বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এতদিন গ্রিনকার্ডের সংখ্যা সীমিত থাকার কারণে চীন ও ভারতের দক্ষ পেশাদারদের অনেকের কপালেই দীর্ঘদিন অপেক্ষা করেও শিঁকে ছিড়ত না। নতুন এই বিল অনুযায়ী, গ্রিন কার্ড পাওয়ার ‘কান্ট্রি ক্যাপ’ ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৫ শতাংশ হবে। গ্রিন কার্ড থাকলে অভিবাসীরা আমেরিকায় স্থায়ীভাবে থাকার ও কাজ করার সুবিধা পেয়ে থাকেন। উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন ভারতীয় পেশাদার তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীরা যাঁরা মূলত এইচ-১বি ভিসা নিয়ে আমেরিকায় আসেন। সাম্প্রতিক রিপোর্ট বলছে, সীমাবদ্ধতার কারণে এইচ-১বি ভিসায় আসা ভারতীয় পেশাদারদেরই গ্রিন কার্ডের জন্য সবচেয়ে বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। সবমিলিয়ে সময়টা ৭০ বছরেরও বেশি। নতুন বিল ‘ফেয়ারনেস ফর হাই-স্কিলড ইমিগ্র্যান্টস অ্যাক্ট অব ২০১৯’ বা ‘এইচআর ১০৪৪’ সেই দুর্ভোগ অনেকটাই কমিয়ে দেবে বলে আশাপ্রকাশ করছে সংশ্লিষ্ট মহল।