ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
গত বছর ওই সংবাদ মাধ্যমের ‘স্টেট অব দ্য স্টেটস’ কনক্লেভে গভর্ন্যান্সের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে ছিল পশ্চিমবঙ্গ। বিজেপি শাসিত অসম ছিল শীর্ষস্থানে। এবার পড়শি রাজ্যটি নেমে গিয়েছে চার নম্বরে। গত এক বছরে কোভিড পর্বে প্রায় গোটা দেশেই নাগরিক পরিষেবার হাল কোথাও শ্লথ, কোথাও থমকে গিয়েছিল। কিন্তু বাংলা ছিল ব্যতিক্রম। সেই সময়ও রাজ্যের মোট ৩৪১টি ব্লকের মধ্যে ২৩৮টিতে জনগণের কাছে ই-গভর্ন্যান্সের মাধ্যমে পৌঁছে গিয়েছিল নবান্ন।
প্রশাসনিক ক্ষেত্রে এর আগে বেশ কয়েকবার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি জুটেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের ঝুলিতে। ‘কন্যাশ্রী’ এখন বিশ্বসেরা। সবুজসাথী, খাদ্যসাথী, এমনকী বহুচর্চিত লক্ষ্মীর ভাণ্ডারও পৌঁছেছে জনগণের দুয়ারে। জমির রেকর্ড, ট্রেড লাইসেন্স, বিল্ডিং প্ল্যান সহ সরকারি অন্যান্য বিভিন্ন প্রকল্পের পরিষেবা পঞ্চায়েত ও পুরসভা স্তরে মিলছে অনলাইনের মাধ্যমে। সেরা রাজ্যের স্বীকৃতি পাওয়ার ক্ষেত্রে এই সমস্ত বিষয়ই বিবেচিত হয়েছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। শুধু তাই নয়, উন্নয়নের সঙ্গে জনসাধারণকে যুক্ত করার ক্ষেত্রে এবার চতুর্থ থেকে দ্বিতীয় এবং অর্থনীতির ক্ষেত্রে ১২ নম্বর থেকে চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে বাংলা।