বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
এদিকে, অধ্যাপক নিগ্রহের ঘটনায় ছাত্র সংসদের বিরুদ্ধেই অভিযোগ করেছিলেন অভিযোগকরিণী। অথচ, বিশ্ববিদ্যালয়ের এগজিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তাতে তদন্ত করা হবে সংশ্লিষ্ট বিভাগের পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে। তদন্ত কমিটিও ছাত্র সংসদের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বলে খবর। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব কাজেই যুক্ত ছাত্র সংসদ। বসন্ত উৎসব থেকে রক্তদান উৎসবের পরিচালনায় ছাত্র সংসদের নাম উল্লেখ করা আছে। যদিও ছাত্র সংসদ নাই বা থাকে, তাহলে কী করে তাদের নাম উল্লেখ করা হয়, প্রশ্ন অধ্যাপকমহলের। এই সবের কারণে উপাচার্যের বিরুদ্ধে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন কলা শাখার অধ্যাপকদের একটা বড় অংশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি দিনদিন অবনতি হচ্ছে। অস্থিরতা তৈরি হয়েছে ক্যাম্পাস জুড়ে। এই অভিযোগ তুলে রাজ্যপালের কাছে সময় চেয়েছেন অধ্যাপকরা।