পরামর্শে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হোমিওপ্যাথির অধিকর্তা ডাঃ সুভাষ সিং এবং প্রতিষ্ঠানের সার্জারি বিভাগের প্রধান ডাঃ রামকৃষ্ণ ঘোষ।
এখন তো সবাই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ। এ ব্যাপারে কারও জ্ঞানই ডাক্তারদের থেকে কম নয়। এসবই হয়েছে ‘গুগল’ দেবতার কল্যাণে। শরীর ফিট রাখতে নাকি তেল মশলা একদম খেতে নেই, মনে করেন অনেকেই।
বছর পনেরোর কলকাতা নিবাসী এলিনা, ২৬ বছরের কর্ণাটকের গৌতম, বছর সতেরোর মিরঠের সমীর কিংবা নাগপুরের ২২ বছরের সুরজ। এদের মধ্যে মিল কোথায় বলতে পারেন? বয়স এদের সকলেরই কম।
যুদ্ধক্ষেত্রে আঘাত পেয়েছেন শ্রীকৃষ্ণ। হাত দিয়ে অঝোরে রক্ত। সখার এহেন কষ্ট সহ্য করতে পারলেন না দ্রৌপদী। শাড়ির আঁচল থেকে ছিঁড়লেন কাপড়ের টুকরো। বেঁধে দিলেন শ্রীকৃষ্ণের হাতে। ‘মহাভারত’-এর এই কাহিনি প্রমাণ করে ব্যান্ডেজের প্রাচীনত্ব।
গত কয়েকমাসে সাঁতার কাটতে নেমে পর পর কয়েকজনের অস্বাভাবিক মৃত্যুর খবরে আমি বেশ বিচলিত। তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই অল্পবয়সী। আমিও মা। এসব শুনে আমারও বুকটা ছ্যাঁত করে ওঠে। কেন অকালে প্রাণগুলো ঝরে গেল, তা তো হলফ করে বলতে পারি না, ডাক্তারবাবুরা ভালো বলতে পারবেন।
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড হেলথ-এর নিকুর ইনচার্জ শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ খেয়া ঘোষ।
প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত বের হচ্ছিল বছর পঞ্চাশের তপন বাউরের (নাম পরিবর্তিত)। সঙ্গে মারাত্মক জ্বালা। এই পরিস্থিতিতেই বি পি পোদ্দার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সিস্টোস্কোপির সঙ্গে টিইউআরবিটি পরীক্ষায় তাঁর মূত্রথলি বা ব্লাডারে টিউমার ধরা পড়ে।
দু’দিন ব্যাপী চিকিৎসক দিবস পালন করল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএমএ) কলকাতা শাখা। সেই উপলক্ষে গত ২ জুলাই রাজ্যের কয়েকজন চিকিৎসককে সংবর্ধনা প্রদান ও পুরষ্কৃত করা হয়।
বেহালার বাসিন্দা অবিনাশ মিত্র। বয়স ৬৪। ১৭ বছর আগে ইউরেথ্রোপ্লাস্টি করিয়েছিলেন। গত ২ বছর ধরে হঠাত্ করেই তাঁর ইউরিনের ফ্লো কমে গিয়েছিল। একদিকে ওই রোগীর মূত্রনালী আগের অপারেশনের কারণে সংকুচিত হয়েছিল। অন্যদিকে প্রস্টেট বড় হওয়ায় তার উপর পড়ছিল প্রবল চাপ।
পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি কর্মে ব্যস্ততা। ব্যবসা সম্প্রসারণে অতিরিক্ত অর্থ বিনিয়োগের পরিকল্পনা। ... বিশদ
শ্বাসকষ্ট কী?
শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলো হল শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া, শ্বাস নিতে না পারা, শ্বাস নিতে সমস্যা হওয়া।
কারণ
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মূল কারণ হাঁপানি ও অ্যালার্জি। এছাড়া খুব ঠান্ডা লাগলে, সাইনুসাইটিস হলে, হার্ট ফেলিওর, অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া থাকলেও অনেকের শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। কেউ কেউ প্যানিক ডিজ অর্ডারে আক্রান্ত হয়েও শ্বাসকষ্টের সমস্যায় পড়তে পারেন।
করণীয়
ধূমপানের অভ্যেস থাকলে তা পরিহার করুন। এমনকী আশপাশে অন্য কেউ ধূমপান করলে তাঁকেও নিষেধ করুন। পরোক্ষ ধূমপানেও শ্বাসকষ্টের সমস্যা বাড়ে।
চিকিত্সা
ঠিক কোন কারণে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হচ্ছে তা আগে চিহ্নিত করা প্রয়োজন। মানসিক সমস্যার কারণে শ্বাসকষ্ট হলে কেন মানসিক সমস্যা তা বুঝে তার বিধান করতে হবে। আবার সাইনুসাইটিস, ঠান্ডা কেন বারংবার লাগছে তাও দেখা দরকার। সেই বুঝে দিতে হবে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ। অন্যদিকে ধুলো, ধোঁয়া, মাইট, ফুলের রেণু, পশুর লোম-এর মতো অ্যালার্জেন থেকে বাড়ে হাঁপানির সমস্যা। চেষ্টা করুন বিষয়গুলি এড়িয়ে চলার। খোলাযুক্ত সামুদ্রিক মাছ, ডিম, বেগুন, বাদাম থেকেও অ্যালার্জি ও হাঁপানি দেখা দিতে পারে। সেক্ষেত্রে এইসব খাদ্য খাওয়া যাবে না। মনে রাখবেন, শ্বাসকষ্টের সমাধানে একাধিক হোমিওপ্যাথি ওষুধ আছে। কোন ওষুধ কার জন্য কার্যকরী তা অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সকই বলতে পারেন।
