শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে দলের এক রাজ্য কমিটির নেতা বলেন, এই মুহূর্তে দেশ ও রাজ্যজুড়ে বিজেপির প্রবল হাওয়া বইছে। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে শাসক বিরোধী ভোট পড়ার প্রবল সম্ভাবনা। পরিস্থিতি বুঝে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষ লোকসভা ভোটের টিকিট চেয়ে বিভিন্ন মহলে দরবার করছেন। অনেকে আবার পরিচিত নেতার মাধ্যমে সরাসরি দিল্লিতে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিতে শুরু করেছেন। রাজ্য কমিটির ওই নেতার কথায়, ৪২টি কেন্দ্রের মধ্যে তিনটি কেন্দ্রে মোটামুটি প্রার্থী ঠিক হয়ে গিয়েছে। তার মধ্যে দার্জিলিং এবং আসানসোলের বর্তমান দুই এমপি তথা মন্ত্রী সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া এবং বাবুল সুপ্রিয় ফের টিকিট পেতে চলেছেন। একই সঙ্গে বিষ্ণুপুরের বর্তমান এমপি তথা সদ্য তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া সৌমিত্র খাঁন ওই কেন্দ্রে ফের টিকিট পেতে পারেন। স্বভাবতই বাকি ৩৯টি আসনের জন্য জোর দরবার শুরু হয়েছে। টিকিট পাওয়া সুনিশ্চিত করতে বিজেপির বিভিন্ন গোষ্ঠী লবি শুরু করেছে। এ প্রসঙ্গে দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ সাফ জানিয়েছেন, বিজেপির মতো সর্বভারতীয় দলে প্রত্যেকেই টিকিট পেতে আগ্রহী। কিন্তু সবাইকে তো প্রার্থী করা সম্ভব নয়। গত কয়েক বছরে কোনও নেতা-কর্মীর পারফরম্যান্স যাচাই করে ভোটে লড়ার জন্য প্রার্থী বাছাই করা হবে। তিনি আরও বলেন, এই সিদ্ধান্ত কেবল রাজ্য পার্টির উপর নির্ভর করবে না। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে আমরা একটি লোকসভা কেন্দ্র ধরে একাধিক সম্ভাব্য নামের তালিকা পাঠাবো। চূড়ান্ত অনুমোদন দিল্লির তরফে দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে ‘ধরে-কয়ে’ টিকিট মিলবে না বলেও প্রত্যাশীদের আশায় জল ঢেলে দিয়েছেন দিলীপবাবু।