কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
সার্জিক্যাল মাস্ক ও অন্যান্য চিকিৎসার সরঞ্জামের চাহিদা বাড়ায় সহজে এইসব পণ্য মিলছে না। তার সুযোগ নিচ্ছে সাইবার দুষ্কৃতীরা। ভুয়ো দোকান, ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন পেজ ও ই-মেইলের মাধ্যমে এসব পণ্য বিক্রির টোপ দিচ্ছে বিশাল ছাড়ের কথা বলে। অনলাইনে এসব পণ্যের অর্ডার দিতে বলে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতারকরা। অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও হলে গেলেও মিলছে না অর্ডার করা সরঞ্জাম। ফলে নানা আকর্ষণীয় অফারের লোভে পড়ে টাকা খোয়াতে হচ্ছে।
ইন্টারপোলের মহাসচিব জারগেন স্টক বলেন, ‘অপরাধীরা করোনা ভাইরাসের ভীতি ও অনিশ্চয়তার অপব্যবহার করে নিরীহ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে। স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগে থাকা মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে দুষ্কৃতীরা। তাই অনলাইনে চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনাকাটার সময় যাচাই করুন। বিক্রেতা সম্পর্কে যথাযথ খোঁজ নিন। সুনাম থাকা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেন করুন। তা না হলে আপনার টাকা অসাধু অপরাধীদের কাছে চলে যাবে।’
ইন্টারপোলের আর্থিক অপরাধ দমন ইউনিট সদস্য দেশগুলো থেকে নিয়মিত প্রতারণার তথ্য পাচ্ছে। অপরাধ রোখার অনুরোধ আসছে। প্রাথমিকভাবে এশিয়ার দেশগুলোকে বেশি করে নিশানা বানানো হচ্ছে। প্রতারকরা ইউরোপ সহ বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টের তথ্য ব্যবহার করছে। সুকৌশলে মানুষকে বোকা বানাচ্ছে।
ইন্টারপোলের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এশিয়া ও ইউরোপে ৩০টি ঘটনায় সাহায্য করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৮টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে ৭ লক্ষ ৩০ হাজার ডলার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি তারা ১৯৪টি সদস্য দেশকে নতুন ধরনের জালিয়াতির বিরুদ্ধে সতর্ক করে ‘পার্পল নোটিস’ জারি করেছে।