বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
সংসদ সদস্য জয়ন্ত রায় বলেন, চিলাহাটিতে ভারতের দিকে রেললাইন তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের দিকে কাজ অনেকটাই বাকি থাকায় কাজে গতি আসছে না। এই বিষয়ে বিদেশমন্ত্রীর দ্বারস্থ হব। রাজ্যে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প বন্ধ করে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প চলছে। এই প্রকল্পে কতজন উপভোক্তা রয়েছেন সেবিষয়ে জানার জন্য তথ্য জানার আইনে আবেদন করব। জলপাইগুড়ি সহ উত্তরবঙ্গের স্বাস্থ্য, রেল সহ পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারস্থ হয়েছি।
১৯৬৫ সালের আগে চিলাহাটি হয়ে ভারত বাংলাদেশ রেল যোগাযোগ ছিল। সম্প্রতি সেই রুট পুনরায় চালুর বিষয়ে উদ্যোগী হয়েছে দুই দেশ। ভারতীয় দিকে হলদিবাড়ি অবধি ৩ কিমি রেল রুট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের নীলফামারি হয়ে চিলাহাটি অবধি ৭ কিমি রেল রুটের কাজ অনেকটাই বাকি রয়েছে। এই রেল যোগাযোগ চালু হলে শিলিগুড়ি, দার্জিলিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের সংযোগ অনেকটাই বেড়ে যাবে। খুলনার মঙ্গলা সামুদ্রিক বন্দর দিয়ে ভারত, নেপাল, ভুটানের পণ্য পরিবহণে অনেকটাই সুবধিা হবে। রুটটি দ্রুত চালুর বিষয়ে সংসদ সদস্য উদ্যোগী হচ্ছেন। হলদিবাড়ি-কলকাতা ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসকে নিয়মিত করার পাশাপাশি স্লিপার ও এসি কোচ যোগের দাবি করেছেন তিনি। জলপাইগুড়ি রোড স্টেশনে পদাতিক এক্সপ্রেসের নিয়মিত স্টপেজের দাবি করেছেন তিনি। এনজেপি অবধি রেল রুটে বিদ্যুতায়নের কাজ অনেকটাই হয়েছে। তাই দ্রুতগতির বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালুর দাবিতে তিনি রেল মন্ত্রকের দ্বারস্থ হবেন বলে জানিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, রাজ্যের গাফিলতির কারণে এইমস রায়গঞ্জ থেকে কল্যাণীতে চলে গিয়েছে। জেলায় চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য তিনি জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের পরিকাঠামোগত উন্নয়নের কাজ দেড় বছরেই শেষ করা হবে। জলপাইগুড়িতে টি অকশন সেন্টার পুনরায় চালুর বিষয়েও তিনি উদ্যোগী হবেন। এদিন জলপাইগুড়ি রোড স্টেশন সহ শহরের বিভিন্ন জায়গা তিনি ঘুরে দেখেন।