পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি কর্মে ব্যস্ততা। ব্যবসা সম্প্রসারণে অতিরিক্ত অর্থ বিনিয়োগের পরিকল্পনা। ... বিশদ
শহরের অন্যতম ব্যস্ত কাছারি মোড় সংলগ্ন অতিথি নিবাসের সামনে জঞ্জালের স্তূপ দেখা যায়। এছাড়াও ভবানীগঞ্জ বাজারের পিছনে পাওয়ার হাউস সংলগ্ন এলাকাতেও প্রতিদিন জঞ্জাল পড়ে থাকছে। এতে ওই এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়ায়। শহরের ঐতিহ্যবাহী লম্বাদিঘির উত্তর-পশ্চিম কোণ দিয়ে দুর্গন্ধের কারণে চলাচল করা দুষ্কর হয়ে পড়েছে। নতুন বাজার সংলগ্ন জায়গাতেও প্রায়ই জঞ্জাল জমে থাকায় সমস্যা বেড়েছে বাসিন্দাদের।
কোচবিহারের বিশিষ্ট কবি নীলাদ্রি দেব বলেন, শহরের অনেক জায়গাতেই জঞ্জাল জমে থাকে। যা একেবারেই কাম্য নয়। শহরকে হেরিটেজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা না যায়, তাহলে সৌন্দর্যায়নের কাজ ব্যাহত হয়। পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, সারাদিনই জঞ্জাল পড়বে আর আমরা পরিষ্কার করতেই থাকব। এটা কি সম্ভব? আমরা নির্দিষ্ট সময়ে জঞ্জাল ফেলার কথা বলেছি। আমাদের গাড়ি বসে নেই। আমরা যদি জঞ্জাল পরিষ্কার না করতাম তাহলে তো একেক জায়গায় দশ-বিশ টন করে জঞ্জাল জমে যেত। তা তো নেই। বাড়ি বাড়ি ডাস্টবিন দেওয়া রয়েছে। তাঁরা কেন রাস্তার ধারে জঞ্জাল ফেলবেন। নাগরিকদের সচেতন হওয়া উচিত।
কোচবিহার পুরসভা বারবার দাবি করছে যে শহরের জঞ্জাল পরিষ্কার করার কাজে তারা তৎপর রয়েছে। কিন্তু, পুরসভার এই কাজে কোনও জায়গায় ফাঁক থেকে যাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। না হলে শহরের বিভিন্ন রাস্তার ধারে কেন এভাবে জঞ্জাল জমে থাকছে? এ বিষয়ে পুরসভার আরও তৎপর হওয়া উচিত বলেও মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। নিজস্ব চিত্র