সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রুর মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
রাস্তা সংস্কারের দাবি নিয়ে বহুবার এলাকার মানুষ সরব হয়েছেন। রাস্তায় ধানের চারা পুঁতে অবরোধ করা হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। মাঝেমধ্যে রাস্তায় ইট ফেলে মেরামত করা হয়। কিন্তু, রাস্তা সমস্যার স্থায়ী সমাধান হয়নি।
রাস্তার কোথাও কোথাও গর্ত বেশ বড় হয়ে গিয়েছে। রীতিমতো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই রাস্তায় চলাচল করতে হয়। বৃষ্টির সময় রাস্তায় জল জমে অবস্থা আরও ভয়ানক হয়। আবার শীত ও গ্রীষ্মকালে ধুলোর সমস্যা। নিত্যদিন এই রাস্তা ব্যবহার করেন নপাড়া, ধরেন্দ্রপুর, শিকড়ে, নতুনগ্রাম, সুভাষপল্লি, ডোপপাড়া সহ আরও কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা। কামালপুরের বোর্ডঘর মোড়ের দিকে রাস্তার শুরুতেই রয়েছে নপাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। সেখানে কোনও রোগীকে সব্দালপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রেফার করা হলে এই রাস্তা দিয়ে রোগীকে নিয়ে যেতে হয়। সেই সময় রাস্তার গর্ত কাটিয়ে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে চালককে যেতে যেমন বেগ পেতে হয়, তেমনই আবার ভাঙা রাস্তা দিয়ে যাওয়ায় ঝাঁকুনিতে রোগীর হালও খারাপ হয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সারা বছরই কমবেশি রাস্তার এই পরিস্থিতি থাকে। ভাঙা রাস্তা মেরামত না করায় তার উপর দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করায় সেই গর্তও দিন দিন বড় হচ্ছে। টোটোচালক মইদুল ইসলাম বলেন, ভাঙা রাস্তার উপর জল জমে থাকলে চলাফেরা করতে অসুবিধা হয়। আবার শুকনো রাস্তাতেও প্রচুর ধুলোবালি হয়। টোটোতে বেশিযাত্রী থাকলেও যেতে সমস্যা হয়। স্থানীয় বাসিন্দা ত্রিনাথ বৈরাগী বলেন, আমরা এই রাস্তা সংস্কারের জন্য বহুবার বহু জায়গায় জানিয়েছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত এই রাস্তার সংস্কার হল না। আমরা চাই, যত দ্রুত সম্ভব এই রাস্তা পাকা করা হোক। তা না হলে গ্রামবাসীদের নিত্যদিন চলাফেরায় সমস্যা হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র