খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৩ মার্চ পঞ্চায়েত ও পুর এলাকায় পরিবারদের জন্য এই সাহায্য ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু গতকাল প্রধানমন্ত্রী তিন সপ্তাহ লকডাউনের কথা জানানোর পরই সিদ্ধান্ত পর্যালোচনায় বসেন নীতীশ কুমার। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এই সুবিধা রেশন কার্ডধারী প্রত্যেক পরিবারকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই টাকা ডিরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার ব্যবস্থার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পরিবারের অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে।
করোনা আক্রান্ত হয়ে বিহারে একজনের মৃত্যুর পরেই গত ২২ মার্চ থেকে রাজ্যজুড়ে লকডাউন ঘোষণা করেন নীতীশ কুমার। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত তা চলার কথা। কিন্ত তার মধ্যেই সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করে দেন প্রধানমন্ত্রী। ফলে বিধিনিষেধ আরও কড়া হয়েছে।