আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
তিনি বলেন, বহুতল বাড়িগুলির ক্ষেত্রে বহু নতুন করদাতা হতে পারেন। কিন্তু ছোট ছোট কিছু আইনি জটিলতা থাকে। সেটা বাড়ি, জমি বা আরও নানাভাবে হতে পারে। কিন্তু আমাদের আইন বলছে, যিনি পুর-পরিষেবা ব্যবহার করছেন, তাঁর কাছ থেকেই আমরা কর নিতে পারব। সম্পত্তি কর সংক্রান্ত নানা জটিলতার নিরসনের জন্য ইতিমধ্যেই কলকাতা পুরসভার দু’টি কমিটি রয়েছে। একটি হল হার্ডশিপ রিমুভ্যাল কমিটি। আরেকটি হল ফাস্ট ট্র্যাক কমিটি। এই দু’টি কমিটি এবং সংশ্লিষ্ট অ্যাসেসর কালেক্টরকে প্রয়োজনমতো পরামর্শ দেবে নবগঠিত এই কমিটি। অতীনবাবুর কথায়, সামান্য আইনি ব্যাখ্যা হাজির করতে পারলে বা ছোটখাট জটিলতা কাটিয়ে ফেলতে পারলে একটা বড় সংখ্যক নতুন করদাতাকে আওতায় আনা যাবে। এতে পুরসভার এই খাতে আয় বাড়বে উল্লেখযোগ্য হারে।
এদিকে, নাগরিকরা নিজেদের জমিতে ‘নগর বনায়ন’ করলে বা গাছ লাগালে সম্পত্তি করে ছাড়ের কথা আগেই ঘোষণা করেছিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। অতীনবাবু জানিয়েছেন, এর পাশাপাশি কোনও নাগরিক যদি বৃষ্টির জল ধরে রেখে তা ব্যবহার করেন গাছপালায় দেওয়ার জন্য বা অন্য কোনও কাজে, সেক্ষেত্রে তাঁদেরও সম্পত্তি করে ছাড় দেবে কলকাতা পুরসভা। নীতিগতভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও ঠিক কতটা ছাড় হবে বা কতটা জল পুনর্ব্যবহারযোগ্য করতে পারলে এই ছাড় মিলবে, সে বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন অতীনবাবু।