শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় তিনি ধনেখালির মহেশ্বরপুরে হেলিকপ্টারে করে আসেন। সেখান তিনি সাটিথান ও মহানাদে গিয়ে দু’টি পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরিবারগুলির কথা শোনেন। মৃতদের ছবিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানান। আদি সপ্তগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের একটি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের শিশুদের পড়াশোনার দায়িত্ব দল নেবে বলে জানিয়ে দেন। এরপর তিনি চলে যান তারকেশ্বরে। সেখানে রাজাবাড়ি মাঠে তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে সিঙ্গুর, হরিপাল, তারকেশ্বরের বাজ পড়ে মৃতদের পরিবারগুলিকে আনা হয়েছিল। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন অভিষেক। স্বজনহারা পরিবারগুলিকে তিনি বলেন, রাজ্য সরকারের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস দলও আপনাদের পাশে আছে। যেকোনও প্রয়োজনে আমরা সাহায্য করব। এরপর তিনি খানাকুলের রাধানগরে রাজা রামমোহন রায় মহাবিদ্যালয়ে পৌঁছন। আরামবাগ মহাকুমায় বাজ পড়ে মৃতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। বিশেষভাবে এদিন কথা বলেন পুরশুড়ার বালিপুরের বাসিন্দা, বাবা-মা হারানো রাহিকা গুছাইতের সঙ্গে। তার পড়াশোনার সবরকম দায়িত্ব নেওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজনে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শও দেন। রাহিকা পরে বলে, অভিষেক কাকু বলেছেন আমার পড়াশোনার সমস্ত বিষয় উনি দেখবেন। এদিকে, বৃহস্পতিবার দুপুরেই খানাকুল-১ ব্লকের চুয়াডাঙায় অভিজিৎ সর্দার (৪২) বাজ পড়ে মারা গিয়েছেন। অভিষেক বলেন, ওই ব্যক্তির পরিবারও আর্থিক ও অন্যান্য সহযোগিতা পাবে।