বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এখানে প্রশ্ন হল, জবি যদি কোনও ভাবেই ইস্ট বেঙ্গলের খেলোয়াড় না হন, তবে তাঁকে ইস্ট বেঙ্গল থেকে কেন রিলিজ অর্ডার আনতে হবে? এই প্রশ্নে ফেডারেশনের এক শীর্ষ আধিকারিক জানালেন,‘ইস্ট বেঙ্গল একটি চিঠি দেখিয়েছে। আইএফএ নিযুক্ত হস্তলিপিবিদ বলেছে ওটি জবির সই। তাই এখানে ইস্ট বেঙ্গলের কোনও বক্তব্য থাকতে পারে। জবি লাল হলুদের কাছ থেকে অতীতে টাকা ধার নিতে পারেন। একদম ফিফার নিয়ম মেনে ইস্ট বেঙ্গলকে এনওসি দিতে বলা হয়েছে। কোনওভাবেই জবি ইস্ট বেঙ্গলে খেলতে পারবে না। কারণ ওরা চুক্তি বা অগ্রিমের ভাউচার দিতে পারেননি। এখন ইস্ট বেঙ্গল যদি কলকাতা লিগে জবিকে খেলাতে চায়, তবে এটিকে থেকে লিয়েনে নিতে হবে।’ পাশাপাশি ফেডারেশনের বক্তব্য, পেশাদার ফুটবলে টোকেনের কোনও গুরুত্বই নেই। আইএফএ’র বক্তব্য ছিল দুই ক্লাবই কলকাতার। তাই জবির ব্যাপারটি একান্তভাবেই সুতারকিন স্ট্রিটের এক্তিয়ারে। ফেডারেশন সচিব কুশল দাসের ব্যাখ্যা,‘আইএফএ’তে আপিল কমিটিই নেই। তাই সংশ্লিষ্ট কমিটি ফুটবল হাউসের দ্বারস্থ হতেই পারে।’ ইস্ট বেঙ্গল বলছে, আইএসএলের ক্লাবের স্বার্থ দেখছে ফুটবল হাউস।