ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
স্মৃতিচারণ করলেন অভিনেতা চন্দন সেন, ফাল্গুণী চট্টোপাধ্যায়। সব্যসাচী চক্রবর্তী বললেন, ‘উনি আমার পথপ্রদর্শক। আমার প্রথম সিরিয়াল বাংলা গল্প বিচিত্রায় উনি আমার বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। প্রথম সিনেমা অন্তর্ধানেও ছিলেন সৌমিত্রকাকু। আবার পৌলমী চট্টোপাধ্যায়ের তথ্যচিত্রে আমি ওঁকে প্রশ্ন করার সুযোগ পেয়েছি। ঘটনাচক্রে যেটা ওঁর শেষ কাজ। ওঁর অভাব বড্ড বেশি অনুভব করি।’ সৌমিত্রর লেখা ‘অন্য উপকূলে’ কবিতা পড়ে শোনান শান্তিলাল মুখোপাধ্যায়। সৌমিত্র-কন্যা পৌলমী আবেগরুদ্ধ কণ্ঠে বলেন, ‘বাবার জন্য আপনারা শোকপ্রকাশ করবেন না। সবাই তাঁর জীবনটা উদযাপন করুন।’ পুরনো দিনের কথা স্মরণ করে প্রবীণ অভিনেত্রী লিলি চক্রবর্তী বললেন, ‘সৌমিত্রদার মতো আমুদে মানুষ খুব কম দেখেছি। শেষের দিকে ওঁর সঙ্গে অনেকগুলো ছবি করলেও, প্রথম প্রথম নাটকই বেশি করেছি। শুরু থেকে শেষ শট দেওয়া পর্যন্ত শুধু শিখেই গিয়েছি।’ সিদ্ধার্থ চট্টোপাধ্যায় শোনালেন ভোজনরসিক সৌমিত্রর গল্প। এছাড়া ভিডিও বার্তায় সৌমিত্র তর্পণ করেন পরিচালক অতনু ঘোষ ও অভিনেতা বরুণ চন্দ। সঙ্গীত পরিবেশন করেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, দেবাশিস দেব, পার্থদীপ রায়, জয়দীপ রায়, বিবেক মুখোপাধ্যায় ও দীপান্বিতা। মঞ্চস্থ হয় তিনটি নাটক লোককৃষ্টির ‘পুনরায় রুবি রায়’, অশোকনগর নাট্য আননের ‘অ-পবিত্র’ ও রাজারহাট গোপালপুর আর্টিস্ট ফেরামের ‘বসন্ত বিলাপ’।
প্রিয়ব্রত দত্ত ছবি : দীপেশ মুখোপাধ্যায়