বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
জানা যাচ্ছে, ২০০১ সাল থেকে রাজ্যের সিঙ্গল স্ক্রিন মালিকরা টিকিট প্রতি মাত্র ২-৩ টাকা সার্ভিস চার্জ পেয়ে থাকেন। এবারে এই টাকা বাড়ানোর দাবি উঠছে। ইম্পার দাবি, হলের পরিকাঠামোর ভিত্তিতে ৫,৭ ও ১০ টাকা সার্ভিস চার্জ প্রয়োজন। অথচ দেশের একাধিক রাজ্যে সিঙ্গল স্ক্রিন হল রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সার্ভিস চার্জ চালু রয়েছে। জিএসটি চালু হওয়ার পর থেকে লিখিত অনুমতি না থাকলে ডিস্ট্রিবিউটররা হিন্দি ও ইংরেজি ছবির ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ দিতে নারাজ। তাই সুষ্ঠুভাবে এই সার্ভিস চার্জ পাওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের কাছে একটি লিখিত এনওসি চাইছে ইম্পা।
গত ৪ জুলাই রাজ্য সরকারকে দেওয়া শেষ চিঠির উত্তর এখনও আসেনি বলে জানিয়েছে ইম্পা। এদিন এই সংগঠনের সভাপতি পিয়া সেনগুপ্ত বলেন, ‘বাংলা ইন্ডাস্ট্রি একদম ভালো নেই। শুধু মাল্টিপ্লেক্স দিয়ে একটা ইন্ডাস্ট্রি চলতে পারে না। গত দু’বছর সরকারকে চিঠি দিয়েছি, বারংবার মৌখিক প্রতিশ্রুতি দেওয় হলেও এখনও এনওসি পেলাম না। আমাদের দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে। এ ক্ষেত্রে একটা তথ্য দিয়ে রাখি, সার্ভিস চার্জ বাড়লেও টিকিটের মূল্য অপরিবর্তিতই থাকবে।’ এই সমস্যায় ইম্পার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে আর্টিস্ট ফোরাম ও ফেডারেশনের মতো সংগঠনগুলিও। আর্টিস্ট ফোরামের তরফে অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায়ের অভিযোগ অবশ্য এ রাজ্যের তারকা নেতা-নেত্রীদের বিরুদ্ধে। তাঁর আক্ষেপ, ‘এখনও পর্যন্ত সংসদে এই নেতারা টলিউডকে একটা স্বতন্ত্র ইন্ডাস্ট্রি হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য কোনও রকম সওয়াল করলেন না। তাঁদের উদাসীনতা আমাদের ভাবাচ্ছে।’
ছবি ভাস্কর মুখোপাধ্যায়