কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
করোনা ভাইরাসের ভয়ও ঘরে আটকে রাখতে পারেনি গিন্নিদের। চৈত্র সেল শুরু হতে না হতেই তাঁরা বেরিয়ে পড়েছেন শপিংয়ে। কোথায় কেমন দামে কী পাবেন জানাই আপনাদের।
তাঁত প্যালেস (২১৬এ, বিধান সরণী, কল-৬, ফোন: ৯৮০৪৬০৬৪৯৩) ফ্রেশ স্টকের শাড়িতে অনেকটা ছাড় দিচ্ছে। কম রেঞ্জ থেকে শুরু করা যাক। মাঠা পাড় ১২ হাত চেক ডুরে ধনেখালি যার দাম ২৯০ টাকা, সেলে ২৬৫ টাকায় পাবেন। ডিজাইনার ধনেখালি যেমন মাছ ডুরে, আনারকলি ডুরে, সাটিন পাড়, রেশম বুটি, কটকি নকশা ইত্যাদি যার দাম ৪৫০-৫৫০ টাকা। এখন ডিসকাউন্ট বাদ দিয়ে ৩৯০-৪১০ টাকায় পাবেন। ১২ হাত ফুলিয়ার টাঙ্গাইল মাঠা পাড় জমিতে বুটি বা নকশা পাড় জমিতে ডুরে দাম ৪৫০ টাকা, এখন ৪০০ টাকায় পাবেন। এতে প্রচুর রং ও ডিজাইন রয়েছে। মাঠা পাড় লম্বা স্ট্রাইপ, টেম্পল পাড় রেশমের ৫৫০ টাকা, সেলে ৪৮০ টাকায় পাবেন। রেশম বা জরির নকশা পাড় জমিতে বুটি টাঙ্গাইল ৬৫০ টাকা, সেলে ৫৮০ টাকায় পাবেন। খুব সরেস জমিনের মাঠা স্কার্ট পাড়, শ্যাডো বর্ডার শাড়িগুলো খুব স্টাইলিশ। দাম ৬৫০ টাকা, এখন মাত্র ৫০০ টাকায় পাবেন। জরির কনট্রাস্ট পাড়, কলকা পাড় শাড়ি ৬৫০ টাকা, এখন ৫০০ টাকায় পাবেন। জমিতে খড়কে ডুরে জরি বর্ডার, বুটি, আঁচলে কারুকাজ করা শাড়ি ১২০০ টাকা, সেলে ১০০০ টাকায় পাবেন। মসলিন ঢাকাইয়ে সেলফ সুতোর কাজ ও জরির কাজ করা শাড়ি ১৩০০ টাকা, এখন ১০০০ টাকায় পাবেন। সফট ঢাকাই ডিসকাউন্ট বাদ দিয়ে ১১০০-৪০০০ টাকার মধ্যে নানারকম নকশায় পাবেন। তাঁত প্যালেস স্পেশ্যাল হাতে বোনা ঢাকাই প্রচুর এসেছে স্টোরে। পিওর কটনে প্যাস্টেল কালার শেড ও অফ হোয়াইটে হাতের কাজ করা ঢাকাই ২৬০০ টাকা, সেলে ২১০০ টাকায় পাবেন। খড়কে ডুরে কটন টাঙ্গাইলে ফুলের ঝাড় ডিজাইনে তৈরি হাতে বোনা ঢাকাই ২৭০০ টাকা, সেলে ২২০০ টাকায় পাবেন। কটনে অলওভার এক্সক্লুসিভ ঢাকাই দাম ৭ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা। এখন এই শাড়িতে ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকা ডিসকাউন্ট পাবেন।
হ্যান্ডলুমেরও প্রচুর নতুন স্টক এসেছে। সেলফ ডুরে জুটের আঁচল, ব্লাউজ পিস সমেত শাড়ি ৭৫০ টাকা, এখন সেলে ৫৫০ টাকা। খাদি স্টাইল হ্যান্ডলুম জরি বা রেশমের কারুকাজ করা শাড়ি ২৭০০ টাকা, সেলে ২২০০ টাকায় পাবেন। এতে প্রচুর রং ও নকশা এসেছে। কনট্রাস্ট পাড় সফট পিওর কটন সেলে ৯০০ টাকা, বুটি হলে দাম ১৫০০ টাকা। কটন খাদি শাড়ি খুব সফিস্টিকেটেড ডিজাইনে পাবেন। দাম ২০০০ টাকা থেকে ৪০০০ টাকার মধ্যে। লিনেন জরি বর্ডার জরি বুটি শাড়ি সেলে ১৮০০ টাকা থেকে দাম শুরু।
বাংলা তাঁত ও হ্যান্ডলুম ছাড়াও বেনারস ও দক্ষিণ ভারতের ফ্যান্সি শাড়িরও ভালো স্টক রয়েছে এখানে। রেশমি কাজের মিক্সড মটকা সিল্ক সেলে ১০০০ টাকা, মিক্সড সিল্কে জরির স্বর্ণচরি নকশা সেলে মাত্র ৮৫০ টাকা, রেশম জরির কাজ করা ওপারা সিল্ক সেলে ৩০০০ টাকা। বেনারসি ২৫০০ টাকা থেকে দাম শুরু। ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত সেল চলবে।
সাহা টেক্সটাইল (ঠিকানা: ৫১/২ হিন্দুস্থান পার্ক, আমার বাড়ি, গড়িয়াহাট, হরিতলা বারাসাত, শিলচর, ফোন- ৬২৯০২০৪১১৯) এঁদের স্টোরে যে কোনও পণ্যের বিপুল সম্ভার রয়েছে। ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত এখানে ফ্যাক্টরি আউটলেট সেল চলবে। ৩০০ টাকা থেকে এখানে প্রিন্টেড শাড়ির দাম শুরু হয়। কটন, তসর, মুগা, কেরালা কটন, পিওর সিল্ক ইত্যাদি মেটিরিয়ালের ওপর ফ্লোরাল, পটচিত্র, ডিজিটাল, অ্যাবস্ট্র্যাক্ট ইত্যাদি প্রিন্টেড এই ধরনের শাড়ি ৮-৯ হাজার টাকা দাম পর্যন্ত মিলবে। এখানে ৫০০ টাকা থেকে হ্যান্ডলুম শাড়ির দাম শুরু। প্রিন্টেড শিফন, জর্জেট শাড়ির দাম ৬০০ টাকা থেকে শুরু। এখানে প্রিন্টেড কটন কোটা শাড়িও আছে। ২৫০০ টাকা থেকে প্রিন্টেড পিওর সিল্ক শাড়ি পাওয়া যায়। তবে ২৬৫০ টাকা থেকে প্রিন্টেড পিওর মুগা, মটকা সিল্ক শাড়ির দাম শুরু হয়।
চান্দেরি কাঁথা বর্ডারের শাড়ির দাম ৩২৫০ টাকা থেকে দাম শুরু। ৪৪৫০ টাকা থেকে পিওর তসর প্রিন্টেড শাড়িও এখানে চোখে পড়ল যা দেখতে একেবারে চলতি হাওয়ার বাইরে। ঘিচা শাড়ির দাম শুরু ৩৮৫০ টাকা থেকে। ৯৮০ টাকা থেকে নোয়াখালি জামদানি শাড়ির দাম শুরু হলেও ৫১৭৫ টাকা থেকে ঢাকাই জামদানি শাড়ির দাম শুরু হয়। মঙ্গল, রাজঘরানা, রামনগর এই তিন নামের বেনারসি শাড়ির তিন অধ্যায় রয়েছে যা রঙে, রূপে, বর্ণে অপূর্ব। ২০০০ টাকা থেকে বেনারসি শাড়ির দাম শুরু হয়। বেনারসি শাড়ির ক্ষেত্রে এখন উল্লিখিত দামের ওপর নিশ্চিত
২০ শতাংশ ছাড় আছে।
শাড়ি ছাড়াও মহিলাদের জন্য আছে কুর্তি, স্কার্ট, লেগিংসে, র্যাপার, জ্যাকেট, রেডিমেড ডিজাইনার ব্লাউজ, স্ট্রেট প্যান্ট, থ্রি পিস সালোয়ার স্যুট, নাইটি ইত্যাদি নানারকম পোশাক। পুরুষদের জন্য আছে পাঞ্জাবি শার্ট। ৩৬০ টাকা থেকে পাঞ্জাবির দাম শুরু। এখন শাড়ি থেকে মহিলা-পুরুষের পোশাকে উল্লিখিত দামের ওপর ১০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় চলছে। শাড়ি ও পোশাক বিশেষে ছাড় নির্ভর করে। দোকানের কর্ণধার তথা মিনিস্ট্রি অফ টেক্সটাইলের মাস্টারস উইভার্স কান্তি সাহা বলেন, ‘আমাদের এখানে রকমারি পণ্য রয়েছে এবং তার ওপর এখন অনেক অফার আছে। প্রত্যক্ষ করে নিজের পছন্দ ও প্রয়োজন মতো কিনে নিলেই হল।’ সেই সঙ্গে ফ্যাশন ডিজাইনার মঞ্জিমা সাহা বলেন, ‘এটা আমার সৌভাগ্য এবং দায়িত্ব বটে যে এখন আমি এই প্রতিষ্ঠানের জন্য পোশাক থেকে শাড়িতে ডিজাইন করছি।’ এঁদের এখানে প্রতিটি ডিজাইন স্বকীয়তায় স্বতন্ত্র।
এছাড়াও এখানে বেডকভার, বেডশিট, কুশন কভার, মশারি, দোহার সেট ইত্যাদিতে এখন নিশ্চিত ২০ শতাংশ ছাড় চলছে। নামী-দামি ব্র্যান্ডেড ঘড়ির দামের ওপর এখন ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় আছে। ব্র্যান্ডেড লাগেজ ও ট্রলি ব্যাগে এখন ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় আছে। নির্দিষ্ট কিছু বিশেষ পণ্যের ওপর রয়েছে বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি।
এখন মেটিরিয়ালে ২০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় চলছে। হোসিয়ারি আইটেম (মহিলা/পুরুষ) এবং লেদার ব্যাগের ওপর এখন নিশ্চিত ২০ শতাংশ ছাড় আছে। কসটিউম জুয়েলারিতে এখন ২০ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশ ছাড় আছে।
শিল্পী নিকেতনের চৈত্র সেল (পি-৬৯৮, লেক টাউন, ব্লক-এ, কল-৮৯, ফোন: ৯৮৩০৪৯৬৭২৪) শুরু হচ্ছে আজ থেকে। এখানে পাবেন সামারকুল মলমলে এক্সক্লুসিভ ব্লকপ্রিন্ট করা শাড়ি ৭০০-৮০০ টাকা, মলমলে হ্যান্ড বাটিক ১২০০-১৫০০ টাকা, খেসের শাড়িতে কাঁথা কাজ ১৫০০ টাকা। টাঙ্গাইল, ধনেখালি ও বাংলাদেশি তাঁতে কাঁথা কাজ, প্যাচওয়ার্ক, গুজরাতি কাজ ও নানারকম এমব্রয়ডারি করা শাড়ি ১৫০০-২৫০০ টাকার মধ্যে পাবেন। সাদা সুতির শাড়িও পাবেন ৮০০-২০০০ টাকার মধ্যে। সিল্ক ও তসরে নকশি কাঁথার কাজ করা শাড়ি ৪০০০-৮০০০ টাকার মধ্যে পাবেন। সিল্ক ও তসরে গুজরাতি, কাশ্মীরি, পার্শি ও এমব্রয়ডারি করা শাড়ি ৪০০০-৮০০০ টাকার মধ্যে রয়েছে। সুতি ও সিল্ক প্রতিটি শাড়ির সঙ্গে রয়েছে ম্যাচিং ব্লাউজ পিস।
শাড়ি ছাড়া পাবেন নকশি কাঁথার কাজ করা কটন সালোয়ার স্যুট পিস ৮০০-১০০০ টাকা, কাশ্মীরি ও পার্শি কাজ করা কটন সালোয়ার স্যুট পিস ১২০০-১৬০০ টাকা। সুতির কামিজের পিস ৭০০-৯০০ টাকা। তসরের কাঁথা কাজ করা কামিজ পিস ১৬০০ টাকা। দোপাট্টা আছে কটন সিল্ক ও তসরে কারুকাজ করা। দাম ১২০০-৩০০০ টাকা। কাঁথা, গুজরাতি ও পার্শি কাজ করা ব্লাউজ পিস ২৫০-৪৫০ টাকা।
রেডিমেডের মধ্যে রয়েছে কটনের টপ ও কুর্তি। কাঁথা কাজ করা কুর্তির দাম ৫০০-৬০০ টাকা। সুতির র্যাপ অ্যারাউন্ড স্কার্ট, লং স্কার্ট, প্যালাজো রয়েছে কাঁথা কাজ করা। দাম ৬০০-১২০০ টাকা। সুতি ও সিল্কে কাঁথা ও গুজরাতি কাজ করা জ্যাকেট ৮০০-২০০০ টাকা। ছেলেদের কাঁথা, গুজরাতি ও কাশ্মীরি কাজ করা পাঞ্জাবি পাবেন কটন ও সিল্কে। দাম ৪০০-২৫০০ টাকা। ছেলেদের কটন কাঁথা কাজ ও বাটিকের শার্ট পাবেন ৫০০-৮০০ টাকার মধ্যে। আর রয়েছে নানারকম পার্স, বটুয়া, ব্যাগ, জুয়েলারি, নাইটি, হাউসকোট ইত্যাদি।
ঘর সাজানোর সম্ভারও পাবেন এখানে। সিঙ্গল ও ডাবল বেডকভার পাবেন কাঁথা ও অ্যাপ্লিকের কাজ করা। দাম ৮০০-১৮০০ টাকা, কুশন কভার ৬০-১৫০ টাকা। টেবিল ক্লথ, টিভি কভার, ফ্রিজ কভার, সোফা ব্যাক ইত্যাদি পাবেন অ্যাপ্লিক ও এমব্রয়ডারি করা। উপহার দেওয়ার মতো অনেকরকম শৌখিন জিনিসপত্র পাবেন শিল্পী নিকেতনে। ম্যাগাজিন হোল্ডার, জুয়েলারি বক্স, ফাইল কভার, মোবাইল কভার ইত্যাদি বেশ রিজিনেবল দামে পাবেন। এখন এই দামের ওপর ১০ শতাংশ ডিসকাউন্ট রয়েছে। ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত এই ছাড় পাবেন।
ঘরোয়া (১/৫৭বি, ডোভার প্লেস, কল-১৯, ফোন: ৯৮৩০১৯২০৮৭) নববর্ষ উপলক্ষে নতুন সম্ভার সাজিয়ে প্রদর্শনী শুরু করেছে। এখানে পাবেন বাউল কাঁথা, প্যাঁচওয়ার্ক, এমব্রয়ডারি, বাটিক, হ্যান্ড পেইন্ট, মিরর ওয়ার্ক, ব্লক প্রিন্ট ইত্যাদির মিলমিশে তৈরি কটন, খেস ও সিল্কের শাড়ি। মেখলা ঘরোয়ার স্পেশাল আইটেম। মেখলাতেও নানান ফ্যাব্রিক ও নানারকম অ্যাপ্লিক এমব্রয়ডারি মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ হচ্ছে। দাম আয়ত্তের মধ্যে। প্রদর্শনী চলবে প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
আর এম সি এ বসাক (ঠিকানা-৩ ডি, নন্দী স্ট্রিট, গড়িয়াহাট, কল-২৯, ফোন: ২৪৬৪০২২৬) এখানে রয়েছে তাঁতের শাড়ির বিপুল ভাণ্ডার। দাম পড়বে ৩৮৫-৪০০০ টাকা। তাঁতের শাড়ির অন্য ভ্যারাইটির মধ্যে আছে মণিপুরি, হাজার বুটি, হ্যান্ডলুম, লিনেন, ঢাকাই, মঙ্গলগিরি। এই ধরনের শাড়ির দাম শুরু হয় কমপক্ষে ৭০০ টাকা থেকে। তাঁত বেনারসির শাড়ির দাম পড়বে ১২৫০-২৩০০ টাকা। তাঁত তসর শাড়ির দাম ১৭০০-৩৫০০ টাকা। তসর কাঁথা শাড়ি ৪০০০-৭০০০ টাকার মধ্যে মিলবে। ১৭০০-২৩০০ টাকার মধ্যে খাদি কটন শাড়ি এখানে পাওয়া যায়। ঢাকাই জামদানি শাড়ির দাম পড়বে ১১৭৫-১৩ হাজার টাকা। তার মধ্যে কটন হাতের ঢাকাই, ঢাকাই মসলিন, তসর ঢাকাই শাড়ি মিলবে। এখানে সাউথ কটন শাড়ির দাম ১২০০-১৬০০ টাকা। ১২০০-১৯০০ টাকার মধ্যে সম্বলপুরি শাড়ি এখানে পাওয়া যায়।
৫৫০ টাকা থেকে এঁদের সিল্ক বিভাগের শাড়ি রয়েছে। সাউথ সিল্ক, ঘিচা সিল্ক, শিফন, জর্জেট ইত্যাদি শাড়ির দাম ৫৫০ টাকা থেকে শুরু। ৫৭৫ টাকা থেকে কোটা শাড়ির দাম শুরু। বোমকাই ও চান্দেরি সিল্ক শাড়ির দাম ৭০০-৫০০০ টাকা। ১২৬০-৩০০০ টাকার মধ্যে সুন্দর দেখতে সুপারনেট শাড়ি আছে। পিওর সিল্কের ওপর কাঁথা কাজের শাড়ির দাম ১০০০-১১ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। গাদোয়াল ও কাঞ্জিভরম শাড়ির দাম ১৫০০-৬৫৫০ টাকা। মাহেশ্বরি সিল্ক শাড়ির দাম পড়বে ২২০০-৩৫০০ টাকা। ২৩০০-১৩ হাজার টাকার মধ্যে আছে ওপারা সিল্ক শাড়ি। ২০০০ টাকার থেকে মটকা শাড়ি রয়েছে। কাতান সিল্ক শাড়ির দামের রেঞ্জ ৩৮৫০-১২ হাজার টাকা। বিয়ের বেনারসি শাড়ির দাম ৩০০০-২০ হাজার টাকা। পৈঠানি সিল্ক শাড়ির দাম ৬২০০-১০ হাজার টাকা। ৫৬০০-১২ হাজার টাকার মধ্যে ইক্কত সিল্ক শাড়ির দাম পড়বে। ৬০০০ টাকার থেকে জামেবার শাড়ির দাম শুরু হয়। জরদৌজি সিল্ক শাড়ির দাম ৪৫০০-৭৫০০ টাকা। বালুচরি শাড়ির দাম পড়বে ৮৫০০-১২ হাজার ৫০০ টাকা। অসম সিল্ক শাড়ির দাম ৬০০০-১০ হাজার টাকা। প্রিন্টেড তসর শাড়ির দাম পড়বে ২৯৫০-৩৯০০ টাকা। এছাড়াও এখানে আরও রকমারি শাড়ি আছে প্রয়োজন ও পছন্দ অনুযায়ী কিনে নিলেই হল।
শাড়ি ছাড়াও মহিলাদের জন্য রয়েছে কটন ও তসরের কাঁথাস্টিচ স্যুটপিস। দাম পড়বে ৭১০-৩৯০০ টাকা। কটন ঢাকাই স্যুট পিসের দাম ১৮০০ টাকা। ফ্যান্সি স্যুট পিসের দাম ৪৫০-৩০০০ টাকা। কটন ফ্যান্সি রেডিমেড কুর্তির দাম ৩৫০-২০০০ টাকা। এছাড়া এখানে স্টোল পাওয়া যায়। মহিলা ছাড়াও পুরুষদের জন্য রয়েছে পাঞ্জাবি। দাম ৩৬০-৩০০০ টাকা (কটন/ সিল্ক)। ধূতির দাম পড়বে ৩৮৫-২১০০ টাকা (তাঁত/ তাঁতের তসর)। এছাড়াও এখানে ৭০০-১২০০ টাকার মধ্যে দোহার মিলবে।
চৈত্র সেল উপলক্ষে এখানে ১৫ মার্চ-১৩ এপ্রিল পর্যন্ত উল্লিখিত দামের ওপর ফ্ল্যাট ১৫ শতাংশ ছাড় মিলবে। সব স্টক ফ্রেশ। প্রতিদিন দোকান খোলা। ছবি: সুফল ভট্টাচার্য