কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
তারপর থেকে লাগাতার তিনি পুলিসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে জানান শঙ্কর। তবে, তদন্তে কোনও অগ্রগতি হচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘এক সপ্তাহ হতে চলল কিন্তু তদন্ত তেমন এগচ্ছে না। সিদ্ধার্থের মা গত চারদিন ধরে শয্যাশায়ী। ঘুম না হওয়ায় আমারও শরীর ভাঙতে শুরু করেছে।’ করোনার প্রকোপের জেরে আগামী তিনদিন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে লকডাউন জারি করা হয়েছে। যার ফলে সিদ্ধার্থের খোঁজে তল্লাশি অভিযান এখন পিছনের সারিতে চলে গিয়েছে। তাই এদিন শঙ্কর এবং সিদ্ধার্থের মা আভা একযোগে ভিডিওবার্তায় ছেলেকে ফিরে আসার আর্জি জানিয়েছেন। ভিডিওতে তাঁদের সঙ্গে সিদ্ধার্থের বান্ধবী বিভা এবং পোষ্য বেড়ালটিকেও দেখা গিয়েছে। ভিডিওবার্তায় বলা হয়েছে, ‘সিদ্ধার্থ তুমি আমাদের কাছে সবচেয়ে মূল্যবান। তোমার থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছুই নয়। সব ঠিক হয়ে যাবে। তুমি তাড়াতাড়ি ফিরে এসো।’ বার্মিংহামের ভারতীয় কনস্যুলেটের তরফেও আলাদা করে ট্যুইটারে সিদ্ধার্থের বাবা-মায়ের আর্জিটি পোস্ট করা হয়েছে।
এদিকে, ল্যাঙ্কাশায়ার পুলিস অনুমান করছে, বেপাত্তা হওয়ার আগে প্রেস্টন ডকে গিয়েছিলেন সিদ্ধার্থ। পুলিস কমিশনার ইয়ান স্কিল্যান্ডার একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, আমরা সিদ্ধার্থকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। কারও কাছে যদি ওই ছাত্রের কোনও খবর থাকে তাহলে অবিলম্বে পুলিসকে জানান।