বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
উল্লেখ্য, বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে একদা শীর্ষে ছিলেন অ্যান্ডি মারে। তিনি জিতেছেন তিনটি গ্র্যান্ডস্লাম খেতাব। তবে গত দু’বছর ধরে ক্রমাগত চোট-আঘাত ও অস্ত্রোপচারের ধাক্কা তাঁর টেনিস জীবনে আঁধার এনে দিয়েছিল। কিছুতেই স্বমহিমায় টেনিস কোর্টে তিনি ফিরতে পারছিলেন না। তাই ক্রমশই হতাশা তাঁকে গ্রাস করছিল। যারই ফলশ্রুতি এই অবসরের সিদ্ধান্ত।
তিনি বলেন, ‘কিছুতেই পুরো ফিটনেস আমি অর্জন করতে পারছিলাম না। এর ফলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগেছি। অনেকেরই চোট-আঘাত লাগে আবার সেরেও যায়। আমি কিছুতেই চোটমুক্ত হতে পারছিলাম না। ভেবেছিলাম উইম্বলডনেই আমি শেষবার খেলব। কিন্তু অতদিন পুরো ফিট না থাকতে পারি। তাই এখনই অবসরের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলাম।’ উল্লেখ্য, দীর্ঘ ৭৭ বছর বাদে কোনও ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড়রূপে অ্যান্ডি মারে উইম্বলডন খেতাব জিতেছিলেন। তখন টপ ফর্মে খেলছেন রজার ফেডেরার, রাফা নাদাল ও নোভাক ডকোভিচ। ২০১২ সালে লন্ডন ওলিম্পিকসেও টেনিসে সোনা জিতেছিলেন অ্যান্ডি মারে। ২০১৬ সালে উইম্বলডন খেতাব জেতার পর মারে আর কোনও বড় টুর্নমেন্টে চ্যাম্পিয়ন হতে পারেননি। ২০১৫ সালে শুরু হয় তাঁর পেশাদার টেনিস কেরিয়ার। খেলোয়াড়ি জীবনের কঠোর পরিশ্রম ও শৃঙ্খলাকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব টেনিসের শীর্ষে একদা পৌঁছেছিলেন অ্যান্ডি মারে।’
মহিলা টেনিসের কিংবদন্তি বিলি জিন কিং বলেছেন, ‘চ্যাম্পিয়ন অন অ্যান্ড অফ দ্য কোর্ট’। ভারতের সানিয়া মির্জা বলেন, ‘অ্যান্ডি মারে আমার চিরকালের ফেবারিট প্লেয়ার।’ তাঁকে ব্রিটিশ টেনিসে সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়রূপে চিহ্নিত করা হয়।