শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
উল্লেখ্য, আল-আজিজিয়া স্টিল মিল দুর্নীতি মামলায় গত ২৪ ডিসেম্বর নওয়াজকে সাত বছর জেলের সাজা শোনায় ইসলামাবাদের একটি আদালত। এরপর প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীকে লাহোরের কোট লাখপত জেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। জানুয়ারি মাসে, আইনজীবী খাওয়াজা হ্যারিসকে দিয়ে হৃদযন্ত্রে গুরুতর সমস্যার কারণ দেখিয়ে জামিনের আবেদন করেন তিনি। গত সপ্তাহে নওয়াজের আইনজীবী ও তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবীদের বক্তব্য শোনে আদালত। এরপর সোমবার জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতিরা।
জেলের মধ্যেই বেশ কয়েকবার অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন নওয়াজ শরিফ। সেখানে যথাযথ চিকিত্সা হচ্ছে না বলে বার বার সরব হয়েছেন তাঁর কন্যা মারিয়ম। প্রসঙ্গত, আল-আজিজিয়া স্টিল মিল ছাড়াও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর পরিবার অ্যাভেনফিল্ড প্রপারটিজ, ফ্ল্যাগশিপ ইনভেস্টমেন্ট - দুর্নীতিতে অন্যতম অভিযুক্ত। মারিয়ম ও তাঁর স্বামী মহম্মদ সফদরকে অ্যাভেনফিল্ড মামলায় জেলে পাঠিয়েছিল আদালত। যদিও তাঁরা এখন জামিনে মুক্ত। অন্যদিকে, দুর্নীতিতে অভিযুক্ত শরিফের দুই ছেলেও। তবে হাজিরা না দেওয়ায় তাঁদের পলাতক ঘোষণা করেছে আদালত।