্ধুদের সাথে আবাসনের পুজোতে একটু হই হুল্লোড়ও করেছে। বাকিটা এই দেওয়ালিতে করবে, ভেবেই রেখেছে। বাজি পোড়ানোর প্ল্যান আছে বন্ধুদের সঙ্গে। বাবা প্রতি বছরই হরেক রকম বাজি কিনে আনেন বাজি বাজার থেকে। ফুলঝুরি, রং মশাল, তুবড়ি, চরকি— আরও কত কি!
এবার নাকি সব বন্ধ করোনার জন্য। স্কুল বন্ধ, বাইরে বেরনো বন্ধ, টিউশন বন্ধ, নাচের ক্লাস বন্ধ, রোল -চাউমিন খাওয়া বন্ধ। শেষ পর্যন্ত বাজি পড়ানোও বন্ধ! করোনা ভাইরাস তো শ্বাসপথ আর ফুসফুস দুটোকেই আগে আক্রমণ করে। শ্বাসকষ্ট শুরু হয়,অক্সিজেন দিতে হয় রোগীকে। মা বলেছেন ইন্দ্রজাকে এসব কথা। এমনকী রোগী সুস্থ হয়ে গেলে অন্য উপসর্গ কমে গেলেও শ্বাসকষ্ট থেকে যায় দীর্ঘদিন। বাজির বিষ বাতাসে মিশে সুস্থ মানুষদেরই অসুস্থ করে তোলে। করোনা রোগীদের তাহলে কী হবে এই দেওয়ালিতে!
শব্দবাজি, তা ৮০ ডেসিবেলের বেশি তীব্র হলে, কোর্টের নির্দেশে তা নিষিদ্ধ বাজি। আলোক বাজিও কম ক্ষতিকর নয়। বাজির শব্দ থেকে কানের মারাত্মক ক্ষতি হয়। কানে সাময়িক তালা ধরতে পারে ও ব্যথা হতে পারে। কানের পর্দা সরাসরি ফেটে যেতে পারে। কানে সাময়িক বধিরতা দেখা দিতে পারে, অন্ত:কর্ণের স্নায়ু চোট পাওয়ার জন্য। ঠিকমতো চিকিৎসা না করলে, এই বধিরতা স্থায়ী হতে পারে। এসবই জেনেছে ইন্দ্রজা বাবার কাছ থেকে।
শব্দের তীব্রতা অর্থাৎ শব্দ কতটা জোরে হচ্ছে তা মাপা হয় ডেসিবেল একক দিয়ে। ৮৫ ডেসিবেল পর্যন্ত শব্দ আমরা সহ্য করতে পারি। এর বেশি হলে দেহের নানা ক্ষতি হয়। যার মধ্যে আছে ধীরে ধীরে শ্রবণ ক্ষমতা কমে যাওয়া, হার্টের গতি ও রক্তচাপ বৃদ্ধি পাওয়া, নানা মানসিক বৈকল্য,স্নায়ু রোগ ইত্যাদি। ১৪০ ডেসিবেল আমাদের শরীরে ব্যথার সৃষ্টি করে। ১৬০ এর বেশি শব্দ কানের পর্দা ফাটিয়ে দেয়। বাজি থেকে এই সব ধরনের ক্ষতিই হতে পারে।
বাজি ফেটে কানে তালা ধরলে, আর কোনও জোরালো শব্দ যেন কানে না আসে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তেল, জল বা ঘরে পড়ে থাকা কোনও পুরনো বা নতুন ড্রপ কানে দেওয়া চলবে না। পুকুরে ডুব দিয়ে স্নান করা চলবে না। কান খোঁচানো যাবে না। শব্দহীন, নিরিবিলি পরিবেশে থাকবে। অবশ্যই ডাক্তারবাবুকে দেখাবে।
বাজি থেকে চোখেরও ক্ষতি হয়। আগুনের ফুলকি, সালফারের গুঁড়ো চোখে এসে পড়তে পারে। চোখ একদম রগড়াবে না। কোনও ড্রপ বা মলম চোখে দেবে না। কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে অন্ধকারে বসে থাকবে, বারেবারে চোখে পরিষ্কার জলের ঝাপটা দিতে হবে। অস্বস্তি না কমলে অবশ্যই চোখের ডাক্তারবাবুকে দেখাবে। অনেক সময় বাজির আগুনের ফুলকিতে চোখের কর্নিয়া পুড়ে যেতে পারে। কাজেই নিজেরা ডাক্তারি করার চেষ্টা করবে না।
বাজি পোড়ানো মানেই তো আগুন নিয়ে খেলা। আগুনের ছেঁকা তো লাগতেই পারে। ফোস্কাও পড়তে পারে। এমনকী আগুনে পুড়ে জীবন সংশয়ও হতে পারে। ছোটদের এই বিপত্তি বেশি ঘটে। হাতের কাছে ফার্স্ট এইড বক্স রাখতে হবে। প্রথমে ক্ষতস্থানটিকে ৩০ মিনিট ঠান্ডা জলে চুবিয়ে রাখা দরকার। ক্ষতস্থান বড় হলে স্যালাইন জল বা ফুটিয়ে ঠান্ডা করা জলের ধারা দাও। এবার শুকনো কিছু দিয়ে জলটা সাবধানে মুছে নিতে হবে, যেন ফোস্কা না গলে যায়। কোনও অ্যান্টিসেপটিক মলম ক্ষতস্থানে লাগিয়ে পরিষ্কার কাপড় বা ব্যান্ডেজ জড়িয়ে ডাক্তারের কাছে বা হাসপাতালে যেতে হবে।
এবার পরিস্থিতি খুব খারাপ। ঘরে ঘরে করোনা রোগী। শ্বাসকষ্টে ভুগছে সবাই। দেওয়ালিতে বাজি পুড়লে,এদের অনেকে আর বাঁচবেই না। করোনার ভাইরাসের নাম কোভিড-১৯ বা নভেল করোনা ভাইরাস, ২০১৯ এর ৩১ ডিসেম্বের চিনের উহান শহরে যা প্রথম শনাক্ত হয়। ২০২০-র ৯ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই ভাইরাসটির নাম দেন কোভিড-১৯। কোভিড মানে করোনা ভাইরাস ডিজিজ। ২০১৯-এ ধরা পড়ে বলে এর নাম হয় কোভিড-১৯। কেন এর নাম করোনা, জানো ইন্দ্রজা? এই ভাইরাসের গায়ে ব্যাংঙের ছাতার মতো দেখতে স্পাইক প্রোটিন থাকে, ফলে অনেকটা মুকুটের মতো দেখায় একে। তাই এর নাম মুকুট ভাইরাস বা করোনা ভাইরাস। এই স্পাইকগুলোর সাহায্যে এরা শ্বাসপথের মিউকাস পর্দায় আটকে থেকে তাণ্ডবলীলা শুরু করে।
এই রোগের উপসর্গ অনেকটা ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই। জ্বর, সর্দি -কাশি, মাথা ব্যথা, নাক বন্ধ, গলা ব্যথা, নাকে গন্ধ না পাওয়া, জিভে স্বাদ না পাওয়া, অল্প বা তীব্র শ্বাসকষ্ট-যা ইনফ্লুয়েঞ্জায় থাকে না। কিন্তু অধিকাংশ করোনা রোগীর কোনও উপসর্গই থাকে না। এদের বলে অ্যাসিমটোমেটিক কেরিয়ার। এদের থেকেই রোগ ছড়াচ্ছে বেশি।
ইন্দ্রজা, তুমি তো লক্ষ্মী মেয়ে। এতো কিছু জানার পর এ বছর তো আর বাজি পোড়াবে না নিশ্চয়। তোমার বন্ধুদেরও বলো, এবার বাজি না পুড়িয়ে শুধু আলো দিয়ে দীপাবলি সেলিব্রেট করতে। আগামী বছর করোনা বিদায় নিলে বন্ধুদের নিয়ে না হয় শুধু আলোক বাজি ফাটিও, শব্দ বাজি নয় কিন্তু। তবে কয়েকটি সতর্কতা এই ব্যাপারে মেনে চলতে হবে।
* পরের বছর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ভিড়ের মাঝে বাজি ফাটাবে না। ফাঁকা জায়গায়, বাড়ির ছাদে বা উঠোনে বাজি ফাটাবে।
* সিন্থেটিক বা লুজ ফিটিং পোশাক পরবে না। সুতির আটসাঁট পোশাক পরবে। পা ঢাকা জুতো পরে নেবে।
* বাজির বারুদ বা মশলা যেন ঘরে না ঢুকে পড়। এলার্জি, শ্বাসকষ্ট, কাশি হবে। চোখে গেলে কনজাংটিভাইটিস হবে।
* শিশুদের নাগালে বাজি রাখবে না। ওদের একা বাজি ফাটাতে দেবে না। ওদের নখ অবশ্যই কেটে দিও।
* বাজি পোড়াবার জায়গায় জল রাখবে। আধপোড়া বাজিতে জল ঢেলে দেবে।
* ড্যাম্প লাগা বাজি ফাটাবে না। রোদে দেবে। পলতে ঠিক আছে কি না, দেখে নিও।
* বাজির মুখোমুখি পড়ে গেলে, দু’ হাতে কান চেপে ধরে, চোখ বন্ধ করে, হাটুতে মাথা গুঁজে বসে পড়বে।
এত সব জানার পর ইন্দ্রজা এবার কালীপুজোতে যে বাজি ফাটাবে না, তা নিশ্চিত করেই বলা যায়। যারা এই লেখা পড়ছ, তাদের বলি বাজিহীন অলোকময় দীপাবলি উদযাপন করো এবার। এতে সবারই মঙ্গল।
অলঙ্করণ : সুব্রত মাজী 
08th  November, 2020
বেলুন আবিষ্কারের গল্প

চাঁদে বা মঙ্গলগ্রহে যাওয়া এখন জলভাত। কিন্তু একদিন ছিল যখন আকাশে ওড়া মানুষের পক্ষে যে সম্ভব তা ভাবাই যেত না। প্রথম মানুষ আকাশে উড়ল বেলুন চড়ে। সেই গল্প শোনালেন সুপ্রিয় নায়েক। বিশদ

29th  November, 2020
আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর ছেলেবেলা

‘বিজ্ঞান প্রাচ্যেরও নহে, পাশ্চাত্যেরও নহে, ইহা বিশ্বজনীন’—বলেছিলেন আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু, যাঁর বিজ্ঞান সাধনার মধ্যে দিয়ে প্রাচ্যে র দর্শন ও পাশ্চাত্যের বিজ্ঞান ধারার মধ্যে ঘটেছিল এক আশ্চর্য সেতুবন্ধন! আজ তোমাদের শোনাব সেই মহান বিজ্ঞানীর জীবনের কথা। বিশদ

29th  November, 2020
ভুটু জানত 

পিয়ালী ম্যামকে খুব ভালোবাসে ভুটু। ভুটুর রোজ ইচ্ছে করে ম্যাম তাকে চুমু খাক, আদর করুক। কিন্তু ম্যাম তো ভুটুর দিকে ভালো করে তাকায়ই না। ম্যাম তো শুধু আদর করে অর্চিকে। অর্চির সাদা রং, মানুষ সাদা হলে তাকে ফর্সা বলতে হয়, মা বলেছে। অর্চির মাথায় কী সুন্দুর ঝাঁকড়া চুল। অর্চি খুব সুন্দর। সে তো ব্ল্যাক, কালো পচা। এসব কথা মাকে বললেই মা তাকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে। মা ধরলে কী হবে ম্যাম তো তাকে আদর করে না।  
বিশদ

22nd  November, 2020
চাঁদের বুকে জলের খোঁজ 

জল থেকে তৈরি হতে পারে অক্সিজেন। এমনকী জলে থাকা হাইড্রোজেনকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা যায়! তবে কি খুব দ্রুত চাঁদের মাটিতে বাড়ি তৈরি করা যাবে? জানাচ্ছেন এমপি বিড়লা তারামণ্ডলের অধিকর্তা ডঃ দেবীপ্রসাদ দুয়ারি। 
বিশদ

22nd  November, 2020
জমিতে ফাটল! তৈরি হচ্ছে নতুন মহাদেশ! 

সামান্য কিছু জমির মালিক বৃদ্ধ এলিউড এনজর্জ এমবুগুয়া। চাষবাস করে দিন চলে বুড়োর। জমির পাশে একখানি কুঁড়ে। সেখানেই বাস করে সে আর তাঁর স্ত্রী। এভাবেই শান্তিতে দিন কাটছিল। বাকি জীবনটাও হয়তো এভাবেই ধীরেসুস্থে কেটে যেত। বাধ সাধল একটা অদ্ভুত ঘটনা! কী সেই ঘটনা? দেখা যাক।  বিশদ

15th  November, 2020
ভিন রাজ্যে ভাইফোঁটার আনন্দ 

 শুধু আমাদের বাংলাতেই নয়, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যেই নানান নামে ভাইফোঁটা পালিত হয়। ভারতের নানা প্রান্ত থেকে তোমাদের পাঁচ বন্ধু জানাচ্ছে কীভাবে কাটায় তারা ভাতৃদ্বিতীয়ার দিনটি। বিশদ

15th  November, 2020
মার্কশিট
মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘জ্ঞানচক্ষু’
গল্পটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ 

তোমাদের জন্য চলছে জনপ্রিয় বিভাগ মার্কশিট। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় বাংলা।  বিশদ

08th  November, 2020
ছোটদের রান্নাঘর

করোনার দাপটে স্কুল বন্ধ। সুতরাং বাড়ি থেকে বেরিয়ে এটা ওটা খাওয়ারও জো নেই। তাই বলে কি লকডাউনে কোনও ভালো খাবারই চেখে দেখার সুযোগ হবে না? চিন্তা নেই, ছোটদের রান্নাঘরে শুধু তোমাদের জন্যই দুটি লোভনীয় রেসিপি দিয়েছেন ট্রাইব ক্যাফের শেফ শিল্পা চক্রবর্তী। এগুলি আগুনের সাহায্য ছাড়াই তৈরি করা যাবে। তোমরাই করে চমকে দাও বড়দের। বিশদ

01st  November, 2020
কালজয়ী ছোটদের ছবি

সময়কে হার মানানো কয়েকটি ইংরেজি ছবির গল্প শোনাচ্ছেন ড. শঙ্কর ঘোষ।  বিশদ

01st  November, 2020
বিস্ময়কর প্রাণী 

১৫০ মিলিয়ন বছর আগে যখন ডাইনোসরদের স্বর্ণযুগ ছিল সেই সময় পাখি নামক আর এক প্রজাতির উদ্ভব হয়েছিল। সরীসৃপের নানা বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে সঙ্গে তারা পালকের মতো কিছু অসাধারণ বৈশিষ্ট্য অর্জন করেছিল।   বিশদ

18th  October, 2020
পুজোর আনন্দ 

করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে এবার কীভাবে পুজোর আনন্দ উপভোগ করবে জানাল তোমাদের দুই বন্ধু।   বিশদ

18th  October, 2020
মহিষাসুর 
হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত

দুর্গাপুজোর মহাষষ্ঠী। সকালবেলাই পদ্মপুকুর গ্রামের পুজো প্যান্ডেলের ছোট আটচালার প্রতিমা এসে গিয়েছে, তবুও বিকেলবেলা প্যান্ডেলের সামনে দাঁড়িয়ে অধীর আগ্রহে গ্রামে ঢোকার রাস্তার দিকে তাকিয়ে ছিল পুজো কমিটির লোকজন ও গ্রামের নানা বয়সি বাচ্চারা।  বিশদ

18th  October, 2020
কয়েকটি আশ্চর্যজনক প্রাণীর কর্মকাণ্ড

পৃথিবীতে এমন অনেক প্রাণী আছে যাদের কিছুটা হলেও মানুষের মতো আচরণ করতে দেখা যায়। হ্যাঁ, আশ্চর্য মনে হলেও এমন প্রাণীর অস্তিত্ব আমাদের এই ব্রহ্মাণ্ডে আছে। ব্যালেট থেকে ট্যাঙ্গোর মতো প্রাণীরা তো নাচতেও পারে।  বিশদ

11th  October, 2020
কাটবে কেমন পুজোর দিন?

করোনা আবহে ছোট্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীরা তাদের এবারের পুজো পরিকল্পনা জানাল হ য ব র ল’র বন্ধুদের।
বিশদ

11th  October, 2020
একনজরে
সাখির (বাহরিন): গত সাতদিনে তিনবার কোভিড টেস্ট রিপোর্ট পজিটিভ এল ফর্মুলা-ওয়ান তারকা লুইস হ্যামিলটনের। যার জেরে আসন্ন সাখির গ্রাঁ প্রি’তে অংশ নিতে পারবেন না সাতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন রেসারটি। মঙ্গলবারই মার্সিডিজ-এএমজি পেট্রোনাস এফওয়ান দলের পক্ষ থেকে হ্যামিলটনের করোনায় আক্রান্তের খবর প্রকাশ্যে আনা ...

গত এক মাসে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সহায়ক মূল্যে ৬ কোটি ৩৭ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকার ধান কেনা হয়েছে। গত ২ নভেম্বর থেকে রাজ্যজুড়ে সহায়ক মূল্যে ...

কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে কুৎসামূলক প্রচার নিয়ে এবার বিজেপি’র এক উগ্র সমর্থকের বিরুদ্ধে কলকাতা পুলিসে অভিযোগ দায়ের হল। মঙ্গলবার শেক্সপিয়র সরণী থানায় এই অভিযোগ দায়ের করেন প্রয়াত প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্রর ছেলে তথা দলের সাধারণ সম্পাদক রোহন মিত্র। ...

উম-পুন পরবর্তী ক্ষতিপূরণে দুর্নীতির যাবতীয় অভিযোগের তদন্ত করবে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটার জেনারেল অব ইন্ডিয়া (ক্যাগ)। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি থোট্টাথিল বি রাধাকৃষ্ণাণ ও অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার তিন মাসের মধ্যে তদন্তসাপেক্ষে ক্যাগকে রিপোর্ট দাখিল করতে বলেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায়  সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রুর মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৭৬: কিউবার প্রেসিডেন্ট হলেন ফিদেল কাস্ত্রো
১৯৮৪: ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় কমপক্ষে আড়াই হাজার মানুষের মৃত্যু
১৯৮৮: পাকিস্তানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হলেন বেনজির ভুট্টো
১৯৮৯: ভারতের সপ্তম প্রধানমন্ত্রী হলেন ভিপিসিং 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.১৭ টাকা ৭৪.৮৮ টাকা
পাউন্ড ৯৭.২১ টাকা ১০০.৬৪ টাকা
ইউরো ৮৬.৯৬ টাকা ৯০.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮,৯৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৬,৪৭০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৭,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬১,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০, দ্বিতীয়া ৩০/৪৪ সন্ধ্যা ৬/২৩। মৃগশিরা নক্ষত্র ১১/২২ দিবা ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৬/৪/৪৩, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/২৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৭/২৯ গতে ৮/১২ মধ্যে পুনঃ ১০/২১ গতে ১২/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪০ গতে ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২০ গতে ৩/২৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ গতে ৭/২৯ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ৩/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/৪৫ গতে ১০/৫ মধ্যে পুনঃ ১১/২৬ গতে ১২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৫ গতে ৪/২৫ মধ্যে। 
 ১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০, দ্বিতীয়া সন্ধ্যা ৫/৪। মৃগশিরা নক্ষত্র দিবা ১০/২৪। সূর্যোদয় ৬/৬, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ৮/২০ মধ্যে ও ১০/২৮ গতে ১২/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৬/৩৬ মধ্যে ও ৮/২৫ গতে ৩/৩২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৫৬ গতে ৭/৩৮ মধ্যে ও ১/১৭ গতে ৩/২৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/৪৬ গতে ১০/৭ মধ্যে ও ১১/২৭ গতে ১২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৬ গতে ৪/২৬ মধ্যে। 
১৬ রবিয়ল সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। বৃষ: নানা উপায়ে অর্থপ্রাপ্তির সুযোগ। ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
  ১৯৭৬: কিউবার প্রেসিডেন্ট হলেন ফিদেল কাস্ত্রো ১৯৮৪: ভোপাল গ্যাস ...বিশদ

04:28:18 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদ ও জামশেদপুরের ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র

09:33:58 PM

জিএসটি ফাঁকি: কলকাতা সহ রাজ্যের ১০৪টি ময়দা মিলে হানা আধিকারিকদের

06:29:00 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১৩ রানে জয়ী ভারত

05:15:15 PM

কোভ্যাক্সিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ: টিকা নিতে নাইসেডে ফিরহাদ হাকিম

04:15:35 PM