উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
ফার্মেন্টেড ইয়াক মাখন চা
এই মাখনযুক্ত কনকোশন চা, ইয়াক মাখন এবং নুন মিশিয়ে খাওয়া হয়। এর প্রস্তুতিতে প্রায় অর্ধেক দিন লেগে যেতে পারে। নেপাল, ভুটান, ভারতের হিমাচল এবং তিব্বতের জনপ্রিয় পানীয় এটি।
স্যালভিয়া চা
এই চা মেক্সিকান আধ্যাত্মিক অনুষ্ঠানগুলিতে খাওয়া হয়ে থাকে। বানানোর প্রক্রিয়াও জটিল এবং গোপনীয়। এই বিশেষ চা না খাওয়াটাই ভালো। কারণ বিশ্বের বেশিরভাগ জায়গাতেই এই পানীয় নিষিদ্ধ।
কম্বুচা চা
বেশ কয়েকবছর ধরেই কম্বুচা চায়ের জনপ্রিয়তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ধরণের চা-র স্বাদ টক। চা, চিনি, ব্যাকটেরিয়া এবং ইস্টের ব্যবহারেই এই চা তৈরি করা হয়। এই পানীয়ের উৎপত্তি কোন দেশে সঠিক জানা না গেলেও কথিত আছে চীনে এই পানীয় প্রথম তৈরি হয়। পরে পূর্ব রাশিয়ায় ১৯০০ সাল থেকে এই পানীয়র প্রলন শুরু হয়।
পু-এরহ চা
এই চা চীনে তৈরি করা হয়। এটি বিশেষ ধরনের ফার্মেন্টেড চা। এটি এক ধরনের গ্রীন টি যা একধরণের বিশেষ ছত্রাক ব্যবহার করে পুরোনো করা হয়। বিশ্বব্যাপী এই চায়ের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।
স্পার্কলিং চা
স্পার্কলিং চা আসলে শতাব্দী প্রাচীন পানীয়ে সামান্য ফেরবদল ঘটিয়ে তৈরি করা বিশেষ একধরণের পানীয়। এই চা তৈরি করা হয় বোতলবন্দি চায়ে কার্বনেশন যোগ করে। সাধারণত ঠান্ডা করেই এই চা পান করা হয়। ইউরোপীয় বেশ কয়েকটি দেশে এই বিশেষ চায়ের কদর রয়েছে।
সিলোসিবিন মাশরুম চা
সিলোসিবিন মাশরুম খুবই পাওয়ারফুল মাদক। এর সাহায্যে বিশেষ ধরণের এই পানীয় প্রস্তুত করা হয়। উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় একাধিক জায়গায় এই চায়ের কদর রয়েছে। তবে ভারতে কিন্তু এই চা নিষিদ্ধ।
পাণ্ডার মলের চা
মল দিয়ে তৈরি চা ভেবে নাক-মুখ সিঁটকোচ্ছেন। এই চা কিন্তু আদৌ পাণ্ডার মল থেকে তৈরি হয় না। পাণ্ডা ডাং টি আসলে চীনের সিচুয়ানের ইয়াং প্রদেশে চাষ করা হয়। এটি এক ধরনের বিশেষ ধরণের চা যাতে সার হিসেবে পাণ্ডার মল ব্যবহার করা হয়। বিশ্বের সবচেয়ে দামি চায়ের মধ্যে এটি অন্যতম।
গার্লিক টি
রসুনের মিশ্রনের সঙ্গে চা পাতা ফুটিয়ে এক ধরণের বিশেষ পানীয় প্রস্তুত করা হয়। ওজন কমানোর পাশাপাশি, ঠান্ডা লাগা, গলা ব্যাথা এবং হার্টের পক্ষেও এই চায়ের স্বাস্থ্যগুণ অনবদ্য। অনেকে এই চায়ের সঙ্গে লেবু বা মধু মিশিয়ে খেথে পছন্দ করেন। মধ্য এশিয়া, মিশর, গ্রিস, রোম, চীন এবং জাপানে এই পানীয় খুবই জনপ্রিয়।
টম্যাটো মিন্ট চা
এই পানীয় টম্যাটো, পুদিনা এবং লিকার চায়ের সংমিশ্রনে তৈরি কার হয়। অনেকের মতে এই চায়ের স্বাদ অনেকটা স্যুপের মতো। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে মরক্কোয় এই চায়ের ব্যবহার শুরু হয়। বর্তমানেও ওই দেশে এই বিশেষ পানীয়ের কদর রয়েছে।