বিকিকিনি

কোথায় কেমন পুজোর বাজার

পুজো দোরগোড়ায়। এইবেলা তালিকা মিলিয়ে উপহারের সামগ্রী ও নিজের পোশাকটিও কিনে ফেলতে হবে। কেনাকাটার এই মরশুমে কলকাতার সঙ্গে পিছিয়ে নেই জেলার বিপণিগুলিও। রইল তেমন কিছু প্রতিষ্ঠানের খবর।

কলকাতা সহ গোটা জেলার নানা বস্ত্রবিপণি সেজে উঠেছে পুজোর হরেক কালেকশন নিয়ে। কোথাও রয়েছে শাড়ির বৈচিত্র্য, কোথাও আবার রেডিমেড পোশাকের হাতছানি। টেলারিংয়ের খোঁজখবরও প্রয়োজন এই সময়। তেমনই কিছু বস্ত্রপ্রতিষ্ঠানের সংগ্রহ ও দামের হদিশ রইল। 

রীতা
পুজোর সম্ভারে সেজে উঠেছে হাওড়া ময়দান এলাকার অন্যতম বিশ্বস্ত বস্ত্রপ্রতিষ্ঠান ‘রীতা’। নারী-পুরুষ ও শিশুদের পোশাকে নানা ভ্যারাইটি এসেছে এখানে। আধুনিক নকশা ও ট্রেন্ডি কাট-এর নানা পোশাক এখানে পাবেন। এখানে সুতির ছাপা প্রিন্টেড শাড়ির দাম শুরু ৩৫০ টাকা থেকে। ভারতের সব প্রদেশের সব ধরনের শাড়ি এখানে মিলবে। পিওর সিল্কে পাবেন সিল্কমার্ক। কাঞ্চিপুরম সিল্কের দাম শুরু ৫০০০ টাকা থেকে। ১৫,০০০ টাকার মধ্যে নানা নকশায় এই শাড়ি পাবেন। মাশরু কটন মিলবে ৩২০০-১০,০০০ টাকা বাজেট হলে। একটু বাজেট বেশি হলে খুঁজতে পারেন ইক্কত গাদোয়াল। দাম শুরু ৭৫০০ টাকা থেকে ১২,০০০ টাকার মধ্যে। ভিসকোস সিল্ক প্রিন্টের চাহিদা এবারের পুজোয় খুব বেশি। এখানে এই শাড়ি মিলবে ৫২০০ টাকা থেকে ৭৫০০ টাকা। মাদুরাই সিল্ক পাবেন ১২০০-৪২০০ টাকার মধ্যে। তসরের দাম ঘোরাফেরা করবে ৪৫০০-১০,০০০ টাকা পর্যন্ত। মটকা ঘিচার দাম শুরু ২৬০০ টাকা থেকে। মোডাল সিল্ক পাবেন ১৫০০-৪৫০০ টাকার মধ্যে। একটু কম বাজেটের মধ্যে পশমিনা পাবেন ১২০০-৫০০০ টাকার মধ্যে। কাঁথা স্টিচেরও একটি বড় সম্ভার রয়েছে রীতা-য়। ৩৮০০-১২,০০০ টাকা রেঞ্জের কাঁথা স্টিচ পাবেন এখানে। ফ্যান্সি বেনারসি খুঁজলে ২০০০ টাকায় পাবেন এই শাড়ি। একটু ভারী কাজের নানারকম বেনারসির রেঞ্জ পাবেন ৪০,০০০ টাকার মধ্যে। এছাড়াও পৈঠানি সিল্ক, নানা নকশার গরদ, মাহেশ্বরী সিল্ক, বিষ্ণুপুরী সিল্ক ইত্যাদি শাড়িও পাবেন ন্যায্য দামে। ফ্যান্সি শাড়ির দাম শুরু ৫০০ টাকা থেকে। এছাড়াও লেহেঙ্গা ও পুরুষদের কুর্তার নানা সংগ্রহ এখানে পাবেন। ৩২০০-১৫,০০০ টাকার মধ্যে নানা নকশা ও রঙের চুড়িদার, লেহেঙ্গা,  মিলবে পুরুষদের সুতি, সিল্ক ও নকশাদার কুর্তার দাম ঘোরাফেরা করবে ৪০০-৫০০০ টাকার মধ্যে। শিশু-নারী-পুরুষদের সব ধরনের পোশাক এখানে পাবেন।

ম্যাডাম টেলার্স
শুধু শাড়ি, রেডিমেড কুর্তি, চুড়িদার বা নানা ড্রেসেই পুজোর সাজ শেষ হয় না। শাড়ির সঙ্গে মানানসই ব্লাউজ ও তৈরি করা চুড়িদার-সহ নানা পোশাকও পুজোর সাজে যোগ করে বাড়তি ফ্যাশন কোশেন্ট। তাই কলকাতার বুকে প্রাচীন ও নামী টেলারিংয়ের দোকানগুলিতে পুজোর মরশুমে ব্যস্ততা তুঙ্গে। তেমনই এক টেলারিং শপ ম্যাডাম। কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজের বিপরীতে অবস্থিত এই শপেও সারাদিনই চলছে মেশিন ও কাঁচি। এখানে লাইনিং দেওয়া সাধারণ ব্লাউজের মজুরি শুরু ৪২৫ টাকা। প্যাডেড ব্লাউজের মজুরি শুরু ১২০০ টাকা থেকে। ৭০ বছরের পুরনো এই বিপণি খ্যাত ডিজাইনার ব্লাউজের জন্য। এই ধরনের ব্লাউজের দাম নির্ভর করে কোথায় কতটুকু নকশা তার উপর। কেউ চাইলে কাস্টোমাইজ ডিজাইন করাতে পারেন। হাতে, গলায়, পিঠে নানারকমের নকশার বিকল্প আছে। গ্রাহকের পছন্দমতো নকশা বাছাই করা সুযো গ থাকে। তাঁর ইচ্ছে অনুসারে কাটিং ও নকশা বাছাই করে দাম নির্ধারণ করা হয়। ব্লাউজে অ্যাসিমেট্রিক, বোট, ক্রু, বো ইত্যাদি নানা কাট পাবেন গলায়। বিভিন্ন রেঞ্জে হ্যান্ড ওয়ার্কেও সাজাতে পারেন আপনার প্রিয় পোশাকটিকে। গ্রাহকের চাহিদামতো নকশার পাশে সংস্থার তরফ থেকেও বিভিন্ন নকশার জোগান দেওয়া হয় বলে জানালেন কর্ণধার জয়ন্ত গোস্বামী। সাধারণ চুড়িদারের মজুরি শুরু ৩৩০-৩৫০ টাকা। নানা ডিজাইনার কাটিং ও নকশার চুড়িদারের দাম নির্ভর করবে তার কাজের উপর। সল্ট লেকে এই বিপণির একটি শাখা আছে। দু’টি শাখা মিলিয়ে সাতজন কর্মী কাজ করেন।

কমলালয় 
পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জে প্রতিষ্ঠিত ও প্রাচীন বস্ত্রবিপণি কমলালয়। এবছর পুজোয় তারাও সেজে উঠেছে নানা শাড়ি ও পোশাকে। কর্ণধার সলিল সিনহা জানালেন, এবছর এখানে অর্গ্যাঞ্জা, টিস্যু, বিষ্ণুপুরী কাতানের উপর ডিজিটাল প্রিন্ট, সুরাতের সফট সিল্কের উপর নানা আর্ট-এর নকশা বেশি চলছে। এছাড়া হ্যান্ডলুমের চাহিদাও প্রতি বছরের মতো এবছরও একই রয়েছে। অর্গ্যাঞ্জা বা টিস্যুর দাম ঘোরাফেরা করবে ১২০০-১৮০০ টাকার মধ্যে। বিশ্ববাংলা নকশা, বিষ্ণুপুরী কাতান মিলবে ৪৫০০-৫৫০০ টাকার মধ্যে। এবছর এই ধরনের শাড়ির চাহিদা খুবই। সফট কাতানের উপর বিষ্ণুপুরী ডিজিটাল প্রিন্টের দাম শুরু ৪০০০ টাকা থেকে। বাংলাদেশের হ্যান্ডলুমের রেঞ্জ ঘোরাফেরা করবে ৭০০-১৫০০ টাকার মধ্যে। সুরাতের আর্ট দিয়ে কাজ করা শাড়ির রেঞ্জও ৮০০-১৫০০ টাকার মধ্যে। এছাড়াও এখানে ভারতের প্রায় সব প্রদেশের শাড়ি পাবেন। এই বিপণির রেডিমেড বিভাগের নাম ‘কমলালয় ট্রেডার্স’। সেখানে পাবেন নারী-পুরুষ ও শিশুদের রেডিমেড পোশাকের সম্ভার। মেয়েদের পোশাকের মধ্যে কুর্তি, লং স্কার্টের চাহিদা বেশি। লং স্কার্ট পাবেন ১০০০-১৫০০ টাকার মধ্যে। কুর্তির রেঞ্জ ৪০০-১০০০ টাকার মধ্যে। ডিজাইনার পাঞ্জাবির চাহিদাও এবছর বেশ বেশি। পাবেন ৬০০-১৫০০ টাকার মধ্যে। 

অমৃত সিল্ক সদন
হাওড়া ময়দান মেট্রো স্টেশনের কাছেই মল্লিকফটকে পুরনো বস্ত্রবিপণি অমৃত সিল্ক সদন। এই প্রতিষ্ঠানের আর একটি শাখা অমৃত বস্ত্রালয় মূলত বিখ্যাত কটন বা সুতির শাড়ির জন্য। বিপণির দু’টি শাখাই পুজোর কালেকশনে সেজে উঠেছে। অমৃত সিল্ক সদনে এবার পুজোর কালেকশনে পাবেন নানা রকমের মাশরু কাতান, যা মিলবে ১২০০ টাকা থেকে ৬০০০-৭০০০ টাকা রেঞ্জে। এছাড়াও পাবেন বেনারসি, কাঞ্জিভরম, স্বর্ণচরী, বালুচরী, পৈঠানি সিল্ক, মসলিন ও নানা রকমের বেনারসি। এবার পুজোয় উপহার দেওয়ার জন্য মসলিনের চাহিদা বেশি বলে জানালেন বিপণির কর্ণধার সৌমেন পাল জানালেন, ‘আমাদের এবছরের সেরা আকর্ষণ মুগা তসর, প্রিন্টেড তসর, পিওর তসরের উপর বুটিকের নানা প্রিন্ট ও হ্যান্ড ওয়ার্কের কাজ। পিওর সিল্ক ও সিল্কের উপর নানা আর্টওয়ার্কও মিলবে। ২১৫০ টাকা থেকে পিওর প্রিন্টেড সিল্ক শাড়ির দাম শুরু।’ লেহেঙ্গার কালেকশনও এখানে দেখার মতো বলেই দাবি সংস্থার। চুড়িদার পিসেও নানা ভ্যারাইটি পাবেন এখানে। মঙ্গলবার বাদে সবদিনই পার্কিংয়ের সুবন্দোবস্ত পাবেন। 
সুতির বিভাগ অমৃত বস্ত্রালয়ে পাবেন হ্যান্ডলুম, ঢাকাই, মসলিন, খাদি কটন, অর্গ্যাঞ্জা, সাউথ সিল্কের বিপুল সম্ভার। এখানে মসলিনের রেঞ্জ শুরু ১০৫০ টাকা থেকে। খাদি কটন পাবেন ৮৯৫ টাকা থেকে ৩৫০০ টাকা পর্যন্ত রেঞ্জে। ঢাকাই জামদানির কিছু ভালো কালেকশন পাবেন ৩০০০-৩৫০০ টাকা রেঞ্জে। 

আদি অক্ষয় এন্ড কোং
বস্ত্রবিপণিতে শহরের বুকে অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান আদি অক্ষয় এন্ড কোং। প্রতি বছরই রথের দিন থেকে এখানে পুজোর বাজার শুরু হয়ে যায়। আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত কেনাকাটায় এখানে একটি কুপনের অফার থাকছে। প্রতি ৫০০০ টাকা কেনায় ৫০০ টাকা করে কুপন পাবেন ক্রেতারা। আগামী ৩ অক্টোবর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি সময়সীমার মধ্যে এই কুপন অনুসারে কেনাকাটায় ছাড় পাবেন। ধরা যাক, কেউ ২ অক্টোবরের মধ্যে ৫০০০ টাকার কেনাকাটা সারলেন। তিনি পাবেন ৫০০ টাকা। এবার ৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবরের মধ্যে অন্তত ৫০১ টাকার জিনিস কেনাকাটা করলে এই ৫০০ টাকা ছাড় পাবেন তিনি। কর্ণধার শ্যামল কুমার বসাক জানালেন, এই বিপণিতে ৫৫০ টাকা থেকে ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শাড়ির বিপুল সম্ভার রয়েছে। সবই নতুন স্টক। পুজোর পাশাপাশি বিয়ের কেনাকাটাও শুরু হয়েছে এখানে। ট্রায়াঙ্গুলার পার্ক, বড়বাজার ও কলেজ স্ট্রিট-সহ সব আউটলেটেই ভারতের সব প্রদেশের সব রকমের শাড়ি পাবেন। ধর্মাভরম, কাঞ্চিপুরম, আর্নি তো পাবেনই, এছাড়া ৪৫০০ টাকা বাজেট হলেই খাঁটি তসরের কালেকশন দেখতে পারেন এখানে। অন্তত ৫০০০ টাকা বাজেট হলেই খাঁটি কলাক্ষেত্র, কাঞ্জিভরম, কাতান বেনারসি ইত্যাদি পাবেন। খাঁটি বেনারসির দাম শুরু ১৬-১৭ হাজার টাকা থেকে। মিক্সড বেনারসির দাম শুরু ৪-৫ হাজার টাকা থেকে। একটু কম রেঞ্জের শাড়ি খুঁজলেও এখানে তেমন শাড়ি পাবেন। পিওর সিল্ক প্রিন্ট শুরু হচ্ছে ১৫০০-২০০০ টাকা থেকে। কাঁথা, বালুচরী, স্বর্ণচরী সবই পাবেন এখানে। বালুচরীর রেঞ্জ শুরু ৬-৭ হাজার থেকে। ৮-৯ হাজার টাকা বাজেটে ভালো স্বর্ণচরীও পাবেন। তবে এসব শাড়ির একটু কমদামি মিক্সড ভ্যারাইটিও পাবেন এখানে। সব ধরনের গ্রাহকের সাধ ও সাধ্যের মধ্যে ভারসাম্য রেখে চলে এই প্রতিষ্ঠান। সেক্ষেত্রে দাম শুরু ১৫০০-২০০০ টাকা থেকে।

ভূতড়া এম্পোরিয়াম
পশ্চিম মেদিনীপুরের ভারত সেবাশ্রমের পাশে গোলকুঁয়া অঞ্চলের ভূতড়া এম্পোরিয়ামকে জেলার অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য করা হয়। এবার পুজোয় এখানে পাবেন নানা ধরনের শাড়ি। তসর সিল্কের চাহিদা এবার এখানে বেশি। ৩৬০০ টাকা থেকে শুরু এই শাড়ির দাম। মসলিন পাবেন ২৫০০ টাকার রেঞ্জে। খাদি সিল্ক, খাদি কটন, লিনেন ইত্যাদি শাড়িও এখানে পাবেন। খাদি কটনের দাম শুরু ১০০০ টাকা থেকে। সিল্কের বিভাগে কোরা সিল্ক, গাদোয়াল সিল্ক সহ নানা ধরনের রেশমের শাড়ি পাবেন। ১০০০ টাকা থেকে মিক্সড সিল্কের দাম শুরু। তবে একটু ভালোমানের ও খাঁটি সিল্ক কিনলে খরচ হবে অন্তত ৫০০০ টাকা। এখানেও ভারতের নানা প্রদেশের বিভিন্ন শাড়ি পাবেন। শাড়ি ছাড়াও রেডিমেড কুর্তি, পাঞ্জাবি সহ নানা রেডিমেড পোশাক এখানে পাবেন। সুতির রেডিমেড কুর্তির দাম শুরু ৫০০ টাকা থেকে। সব রেডিমেড পোশাক ডবল এক্সএল মাপ অবধি রাখা হয়। কিছু কুর্তি ফাইভ এক্সএল পর্যন্ত মাপে পাওয়া যায়। ৬০০ টাকা থেকে শুরু সুতির পাঞ্জাবির দাম।

সম্রাজ্ঞী
শ্রীরামপুর ও চন্দননগর, হুগলি জেলার প্রাচীন দুই বাণিজ্যনগরীতে বস্ত্রপ্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বতন্ত্র পরিচয় তৈরি করেছে সম্রাজ্ঞী। বহুতল শোরুমের এক-একটি ভাগে এক একটি বিভাগ। কালেকশনও প্রচুর। প্রতি বছরের মতো এবছরও পুজোর কালেকশনে সেজে উঠেছে সম্রাজ্ঞী। শাড়ি, চুড়িদার, ড্রেস মেটেরিয়াল, কুর্তি, পাঞ্জাবি, রেডিমেট শার্ট, প্যান্ট, কোট সবই মিলবে এখানে। শিশুদের বিভাগেও কালেকশন চোখে পড়ার মতো। ৪৫০ টাকা থেকে ১৫,০০০ টাকার বিপুল রেঞ্জে তাঁত পাবেন এখানে। কটন ফ্যান্সি শাড়ির দাম শুরু ৩৫০ টাকা থেকে। ৮০০০ টাকার মধ্যে নানা রেঞ্জে এই শাড়ি পাবেন। পিওর সিল্কের উপর নানা কাজ ও নকশার ভ্যারাইটি পাবেন। রেঞ্জ ঘোরাফেরা করবে ২৪০০-৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত। এবছর পুজোয় লেহেঙ্গারও বিপুল চাহিদা রয়েছে। ১৯৭০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকার মধ্যে লেহেঙ্গা মিলবে এখানে। বিভিন্ন নকশার রেডিমেড চুড়িদার পাবেন ৪৫০-৪০০০ টাকা বাজেটের মধ্যে। ফ্যাব্রিক ও নকশার উপর নির্ভর করছে দাম। কিডস সেকশনে টু-পার্টের চাহিদা এবার বেশি। ৭০০-৩০০০ টাকা বাজেটের মধ্যে ঘোরাফেরা করবে দাম। বাবাসুট পাবেন ১২০০ টাকা বাজেটের মধ্যে। এছাড়াও নারী ও পুরুষের ব্র্যান্ডেড জিন্সের দাম শুরু ১২০০ টাকা থেকে। সাহু বস্ত্রালয়
পূর্ব মেদিনীপুরের মঠ চণ্ডীপুরে ৫৪ বছরের প্রাচীন বস্ত্রবিপণি সাহু বস্ত্রালয়। সুতির শাড়ি থেকে শুরু করে সিল্ক, বেনারসি, ফ্যান্সি শাড়ি সহ ভারতের সব প্রদেশের বিভিন্ন শাড়ির বিপুল সম্ভার পাবেন এখানে। সিল্ক বিভাগে এখানে পাবেন বিভিন্ন প্রকরণ। পিওর সিল্ক ছাড়াও চিনোজ সিল্ক, বাপতা সিল্ক, জিমিচু সিল্ক, বিচিত্রা সিল্ক, বিশ্ববাংলা সিল্ক, মুগা তসর সিল্ক, অসম সিল্ক ইত্যাদি। জিমিচু সিল্কের দাম শুরু ২৫০০ টাকা থেকে। ১৫,০০০ টাকার মধ্যে এই ধরনের সিল্কের নানা ভ্যারাইটি পাবেন। টিস্যু ব্রোকেড বেনারসির দাম শুরু ২৫০০ টাকা থেকে। লখনউ চিকন পাবেন ৫০০০ টাকা বাজেট হলে। ডোলাবেরি  শুরু ১৫৮৫ টাকা থেকে। এছাড়া হ্যান্ডলুম তসর সিল্কের দাম শুরু ৮২৭০ টাকা থেকে। পিওর মুগা তসর পাবেন ৫৮৫০ টাকায়। মাশরু কাতান পাবেন ২৯৫০ টাকা থেকে। এছাড়া বেনারসি, ব্রোকেড বেনারসি, ফ্যান্সি তাঁত, তাঁত, বাংলাদেশি তাঁত, কটন প্রিন্টেরও বিপুল কালেকশন মিলবে এখানে। পুজো পর্যন্ত এখন প্রতিদিনই দোকান খোলা থাকছে।
মনীষা মুখোপাধ্যায়
9d ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

কর্মস্থলে জটিলকর্মে অনায়াস সাফল্য ও প্রশংসালাভ। আর্থিক দিকটি শুভ। ক্রীড়াস্থলে বিশেষ সাফল্য।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.১০ টাকা৮৪.৮৪ টাকা
পাউন্ড১০৮.৬৪ টাকা১১২.১৯ টাকা
ইউরো৯১.৫৩ টাকা৯৪.৭৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
14th     September,   2024
দিন পঞ্জিকা