Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয় 

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: মধ্যপ্রদেশের গুণা জেলায় সুন্দরী চান্দেরিতে এক বনময় পর্বতের গুহায় দেবী জাগেশ্বরীর অধিষ্ঠান। ইনি শুধু দেবী নন, মহাদেবী। মাত্র ২০০ মিটার উঁচু এই দুর্গ শহরের আকর্ষণ ঐতিহাসিক গুরুত্ব, দেবী মহিমা ও লোভনীয় চান্দেরি শাড়ির জন্য।
প্রথমবার গিয়েছিলাম গোয়ালিয়র শিবপুরী হয়ে। দ্বিতীয়বার ঝাঁসি থেকে ললিতপুরের পথে। হাওড়া বা কলকাতার দিক থেকে কেউ গেলে ঝাঁসি হয়ে যাওয়াই ভালো।
চান্দেরিতে এলে দুর্গ পাহাড়ের নীচে অনেক দর্শনীয় স্থানের মধ্যে বাদলমহল একটি। বাদলমহল হল সুউচ্চ প্রাচীর ঘেরা উদ্যানময় নয়নাভিরাম একটি স্থান। চান্দেরির শ্রেষ্ঠ আকর্ষণ এটি। একদা যুদ্ধ জয়ের স্মারক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে হলুদ রঙের পাথরে তৈরি এখানকার বিশাল তোরণ ও স্তম্ভ। এর পিছনেই সেই ঐতিহ্যময় দুর্গ। যার আকর্ষণেই সবাই আসে।
এখান থেকে জাগেশ্বরী মাতার মন্দির ও দুর্গ দেখতে যাওয়ার জন্য অটোর ব্যবস্থা আছে। তবে আমি পাহাড়ি পথে সিঁড়ি বেয়েই দর্শনে গিয়েছিলাম।
পাহাড়ে ওঠার মুখে নির্জন বনময় প্রদেশে প্রথমে একটু ভয় যে করেনি তা নয়। তবুও সাহস করে দু-এক ধাপ যাওয়ার পর কয়েকজন রমণীকে পুজো দিয়ে ফিরতে দেখে মনে জোর এল। ভরসা পেলাম। শুরু করলাম পর্বতারোহণ। ধাপে ধাপে সিঁড়ি ক্রমশ উঠে গেছে উপর দিকে। কী দারুণ সুন্দর প্রকৃতি এখানকার। তবে বড্ড খাড়াই। আশপাশে অনেক পুরনো কেল্লা ও প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ দেখে মনটা উদাস হয়ে গেল।
এইভাবে বেশ কিছুক্ষণ যাওয়ার পর এসে পৌঁছলাম দেবীকুণ্ডে। তারই পাশ দিয়ে ধাপে ধাপে সিঁড়ি বেয়ে তোরণ পেরিয়ে মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশ করলাম। একটি গুহাকে কেন্দ্র করে দেবীর মন্দির। দেবী জাগেশ্বরী এখানে মহাকালী রূপে অধিষ্ঠিতা। আমি সামান্য পুজো দিয়ে এখানকার যিনি পূজারি, তাঁর কাছে দেবীর মাহাত্ম্য জানতে চাইলাম।
পূজারি আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আমি কোথা থেকে এসেছি তা জেনে বললেন, ‘আপনি কি দেবীকুণ্ড দর্শন করেছেন?’
আমি বললাম, ‘অবশ্যই। পাহাড়ের মাথায় এমন বনময় পরিবেশে এই ধরনের কুণ্ড সচরাচর দেখা যায় না।’
‘তাহলে বলি শুনুন। এখানকার দেবীকে নিয়ে কোনও পৌরাণিক আখ্যান জড়িয়ে নেই। দেবী এখানে স্ব-মহিমায় জাগ্রতা। বহুকাল আগে এই বনময় পার্বত্য প্রদেশে চান্দের নামে এক দুর্বৃত্ত এসে ঘাঁটি করেছিল। তা একবার তার দলের লোকেরা দূরের কোনও জনপদে ডাকাতি ও লুণ্ঠন করতে গেলে চান্দের একাই ছিল ঝোপড়িতে।
এখানকার পাহাড়ে তখন অনেক ছোট ছোট গুহা ছিল। চান্দের তার লুটের মাল সেখানেই লুকিয়ে রেখে পাহারা দিত। একদিন সে এক পূর্ণিমার রাতে নির্ভয়ে একা একাই পায়চারি করছিল। এমন সময় সে দেখতে পেল দুগ্ধধবলা এক গাভী কাছেই একটি জলাশয়ে জলপান করছে। এমন সময় সে দেখল বনের ভেতর থেকে একটা কেঁদো বাঘ এক পা এক পা করে গাভীটির দিকে এগিয়ে আসছে। চান্দের বুঝল পরিণতি খুব ভয়ঙ্কর। তাই বাঘটাকে হত্যা করবার জন্য সঙ্গে রাখা তির-ধনুক নিয়ে মারতে উদ্যত হল। কিন্তু আশ্চর্য! বাঘটা গাভীর কিছুই করল না। গাভীও ভয় পেল না বাঘকে দেখে। বাঘ অনেকক্ষণ ধরে গাভীকে আদর করে চলে গেল স্ব-স্থানে। গাভীটিও পাহাড়ের একটু উচ্চ স্থানে উঠে একটি গুহার মধ্যে প্রবেশ করল।
এমন অভাবনীয় দৃশ্য দেখে চান্দের কেমন যেন হয়ে গেল। পরদিন সকালে সে গুহা দর্শনে গিয়ে গতরাতের কোনও নিদর্শনই দেখতে পেল না।
সেদিনই সন্ধ্যায় আবার ওই আশ্চর্য দৃশ্য দেখবার জন্য উন্মুখ হয়ে রইল চান্দের। এমন সময় দেখল গাভীর বদলে এক পরমাসুন্দরী রমণী গুহার ভেতর থেকে ধীরে ধীরে নেমে আসছে জলাশয়ের দিকে। চান্দের আর থাকতে পারল না। তখনই সেই রমণীর কাছে গিয়ে বলল, ‘কে তুমি মা? এই গহন বনে একাকী বিচরণ করছ কেন?’
রমণী বললেন, ‘আমি তো একা নই। আমার স্বামীও আছেন।’
‘কোথায় তিনি?’
‘এখনও তাঁর আসার সময় হয়নি।’
চান্দের বলল, ‘আমি দীর্ঘদিন এই বনে বাস করছি। এর আগে তো কখনও দেখিনি আপনাকে।’
‘আমাকে দেখার সময় যে তখনও হয়নি তোমার। ওই যে শিলাটি তুমি দেখছ উনিই আমার স্বামী। এই জলাশয় হল দেবীকুণ্ড। এর জলে আমি ওর অভিষেক করব। কাল রাতে যা তুমি দেখেছ তা সবই আমার মায়ায়। ওই গাভী ও বাঘ আমরাই স্বামী-স্ত্রী রূপে তোমাকে দেখা দিয়েছি।’
চান্দের বলল, ‘তা তো দিয়েছেন। এখন মা আপনি কৃপা করে বলুন আপনি কে?’
রমণী বললেন, ‘আমি পার্বতী। এখানে আমি গুপ্তভাবে আছি। এই রম্যস্থানে আমি সদাজাগ্রত থাকি। তাই এখানে আমি জাগেশ্বরী। আমি তোমার কাছ থেকে ভক্তির পূজা পেতে চাই। তুমি দস্যুবৃত্তি ত্যাগ করে এখন থেকে আমার এই গুহায় বসে সাধনা এবং জীবের কল্যাণ কামনা করো। এই জলাশয়ের মধ্যে আমার একটি শিলাময় রূপ আছে। ওই গুহায় নিয়ে গিয়ে তাকেই তুমি প্রতিষ্ঠা করো।’
পরদিন সকালেই চান্দের সেই জলাশয়ের ভেতর থেকে দেবীর শিলাময় মূর্তি উদ্ধার করে গুহায় নিয়ে গিয়ে দেবীকে প্রতিষ্ঠা করে সাধনা করতে লাগল। দেবীর মায়ায় চান্দেরের সেই দস্যুদলও আর ফিরে এল না। ধীরে ধীরে দেবী মহিমা প্রকাশ হতেই অথবা স্বপ্নাদেশ পেয়ে দূর-দূরান্ত থেকে ভক্ত যাত্রীরা আসতে লাগল দলে দলে এবং দেবীর মহিমা বিস্তার করতে লাগল। পরবর্তী কালে চান্দেল্লা রাজবংশের রাজারা এখানে এসে দেবীকুণ্ডের সংস্কার ও গুহাকে কেন্দ্র করে মন্দির নির্মাণ করেন।
কাহিনী শুনে আপ্লুত হয়ে আমি দেবী ও তাঁর পূজারিকে প্রণাম করে তাঁরই নির্দেশিত পথে চান্দেরির দুর্গ দেখতে চলে গেলাম। এই দেবভূমির রমণীয় পরিবেশে দু’বার এসেও আমার মন ভরেনি। বারে বারেই মনে হয় চান্দেরির ওই গুহা মন্দিরে আরও একবার গিয়ে দেবী জাগেশ্বরীর চরণ বন্দনা করে আসি।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
30th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
অমরকণ্টক  পর্ব-১৮

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: বিন্ধ্যপর্বতের যে অংশটির নাম মেকল বা মৈকল, তীর্থভূমি নর্মদার সেই স্থানই অমরকণ্টক। শুধু তীর্থভূমি নয়, অমরকণ্টক হল সৌন্দর্যের খনি। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত।  বিশদ

07th  July, 2019
শাল-পিয়ালের চুপকথা 

সুপর্ণা সেনগুপ্ত: পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চল বাগমুণ্ডি। আকাশ যেখানে গল্প করে মেঘের সঙ্গে। ঘন জঙ্গল, পাহাড় আর ঝর্ণা ঘেরা ছোট ছোট গ্রাম, আঁকা থাকে নীল আকাশের ক্যানভাসে। বর্ষায় সেখানে নদীর জল ছাপিয়ে যায়।   বিশদ

07th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: ঋষি এবং তাঁর স্ত্রী খুব ভালো মিডিয়াম— এই কথাটা শুনে শরৎচন্দ্র হাসতে হাসতে ভাইয়ের কাছে জানতে চাইলেন, তুমি কী করে জানলে তাঁরা খুব ভালো মিডিয়াম?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, আমি এবং আমার বন্ধু রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় তাঁদের সঙ্গে প্ল্যানচেটে বসেছিলাম। বিশদ

30th  June, 2019
মোম জোছনা 

সঞ্জয় রায়: ‘হেই, হ্যাট্‌-হ্যাট্‌-হ্যাট্‌, যাঃ যাঃ-যাঃ। উঃ, দ্যাকো দিকিনি উঠোনটা খালি খালি নোংরা করে। অ্যাই, যাঃ-যাঃ-যাঃ।’ কুসুম সক্কালবেলায় হাঁসের দলটাকে উঠোন থেকে তাড়াচ্ছিল। দীননাথ দাওয়ায় বসে কুসুমের ছলকে পড়া যৌবনটাকে জরিপ করছিল।  বিশদ

30th  June, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ জলপা, পর্ব-১৬
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 মৈহরপীঠ দর্শনের পর সে রাতটা মৈহরেই কাটালাম। পরদিন সকাল সাড়ে সাতটার ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই কাটনিতে। মধ্য রেলওয়ের কাটনি একটি গুরুত্বপূর্ণ জংশন স্টেশন। এ যাত্রায় আমি ঘরমুখো হব বলেই কাটনিতে এলাম। কেন না এখানে ট্রেন একটু বেশিক্ষণ দাঁড়ায় তাই।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
১৬
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 গিরীন্দ্রনাথ সরকার। সাহিত্যিক হিসেবে তেমন খ্যাতি অর্জন করতে না পারলেও, তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভূপর্যটক। পৃথিবীর প্রায় সব দেশই তাঁর ঘোরা ছিল। বহুকাল তিনি সরকারি কন্ট্রাক্টর হিসেবে ব্রহ্মদেশে কাজ করেছিলেন। আর এইসময়ই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৫
নিস্তব্ধ নির্জন ঘর, দেবতা বিশ্রাম করছেন খাটে। ঘরের এককোণে চুপ করে বসে আছেন মতিলাল। প্রদীপটা তখনও মিটমিট করে জ্বলছে। সময় যেন আর কাটতেই চাইছে না। মাঝে একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন মতো হয়ে পড়েছিলেন মতিলাল। সেই রেশ কাটাতে তিনি ঘরের ভেতর পায়চারি করতে শুরু করলেন।  
বিশদ

16th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মৈহর পীঠ, পর্ব-১৫
মৈহর হল মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলা তহশিলের এক প্রসিদ্ধ দেবীস্থান। একান্ন পীঠের অন্তর্গত পীঠ না হলেও উপপীঠ। এখানে সতীর দেহাংশ নয় কণ্ঠহার পড়েছিল। এই পুণ্যভূমিতেই ত্রিকূট পর্বতের চূড়ায়। সতীমাঈ কি হার। তাই থেকেই মাঈহার, মৈহার ও বর্তমানে মৈহর।  
বিশদ

16th  June, 2019
প্রাণেশদার শান্তিনিকেতন
আশিস ঘোষ 

স্টাফরুমে বসেছিলাম। ঘরের টিউব লাইট খারাপ থাকায় আবছা অন্ধকার। একটু আগেই এক পশলা বৃষ্টি হয়েছে। একটু যেন শীত শীত ভাব। অশোক কথা বলছিল। আমাদের কয়েকজনের অফ পিরিয়ড। কোনও তাড়া নেই। আড্ডা বেশ জমে উঠেছে। এমন সময় খবর এল, প্রাণেশবাবু আর নেই। 
বিশদ

16th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।  
বিশদ

09th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
দেবী ত্রিপুরমালিনী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-১৪

এবার বলি দেবী ত্রিপুরমালিনীর কথা। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রে আছে ‘ভীষণা ভৈরবস্তত্র দেবী ত্রিপুরমালিনী’। পাঞ্জাব প্রদেশে এই সতীপীঠ জলন্ধর পীঠ নামে খ্যাত। কিন্তু এই পীঠ সম্বন্ধে নানারকম বিভ্রান্তিকর তথ্য পাওয়ার কারণে এর সঠিক অবস্থান কিছুতেই নির্ণয় করতে পারিনি।  বিশদ

09th  June, 2019
দাদা, কেমন আছ?
 অমর মিত্র

দাদা, কেমন আছ?
কে বলছ? বীরেন জিজ্ঞেস করে।
দাদা, আমি অনুপ।
কোন অনুপ?
গলার স্বরে বুঝতে পারছ না, বেলঘরিয়ার অনুপ।
ও, মিত্রা সিনেমার অনুপ? বীরেন চিনতে পারে।
 
বিশদ

09th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।
বিশদ

02nd  June, 2019
একনজরে
 কুলগাঁও, ১০ জুলাই (পিটিআই): বছরের অন্য সময়ে যেখানে অনবরত গুলির শব্দ সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করে, মঙ্গলবার সেখানেই শোনা গেল শঙ্খধ্বনি, বৈদিক মন্ত্র। দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগাঁওয়ে তিনটি প্রাচীন মন্দিরে জঙ্গি সন্ত্রাসকে উপেক্ষা করেই কাশ্মীরি পণ্ডিতরা আয়োজন করলেন যজ্ঞানুষ্ঠান। ...

 ম্যাঞ্চেস্টার, ১০ জুলাই: জেমস নিসামের বল যুজবেন্দ্র চাহালের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে উইকেটরক্ষক টম লাথামের দস্তানায় জমা পড়তেই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন বুকে টেনে নিলেন মার্টিন গাপটিলকে। ...

 অভিজিৎ চৌধুরী  মালদহ, বিএনএ: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে লাগাতার নানান অশান্তি এবং অভিযোগের প্রেক্ষিতে এবার উপাচার্যকে ডেকে পাঠালেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী। আগামী ১৪ই জুলাই কলকাতায় উপাচার্যকে বৈঠকে থাকার জন্য বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ...

  সংবাদদাতা, খড়্গপুর: নারায়ণগড়ের কুশবসান পঞ্চায়েতের গেনুয়া রেড়িপুর গ্রামে বুধবার তৃণমূল নেতাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। তৃণমূলের অভিযোগ, ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৮৯ সালের এই দিনে অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়ায় গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করল লাল ফৌজ
১৯৩০ সালের এই দিনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।
১৯৫৬: সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষের জন্ম
১৯৬২: প্রথম ট্রান্সআতলান্তিক স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হল
১৯৬৭: সাহিত্যিক ঝুম্পা লাহিড়ির জন্ম
১৯৭২: বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম খেলা ববি ফিশার ও বরিস স্পাসকির মধ্যে শুরু হল
১৯৭৯: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্কাইল্যাব পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। সেটিকে ভারত মহাসাগরে ফেলে ধ্বংস করা হয়।
২০০৬: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০৯জনের মৃত্যু
২০১২: আবিষ্কার হল প্লুটোর পঞ্চম উপগ্রহ এস/২০১২ পি ১



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৮৩ টাকা ৬৯.৫২ টাকা
পাউন্ড ৮৩.৯৪ টাকা ৮৭.০৭ টাকা
ইউরো ৭৫.৪৬ টাকা ৭৮.৩৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৪,৭৬৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,৯৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৪৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দশমী ৫০/০ রাত্রি ১/৩। স্বাতী ২৭/১১ দিবা ৩/৫৫। সূ উ ৫/২/৪৯, অ ৬/২১/১, অমৃতযোগ দিবা ৩/৪১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১২ মধ্যে পুনঃ ১২/৩ গতে ২/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৩/১ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/৪২ গতে ১/২ মধ্যে।
২৫ আষাঢ় ১৪২৬, ১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, নবমী ০/১৫/১৭ প্রাতঃ ৫/৮/৪৭ পরে দশমী ৫৬/১২/২১ রাত্রি ৩/৩১/৪০। স্বাতীনক্ষত্র ৩৫/৩৮/১৯ রাত্রি ৭/১৮/৪, সূ উ ৫/২/৪৪, অ ৬/২৩/১০, অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/৩ মধ্যে, বারবেলা ৪/৪৩/৬ গতে ৬/২৩/১০ মধ্যে, কালবেলা ৩/৩/৩ গতে ৪/৪৩/৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/৪২/৫৭ গতে ১/২/৫৪ মধ্যে।
৭ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: খেলাধুলায় বিশেষ সাফল্য। বৃষ: কর্মসূত্রে বিদেশ সফরের সুযোগ। মিথুন: সৃষ্টিশীল কাজে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ...বিশদ

07:03:20 PM

 বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ফাইনালে ইংল্যান্ড

09:49:59 PM

 বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ২১০/২ (৩০ ওভার)

09:41:16 PM

 বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ১৪৭/২ (২০ ওভার)

08:55:51 PM

বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ৫০/০ (১০ ওভার)

08:00:01 PM