ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য এই অনুষ্ঠানে ‘দি ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব অ্যাগ্রোনমি’ স্বর্ণপদকে ভূষিত হন কৃষিবিজ্ঞান নিয়ে গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য। অন্যদিকে, পুরস্কার পাওয়া চারজন পিএইচডি ছাত্রছাত্রীর মধ্যে ২০১৮ সালে বিশাল মুখোপাধ্যায়ের হাইব্রিড ধানের সেচের সময়কাল নিয়ে গবেষণাপত্র এইবছর সেরার শিরোপা পেয়েছে, ২০১৯ সালে শিল্পী বেরার গবেষণাপত্র
সেরার শিরোপা পেয়েছে সুগন্ধি ধানের প্রজাতি রাঁধুনিপাগল নিয়ে গবেষণা করে, একই বছর শ্রীপ্রিয়া দাস বেবী কর্ন বা ভুট্টার ওপর গবেষণা সম্পূর্ণ করে পেয়েছেন এই শিরোপা এবং ২০২০ সালে সুমন সামুইয়ের গবেষণাপত্রটি শিরোপা পেয়েছে কল্যাণী পুরসভার পচনশীল আবর্জনা থেকে জৈব সার উৎপাদন করে তা কৃষি জমিতে প্রয়োগ করার মাধ্যমে। স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় স্তরের পুরস্কার পেয়ে খুশি ওই গবেষক ছাত্রছাত্রীরা।