Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

জওহরলাল নেহরুর ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 

‘‘...মধ্যরাত্রে, যখন জগৎ নিদ্রায় মগ্ন, ভারত জাগবে জীবন ও স্বাধীনতায়—।’’ এই কথাগুলো বলেছিলেন জওহরলাল নেহরু ১৯৪৭ সালের ১৪ ও ১৫ আগস্টের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে কনস্টিটুয়েন্ট অ্যাসেমব্লির সভায়। স্বাধীন ভারতবর্ষের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন ১৪ নভেম্বর। এই দিনটি সর্বসম্মতিতে ‘শিশুদিবস’ হিসেবে পালিত হয় ১৯৬৪ সালে তাঁর মৃত্যুর পর থেকে। কারণ, জওহরলাল নেহরু যেমন ভালোবাসতেন শিশুদের, তেমনি শিশুরাও তাঁকে নিজেদের আপনজন জ্ঞান করত। আজ তোমাদের শোনাব সেই মানুষটির কথা, যিনি ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও শিশুদের কাছে ছিলেন তাদের পরমপ্রিয় ‘চাচা নেহরু’।
জওহরলাল নেহরুর বাবা ছিলেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রখ্যাত আইনজীবী মতিলাল নেহরু। মায়ের নাম স্বরূপরাণী। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দেবার ফলে বহুবার মতিলালকে বন্দিজীবন যাপন করতে হয়েছে। ১৮৯৮ সালের ১৪ নভেম্বর জওহরলাল এই এলাহাবাদ শহরেই জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর দুই বোন বিজয়লক্ষ্মী ও কৃষ্ণা। ‘আনন্দভবন’ নামক এক বিশাল বাড়িতে থাকতেন তাঁরা। বাড়িতেই মিস্টার ব্রুকস্‌ না঩মে একজন অতি সুযোগ্য ইংরেজ শিক্ষকের হাতে জওহরলাল ও তাঁর বোনদের শিক্ষার ভার তুলে দেন মতিলাল। তাই ছোটবেলা থেকেই ইংরেজি লেখায় বিশেষ পারদর্শী হয়ে ওঠেন জওহরলাল। পাশাপাশি হিন্দি ও সংস্কৃত ভাষাও শেখেন। বাড়িতে বাল্যশিক্ষার শেষে জওহরলাল বিলেতের সেরা বিদ্যালয় ‘হ্যারো’ স্কুলে ভর্তি হলেন ১৯০৫ সালে। এখানকার পড়া কৃতিত্বের সঙ্গে শেষ করে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ট্রিনিটি কলেজ’ থেকে তিনি কুড়ি বছর বয়সে গ্র্যাজুয়েট হলেন। বিজ্ঞানে একই সঙ্গে তিনটি বিষয়ে অনার্স (ট্রাইপস্‌) ঩পেয়েছিলেন তিনি। এরপর জওহরলাল কেমব্রিজে ব্যারিস্টারি পড়েন এবং ভারতে ফিরে নিজেকে একজন আইনজ্ঞ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। ১৯১৬ সালে তাঁর বিয়ে হয় কমলা কাউলের সঙ্গে। তাঁদের একমাত্র সন্তান হলেন ইন্দিরা, যিনি পরবর্তীকালে ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন।
বিলেত যাবার আগের বছর যদিও জওহরলাল বাবা মতিলালের সঙ্গে জাতীয় কংগ্রেসের বোম্বাই অধিবেশনে যোগ দিয়েছিলেন, কিন্তু তখনও পর্যন্ত তাঁর মধ্যে স্বাদেশিক চেতনার কিছুমাত্র বিকাশ ঘটেনি। ছোটবেলা থেকেই তিনি অ্যানি বেসান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। ১৯১৭ সালে যখন ব্রিটিশ সরকার বিশিষ্ট সমাজতান্ত্রিক অ্যানি বেসান্তকে নিপীড়ন করেন, তখন জওহরলাল নেহরু সর্বপ্রথম তীব্র প্রতিবাদ করেন। এইভাবেই রাজনীতির আঙিনায় তাঁর পা পড়ে। ঠিক এই সময়েই ঘটে যায় ‘জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকাণ্ড’। ভারতের রাজনীতিতে প্রবল আলোড়ন ওঠে। বিক্ষুব্ধ জওহরলাল, মতিলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত ‘দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট’ পত্রিকার কর্ণধার হিসেবে এইসব ঘটনার বিরুদ্ধে জ্বালাময়ী ভাষায় প্রতিবাদ করেন। শুরু হয় মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলন। এবার জওহরলাল মন থেকে সায় দেন এই আন্দোলনকে। এবং গান্ধীজিকেই অনুসরণ করবেন স্থির করে ফেলেন। ১৯২১ থেকে ১৯২২ সাল পর্যন্ত কারাদণ্ড ও জরিমানা দণ্ড ভোগ করেন তিনি। এর আগে উত্তরপ্রদেশের কৃষকদের নিয়ে আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে প্রথম দেশের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার সুযোগও পান তিনি। ১৯২০ সালে এলাহাবাদ কংগ্রেস কমিটির সহসভাপতি হন। ১৯২৩ সালে সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সম্পাদক ও ১৯২৯ সালে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হন। জওহরলাল জীবনে বহুবার কারাবাস করেছেন। তাঁর বিখ্যাত বই “An Autobiography” তিনি কারাগারে বসেই রচনা করেছিলেন যা প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৩৬ সালে। ১৯২৩ সালে তিনি এলাহাবাদ পৌরসভার সভাপতি নির্বাচিত হন। জনস্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদি বিভাগে গড়ে তোলেন নিয়মশৃঙ্খলা। জওহরলালের জীবনে এরপর পরপর আসে মৃত্যুশোক। বাবা, স্ত্রী এবং মা মারা যান। এর ফলে তিনি আরও বেশি করে দেশের সেবায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন।
১৯৪২ সালের ঐতিহাসিক আগস্ট বিপ্লব শুরু হবার আগেই আবারও ব্রিটিশ সরকার কারারুদ্ধ করল তাঁকে। কিন্তু তিনি দমেননি। মহাত্মা গান্ধীর আদর্শে অনুপ্রাণিত জওহরলাল নেহরু ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অন্যতম প্রধান নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীন ভারতের পতাকা তাঁর হাতেই উত্তোলিত হয়েছিল।
ব্যক্তিজীবনে অত্যন্ত রুচিবান এবং একজন সুলেখক ছিলেন তিনি। তাঁর বিখ্যাত বইগুলির অন্যতম হল— ‘দ্য ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়া’, ‘লেটারস্‌ ফ্রম এ ফাদার টু হিজ ডটার’, ‘গ্লিমসেস অফ ওয়ার্ল্ড হিস্ট্রি’, ‘সোভিয়েত রাশিয়া, চায়না, স্পেন অ্যান্ড দ্য ওয়ার’, প্রভৃতি। মানবতা, ধর্মনিরপেক্ষতা, অনুভূতিপ্রবণতা, চিন্তাশীলতা এই সমস্ত ক্ষেত্রেই মহাত্মা গান্ধীর পরেই দেশের অন্যতম বরেণ্য নেতা হলেন তিনি। গান্ধীজির প্রভাবে তাঁর পরিবার ভোগবিলাসের জীবন ত্যাগ করেছিলেন। তখন থেকেই জওহরলাল খাদির তৈরি কাপড় পরতেন। গান্ধীজির প্রভাবে তিনি ভগবত গীতাপাঠ ও যোগব্যায়ামের অভ্যাস শুরু করেন।
আগে ২০ নভেম্বর পালিত হতো ‘শিশুদিবস’ হিসেবে। কিন্তু ১৯৬৪ সালের ২৭ মে জওহরলাল নেহরুর মৃত্যুর পর শিশুদের ভবিষ্যতের জন্য তাঁর অবদানের কথা মনে রেখে তাঁর জন্মদিনের দিন পালিত হয়ে আসছে ‘শিশুদিবস’। তাঁর সময়েই দেশে বহু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পথচলা শুরু হয়েছিল। তেমনি সুচিকিৎসার কথা মাথায় রেখে ‘আইএমএস’-এর সূচনা করেছিলেন তিনিই। ‘আইআইটি’ও তাঁর উর্বর মস্তিষ্কের ফসল। এছাড়া ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট’ তৈরি করার সিদ্ধান্তও তাঁরই। তিনি চাইতেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যেন মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, যাতে আগামীদিনে আরও উন্নত হয় মানুষের প্রতিদিনের জীবন।
‘আজ আমরা যেভাবে শিশুদের বড় করব, কাল সেভাবে এরা দেশ চালাবে’— বলেছিলেন জওহরলাল, কারণ, তিনি জানতেন শিশুরাই দেশের ভবিষ্যৎ। প্রতি বছর ১৪ নভেম্বর যখনই আসবে, আজকের শিশুরা তাঁকে স্মরণ করতে করতে মনে মনে নিশ্চয়ই শপথ করবে তাদের ‘চাচা নেহরু’র এই ভাবনাকে ভাবীকালের শিশুদের কাছে পৌঁছে দেবার।
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
10th  November, 2019
ছোটদের রান্নাঘর 

তোমাদের জন্য চলছে একটি আকর্ষণীয় বিভাগ ছোটদের রান্নাঘর। এই বিভাগ পড়ে তোমরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলতে পারবে লোভনীয় খাবারদাবার। বাবা-মাকেও চিন্তায় পড়তে হবে না। কারণ আগুনের সাহায্য ছাড়া তৈরি করা যায় এমন রেসিপিই থাকবে তোমাদের জন্য। এবার সেরকমই দুটি জিভে জল আনা রেসিপি দিয়েছেন দ্য পার্কিং লট রেস্তোরাঁর এক্সিকিউটিভ শেফ সুমিত রঘুবংশী। 
বিশদ

10th  November, 2019
ছোটদের ভালোবাসতেন চাচা নেহেরু 

স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। শিশুদের কাছে তিনি চাচা নেহরু হিসেবে বেশি জনপ্রিয়। নেহরু ছোটদের খুব ভালোবাসতেন বলে তাঁর জন্মদিনটি অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর দেশজুড়ে শিশুদিবস পালিত হয়। প্রিয় চাচা নেহরুকে নিয়ে লিখেছে বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা।  
বিশদ

10th  November, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় বাংলা।
 
বিশদ

03rd  November, 2019
সে কি সত্যি হবে! 
আয়ূষী বন্দ্যোপাধ্যায়

পাইন আর দেওদার গাছের মধ্যে পাখির বাসা থাকে কি না তা ঠিক জানা নেই, তবে এক মিষ্টি পাখির কূজন কানে ভেসে আসে রোজই। গতকাল রাতে অমন ঝড়, বৃষ্টি, দম্ভোলি হয়েছে কে বলবে? ভোরের প্রভাকরের প্রকীর্ণ আভা যেন দুর্যোগকে নিশ্চিহ্ন করেছে। ঈশ্বরের দেশে সবই তো তাঁর লীলাখেলা, সেখানে যে নেই কোনও মোহ, মায়া, মাৎসর্য। শুধুই আছে মনকে দয়ার্দ্র করে তোলার পরিপূর্ণ রসদ। 
বিশদ

03rd  November, 2019
পুজোর ছুটি 

পুজোর ছুটিতে কে কী করবে তার পরিকল্পনা অনেক আগেই সেরে ফেলে ছোটরা। সেই তালিকায় ঠাকুর দেখা, খাওয়া-দাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে গল্পগুজব, মামার বাড়ি যাওয়া, বেড়ানো, গল্পের বই পড়া, খেলাধুলো সবই থাকে। এবারের পুজোর ছুটি কার কেমন কাটাল তোমাদের শোনাচ্ছে বৈঁচি বিহারীলাল মুখার্জি’স ফ্রি ইনস্টিটিউশনের ছাত্র-ছাত্রীরা। 
বিশদ

03rd  November, 2019
 আলোর উৎসব
কা লী পু জো

 রং-বেরঙের আলো দিয়ে বাড়ি সাজানো, তুবড়ি, হাউই আর রংমশালের আলোর ছটা, মিষ্টিমুখ, রাত জেগে পুজো দেখা... এমনভাবেই কেটে যায় কালীপুজোর দিনটা। জানাল বিভিন্ন স্কুলের ছেলেমেয়েরা। বিশদ

27th  October, 2019
 ভগিনী নিবেদিতা

 আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার ভগিনী নিবেদিতা। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। বিশদ

27th  October, 2019
হ্যালোইন নাকি ভূত উৎসব

কার কতটা ভূতের ভয় তা আমার জানা নেই, আমার কিন্তু খুবই ভূতের ভয়, তাই রাতে আমি একা একা ঘরে শুতে পারি না, চোখ বুঝলেই ভূশুণ্ডির মাঠ থেকে হাজার হাজার ভূত উড়ে এসে আমাকে ঘিরে ধরে, কেউ আমার পা ধরে টানে কেউ বা আবার কাতুকুতু দিয়ে আমাকে নাজেহাল করে ছাড়ে, সে সব দুঃখের কথা আজ নয় ছেড়েই দিলাম। তাই ভূত নিয়ে কিছু লিখতে গেলে আমার হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসে, গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায়। বিশদ

27th  October, 2019
হিলি গিলি হোকাস ফোকাস 

চলছে নতুন বিভাগ হিলি গিলি হোকাস ফোকাস। এই বিভাগে জনপ্রিয় জাদুকর শ্যামল কুমার তোমাদের কিছু চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ম্যাজিক সহজ সরলভাবে শেখাবেন। আজকের বিষয় থট-রিডিং।   বিশদ

20th  October, 2019
মামরাজ আগরওয়াল রাষ্ট্রীয় পুরস্কার 

প্রতিবারের মতো এবারও ‘মামরাজ আগরওয়াল রাষ্ট্রীয় পুরস্কার’ প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল মামরাজ আগরওয়াল ফাউন্ডেশন। গত ২১ সেপ্টেম্বর রাজভবনে অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। এবার মোট ৯৯ জন ছাত্রছাত্রীকে পুরস্কৃত করা হয়।   বিশদ

20th  October, 2019
মহাপ্রলয় আসছে 

পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ষষ্ঠ মহাপ্রলয় ঘটতে আর দেরি নেই। জঙ্গল কেটে সাফ হয়ে যাচ্ছে। বাড়ছে গাড়ি, কলকারখানার সংখ্যা। দূষিত হয়ে উঠছে পরিবেশ। গলতে শুরু করেছে কুমেরু ও সুমেরুর বরফ। মহাপ্রলয় আটকাতে এখনই ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। পৃথিবীর ধ্বংস আটকানোর উপায় কী? লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক। 
বিশদ

20th  October, 2019
হোয়াইট হাউসে ভূতের ভয়! 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল এসেছেন হোয়াইট হাউসে। সারা দিনের কর্মব্যস্ততায় ক্লান্ত শরীর। স্নান সেরে সোজা নিজের ঘরে। পরনে কোনও পোশাক নেই। নিজের মতো করে পাওয়া সময়টাকে আরও একটু উপভোগ করতে ধরালেন একটা চুরুট।  
বিশদ

13th  October, 2019
কাটিয়ে উঠে ভীতি, প্রথম দিনের স্মৃতি 

স্কুলের প্রথম দিনটি সবার কাছে একই অনুভূতি নিয়ে আসে না। কেউ ভয় পায়, কেউ বা উদ্বেগে ভোগে। কিছুদিন বাদে সব ভুলে স্কুলই হয়ে ওঠে ঘরবাড়ি। সেইরকমই কিছু অনুভূতি তোমাদের সঙ্গে ভাগ করে নিল মিশ্র অ্যাকাডেমির বন্ধুরা। 
বিশদ

13th  October, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রশান্ত কিশোরের দাওয়াই মেনে এবার ইস্তাহার উপনির্বাচনেও। দলের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও উপনির্বাচনে ভোটারদের কাছে পৌঁছতে এলাকা ভিত্তিক ইস্তাহার প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিল ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: উত্তর পূর্ব ভারত থেকে আসছে নিষিদ্ধ মাদক ট্যাবলেট ইয়াবা। এই কারবারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে জাল নোটও। তদন্তে নেমে এই তথ্য হাতে পেল ...

বিএনএ, সিউড়ি: সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই ভোটার তথ্য যাচাই প্রক্রিয়ায় ৯৯ শতাংশ সাফল্য আসায় নজির গড়েছে বীরভূম। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ভোটার তথ্য যাচাইয়ের প্রক্রিয়ার গতি শ্লথ ছিল। কিন্তু, বর্তমানে তা লক্ষ্যমাত্রার খুব কাছে গিয়ে পৌঁছেছে।  ...

 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮২১: রুশ সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়েভস্কির জন্ম
১৮৮৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী মৌলানা আবুল কালাম আজাদের জন্ম
১৯১৮: শেষ হল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
১৯৩৬: অভিনেত্রী মালা সিনহার জন্ম

11th  November, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭১.২৯ টাকা ৭৩.০০ টাকা
পাউন্ড ৯১.০০ টাকা ৯৪.৩২ টাকা
ইউরো ৭৭.৯২ টাকা ৮০.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৮৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৮৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৪৪০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ কার্তিক ১৪২৬, ১৫ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, তৃতীয়া ৩৪/৪৩ রাত্রি ৭/৪৬। মৃগশিরা ৪৩/১৮ রাত্রি ১১/১২। সূ উ ৫/৫২/৪৬, অ ৪/৪৯/৩০, অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২২ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/১৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/৩৭ গতে ১১/২১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৫ গতে ৯/৪৩ মধ্যে।
২৮ কার্তিক ১৪২৬, ১৫ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, তৃতীয়া ৩৩/৪৬/২৯ রাত্রি ৭/২৪/৪৫। মৃগশিরা ৪৪/২৬/৪৪ রাত্রি ১১/৪০/৫১, সূ উ ৫/৫৪/৯, অ ৪/৫০/১, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে ও ৭/৩১ গতে ৯/৩৯ মধ্যে ও ১১/৪৭ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২১ গতে ৪/৫০ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪০ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৩ গতে ৩/২৪ মধ্যে ও ৪/১৯ গতে ৫/৫৫ মধ্যে, বারবেলা ৮/৩৮/৭ গতে ১০/০/৬ মধ্যে, কালবেলা ১০/০/৬ গতে ১১/২২/৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৬/৩ গতে ৯/৪৪/৪ মধ্যে।
 ১৭ রবিয়ল আউয়ল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। বৃষ: বন্ধুবান্ধব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৫৩৩: ইনকা সভ্যতার রাজধানী কুঝকোয় পদার্পণ করলেন ফ্রান্সিসকো পিজারিও১৬৩০: জার্মান ...বিশদ

07:03:20 PM

কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভিডিও বার্তা অমিতাভ বচ্চনের 

05:20:00 PM

প্রথম টেস্ট: দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারত ৪৯৩/৬ (৩৪৩ রানের লিড) 

05:05:49 PM

মালদহের সুজাপুরে ২০ লক্ষ টাকার জালনোট উদ্ধার 
২০ লক্ষ টাকার জালনোট উদ্ধার হল মালদহের কালিয়াচক এলাকার সুজাপুরে। ...বিশদ

03:53:52 PM

দ্বিশতরান মায়াঙ্ক আগরওয়ালের, ভারত ৩৬৫/৪

03:51:23 PM