শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
পুলিস এবং বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকাল ৬টা নাগাদ কালিয়াচক থানার আকন্দবেড়িয়া এলাকার সীমান্ত পার হয়ে ওই চীনা নাগরিক ভারতে ঢোকে। ওইসময় মিলিক সুলতানপুর ক্যাম্পের বিএসএফ জওয়ানরা তাকে দেখে ফেলেন। বিএসএফ ওই চীনা নাগরিকের পিছু ধাওয়া করে। সে প্রথমে পালানোর চেষ্টা করে। যদিও পরে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানদের হাতে সে ধরা পড়ে যায়। আটক করার পর তাকে মহদিপুরের বিএসএফ ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বিএসএফের আধিকারিকরা দীর্ঘক্ষণ তাকে জেরা করেন। ধৃতের কাছ থেকে একটি ল্যাপটপ, তিনটি মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়। ভারত ও বাংলাদেশের প্রচুর টাকার পাশাপাশি ধৃতের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ মার্কিন ডলারও উদ্ধার হয়। ভাষাগত সমস্যার জেরে প্রথমে তদন্তকারীদের সমস্যা হচ্ছিল। তবে তার কাছে থাকা চিনা পাসপোর্ট দেখে ধৃতের ব্যাপারে পুলিস এবং বিএসএফ বিস্তারিত জানতে পারে।
পুলিস এবং গোয়েন্দা কর্তারা জানিয়েছেন, উত্তরবঙ্গে এর আগেও বেআইনিভাবে এদেশে ঢোকা চীনা নাগরিক ধরা পড়েছে। তবে তা শিলিগুড়ি বা আশপাশের এলাকাতেই হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে নজর এড়িয়ে মালদহ হয়ে ভারতে ঢোকার প্রবণতা চীনাদের মধ্যে এর আগে লক্ষ্য করা যায়নি। সেই কারণে আমরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। ঠিক কী কারণে ওই যুবক এদেশে ঢুকেছিল তা এখনও স্পষ্ট নয়।