খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
কেন্দ্রের তথ্য বলছে, এখনও পর্যন্ত ভারতের বিভিন্ন বিমানবন্দরে ১৫ লক্ষ ২৪ হাজার মানুষের থার্মাল স্ক্রিনিং হয়। তাঁদের মধ্যে ৬৯ হাজার ৪৩৬ জনকে ঘরবন্দি (হোম কোয়ারেন্টাইন) থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, ঘরবন্দিদের চিকিৎসক ও প্যারামেডিক্যাল অফিসাররা সারাক্ষণ পর্যবেক্ষণে রেখেছেন বলে জানিয়েছেন রেড্ডি। সেই সঙ্গে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘করোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তকে ব্যক্তি পর্যায়ে রুখে দিতে না পারলে সমূহ বিপদ।’ এ ব্যাপারে আমেরিকা ও ইতালির দূরাবস্থাকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি। রেড্ডি বলেছেন, ‘আমেরিকার স্বাস্থ্য পরিকাঠামো ও প্রযুক্তি বিশ্বের সেরা। সে দেশের মানুষ উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবা পেয়ে আসছেন। জনঘনত্বও অত্যন্ত কম। অথচ, সেই আমেরিকায় প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত চিহ্নিত হওয়ার এক মাসের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ইতালিতে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল এক হাজার। এক মাসের মধ্যে ইউরোপের এই দেশে সংখ্যাটা পৌঁছে গিয়েছে ৬৪ হাজারের ঘরে। উন্নত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো নিয়েও করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে এই দুই দেশ। অর্থাৎ, ভারতকে লড়তে হবে স্রেফ সচেতনতাকে হাতিয়ার করে। এ ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।’