শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
রবিবার বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-১৪৭ বিমানের এক ক্রু মেম্বারকে বন্দুক দেখিয়ে পণবন্দি করে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা চালায় ২৫ বছর বয়সি ওই যুবক। বাধ্য হয়ে বিন্দুমাত্র ঝুঁকি না নিয়ে বিমানটিকে চট্টগ্রামে ফিরিয়ে এনে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করান বিমানচালক। অভিযান চালানোর সময় নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে জখম হয় ওই ব্যক্তি। পরে তার মৃত্যু হয়। ১০ মিনিটের এই অপারেশনে ১৩৪ জন যাত্রী ও ১৪ জন বিমানকর্মীর কোনও ক্ষতি হয়নি বলেও জানানো হয়। পরে বিমানবন্দরের ম্যানেজার উইং কম্যান্ডার সারওয়ার-ই-জামান জানান, বিমান অপহরণকারী যুবক মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। স্ত্রীর সঙ্গে তার কিছু সমস্যা চলছিল। এনিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলার জন্যই বিমান অপহরণের চেষ্টা চালায় ওই যুবক। বিমান অবতরণের পর এক যাত্রী দাবি করেন, মাহাদি বারদুয়েক গুলিও চালিয়েছে। যদিও পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অসমারিক বিমান কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল নইম হাসান জানান, বন্দুকটি আসল ছিল না। যদিও সেই খেলনা বন্দুক নিয়ে কীভাবে ওই যাত্রী বিমানে উঠলেন, তা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।