আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
বাঁকুড়ার পুলিস সুপার কোটেশ্বর রাও বলেন, লাইসেন্সপ্রাপ্ত ওই মদের দোকান কয়েকমাস আগে সোনাদহ এলাকায় স্থানান্তর করা হয়। তা নিয়ে এলাকাবাসীর আপত্তি রয়েছে। আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ায় আমরা ওই দোকান বন্ধের সুপারিশ করব। বাঁকুড়া আবগারির সুপারিন্টেন্ডেন্ট সৌম্য সেনগুপ্ত বলেন, আমি ছুটিতে রয়েছি। দ্রুত পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব।
আবগারি, পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে ওই মদের দোকান বাঁকুড়ার সদর থানার ধলডাঙা এলাকায় ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে ছিল। বছরখানেক আগে জাতীয় এবং রাজ্য সড়ক সংলগ্ন মদের দোকান বন্ধের একটি নির্দেশিকা জারি হয়। তারপর দোকানের মালিক সোনাদহ এলাকায় দোকান খোলেন। ওইসময় কিছুদিন চলার পর বাসিন্দারা আন্দোলনে নামেন। গ্রামবাসীদের চাপে তিনি দোকান বন্ধ করতে বাধ্য হন। মাঝে কয়েকমাস দোকান বন্ধ ছিল। সম্প্রতি ফের মালিক দোকান চালু করেন। দোকান বন্ধের দাবিতে এদিন ফের সোনাদহ সহ আশেপাশের একাধিক গ্রামের বাসিন্দা মদের দোকানের সামনে জড়ো হন। তাঁদের সঙ্গে স্কুলের পোশাক পরিহিত ছাত্রছাত্রীরাও ছিল। তারা রাস্তার উপর শুয়ে পড়ে। ফলে যানচলাচল বন্ধ হয়। ওই দোকান সংলগ্ন এলাকায় মদ্যপদের দৌরাত্ম্যে ছাত্রীদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতে অসুবিধা হচ্ছে বলে বাসিন্দাদের অভিযোগ।