বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
তিনি তাঁর ম্যানেজার এবং বোনের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ভিডিও বার্তা দিয়ে সেই সব সাংবাদিকদের আক্রমণ করেন, জাতীয়তাবোধ সম্পর্কে যাঁদের মনোভাব কঙ্গনার থেকে আলাদা। হঠাত্ জাতীয়তাবোধের প্রশ্ন কেন উঠল সে বিষয়ে অভিনেত্রীই একমাত্র উত্তর দিতে পারবেন। তাঁর অভিযোগ, সংবাদমাধ্যম অর্থের বিনিমিয়ে খবর করেন। কদর্য ভাষায় আক্রমণ করে এই অভিনেত্রী বলেন, সংবাদমাধ্যম তাঁকে ব্যান করে দিলেও তাঁর কোনও সমস্যা নেই। তিনি চান না তাঁর টাকায় সাংবাদিকদের রোজগার হোক।
যদিও ভিডিওর শুরুতেই তিনি বলে দিয়েছেন, সব জায়গাতেই ভালো এবং খারাপ লোক থাকে। এর সঙ্গে তিনি বলেছেন, আজ তাঁর সাফল্যের জন্য কোথাও না কোথাও সংবাদমাধ্যমের হাত রয়েছে। এই সব বিষয়ে কথা বলতে বলতেই কঙ্গনা হঠাত্ বলতে শুরু করেন, সংবাদমাধ্যমের একাংশ দেশদ্রোহী। সংবাদমাধ্যম ধর্মীয় বিষয়গুলোকে নিয়ে দেশে অশান্তি সৃষ্টি করতে চায়।
কঙ্গনা বলেছেন,‘এমনই এক সাংবাদিকের সঙ্গে সেদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে আমার দেখা হয়েছিল। আমাদের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেমন, প্লাস্টিক ব্যান, গরুপাচার, শহীদের নিয়ে ছবি প্রসঙ্গে- সমস্ত বিষয়ে তিনি মজা করেন। সাংবাদিক সম্মেলনে বিনামূল্যে খাবার পৌঁছে যায়। আপনি নিজেকে সাংবাদিক বলেন কেন? তিনি একজন দেশদ্রোহী। তাই আমি তাঁর প্রশ্নের উত্তর দিইনি।’ কঙ্গনাকে ব্যান করে দেওয়ার প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য, এইসব ব্যানের ভয় দেখিয়ে তাঁকে আটকে রাখা যাবে না। সাংবাদিকদের নাকি ৫০-৬০ টাকা দিয়েই কিনে নেওয়া যায়। বিতর্ক তাঁর খুবই প্রিয় বিষয়। কিন্তু কদর্য ভাষায় আক্রমণ করে তিনি বোধহয় সভ্যতার সমস্ত সীমাই লঙ্ঘন করলেন। যদিও আবার অনেকেই বলছেন, এই ভাবেই নাকি এই অভিনেত্রী খবরের শিরোনামে থাকতে চাইছেন।