Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই 

১৭
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: ঋষি এবং তাঁর স্ত্রী খুব ভালো মিডিয়াম— এই কথাটা শুনে শরৎচন্দ্র হাসতে হাসতে ভাইয়ের কাছে জানতে চাইলেন, তুমি কী করে জানলে তাঁরা খুব ভালো মিডিয়াম?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, আমি এবং আমার বন্ধু রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় তাঁদের সঙ্গে প্ল্যানচেটে বসেছিলাম।
শরৎচন্দ্র তখনও হাসছেন, তিনি হাসি থামিয়ে জানতে চাইলেন তারপর কী হল?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, শরৎদা, আমি একসময় এসব কিছুই বিশ্বাস করতাম না, কিন্তু এখন প্রবল ভাবে করি। সেদিন সন্ধ্যায় মিঃ ঋষি ইংরেজিতে সুন্দর একটি প্রার্থনা করে আমার হাতে একটি পেন্সিল ধরিয়ে বললেন, আপনার পরিচিত কোনও পবিত্র আত্মার কথা চিন্তা করুন। আমি চোখ বুজে আমার আত্মীয় সুভাষচন্দ্রের বাবা জানকীনাথ বসুর কথা ভাবতে শুরু করলাম।
মন দিয়ে ভাইয়ের কথা এতক্ষণ শুনছিলেন শরৎচন্দ্র। তিনি বললেন, সুভাষচন্দ্র তাহলে তোমাদের আত্মীয়?
গিরীন্দ্র বললেন, হ্যাঁ, সুভাষচন্দ্রের মা আমার স্ত্রীর সম্পর্কিত খুড়তুতো বোন । জানকীবাবু আমার ভায়রাভাই হলেও তিনি আমাকে ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন। ওড়িশায় আমরা পাঁচ বছর একসঙ্গে কত আনন্দে কাটিয়েছি।
শরৎচন্দ্র বললেন, তা বেশ! তারপর কী হল?
গিরীন্দ্র বললেন, আমি একমনে জানকীনাথের কথা চিন্তা করতে শুরু করলাম। মিনিট দশেক এইভাবে চিন্তা করার পর আমরা যে টেবিলটার চারপাশে বসেছিলাম সেই টেবিলটার একটা পায়া শূন্যে উঠে ঠক ঠক করে মেঝেতে ক্রমাগত আঘাত করতে শুরু করল। বুঝলাম, কেউ এসেছেন। আমি প্রশ্ন করলাম, কে আপনি? আপনার নাম কী?
উত্তর এল জানকীনাথ বসু।
—এখন আপনি কোন স্তরে আছেন?
—সপ্তম স্তরে।
—কেমন লাগছে? আপনি সুখে আছেন তো?
—খুব সুন্দর স্থান। খুব সুখে আছি।
—আমি কে বলুন তো?
—গিরীন্দ্র।
শরৎচন্দ্রকে গিরীন্দ্রনাথ বললেন, দাদা, প্রথমে আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না। তাই আত্মাকে পরীক্ষা করার জন্য জিজ্ঞেস করলাম, কোথায় আপনার সঙ্গে আমার বিশেষ ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল?
উত্তর এল, ওড়িশায়।
গিরীন্দ্রনাথ এরপর বললেন, এমন দু-একটা ঘটনা আপনি কী বলতে পারবেন যা আমি আর আপনি ছাড়া এই ঘরের কেউ জানেন না!
তিনি বললেন, একবার আমার অসুখের সময় তুমি তোমার দিদিকে ওড়িশা থেকে কটকে পাঠিয়েছিলে। সঙ্গে ছিল একজন ডাক্তার, কিরণ ও তোমার ছেলে। আর একবার মন্মথবাবুর বাড়ির গীতা ক্লাসে আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম, তুমি আমায় কাঁধে করে বাড়িতে নিয়ে এসেছিলে।
শরৎচন্দ্র মন দিয়ে গিরীনের কথা শুনছিলেন। একসময় তিনি বললেন, ভাই গিরীন, তুমি তোমার ছেলের ব্যাপারটা তাঁর কাছ থেকে জানলে না কেন?
গিরীন্দ্র বললেন, জিজ্ঞেস করেছিলাম তাঁর কাছে, বলেছিলাম,আমার ছেলে সন্তোষময়কে মনে আছে কী?
তিনি বললেন, তোমার ছোট ছেলে তো, ওর ঘাড়ে এখন ব্রহ্মদৈত্য ভর করে আছে। তবে সে ব্যাপারে বাপু আমার কাছে কিছু জানতে চেওনা।
সবকথা শুনে শরৎচন্দ্র মিঃ ভি ডি ঋষির সঙ্গে আলাপ করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। তিনি গিরীন্দ্রনাথের কাছে জানতে চাইলেন, মিঃ ঋষি কী এখনও কলকাতায় আছেন?
গিরীন্দ্র বললেন, ঋষি এখন বেশ কয়েকদিন কলকাতায় থাকবেন, তারপর তিনি ঋষির কলকাতা ও বম্বের ঠিকানাটা শরৎচন্দ্রকে লিখে দিলেন।
তবে সেবার আর শরৎচন্দ্র সময় করে ঋষির সঙ্গে দেখা করতে যেতে পারেননি। মিঃ ঋষির সঙ্গে তাঁর দেখা হয় ১৯৩৭ সালের ৯ মে।
শরৎচন্দ্র তখন খুবই অসুস্থ। তবুও ঋষি কলকতায় এসেছেন শুনে তিনি দেখা করবেন বলে ঠিক করলেন। সেদিন গিরীন্দ্রনাথের বন্ধু শচীন্দ্রনাথ সেনের বাড়িতে ঋষির বক্তৃতা দেওয়ার কথা ছিল। শরৎচন্দ্র সেই বক্তৃতা সভায় উপস্থিত ছিলেন। বক্তৃতা শেষে ঋষির সঙ্গে তাঁর আত্মা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনাও হয়েছিল। শরৎচন্দ্র ঠিক করেছিলেন, শরীরটা একটু ভালো হলেই তিনি এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা শুরু করবেন। তবে তাঁর সেই সাধ পূর্ণ হয়নি। তাঁর শরীর ক্রমশ আরও খারাপ হতে শুরু করল। এই অসুস্থতার সময় শয্যাশায়ী শরৎচন্দ্র গিরীন্দ্রনাথকে বলেছিলেন, ‘যৌবনের প্রচণ্ড তেজে এই জগতকে যে চোখে দেখেছি, এখন যাবার সময় ঠিক তার বিপরীত ভাব! ভাই, বিছানা না নিলে এ পৃথিবীটা যে কি তা ঠিক ঠিক বোঝা যায় না।’ এর ঠিক কয়েকদিন পরেই ১৯৩৮ সালের ১৬ জানুয়ারি পার্ক নার্সিং হোমে তিনি মারা যান।
প্রিয় শরৎদার মৃত্যুতে ভীষণ ব্যথা পেয়েছিলেন গিরীন্দ্রনাথ। দাদার মৃত্যুর কয়েকদিন পরেই তিনি প্ল্যানচেটে বসলেন। সঙ্গে ছিলেন রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় ও আরও কয়েকজন। সেদিন সন্ধ্যায় চক্রে বসে তাঁরা গভীরভাবে শরৎচন্দ্রের কথা চিন্তা করতে শুরু করলেন। একসময় তাঁরা বুঝতে পারলেন মিডিয়ামের উপর কোনও আত্মা ভর করেছেন। প্রথমে প্রশ্ন করলেন গিরীন্দ্রনাথ। বললেন, আপনি কে? আপনার নাম কী?
সামনে রাখা সাদা কাগজের ওপর মিডিয়াম লিখলেন, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
— শরৎদা কেমন আছ ওখানে?
—এখানে সুখশান্তি অনির্বচনীয়।
— তুমি জড়দেহ কবে ত্যাগ করেছ?
— ১৬ জানুয়ারি, ১৯৩৮।
— সেদিন কী বার ছিল?
—রবিবার।
এইবার প্রশ্ন করলেন রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায়। তিনি বললেন, আপনি তো নিজেকে নাস্তিক বলে জাহির করতেন। এখন কী মনে হয়?
উত্তরে শরৎচন্দ্র মিডিয়ামের মাধ্যমে বললেন, এখন মতের পরিবর্তন হয়েছে। একটা জন্ম বৃথা কাটিয়েছি। এখন বুঝেছি জীবনের উদ্দেশ্য মুক্তিলাভ করা।
রায়সাহেব জানতে চাইলেন, আপনি প্রখ্যাত লেখক। পরলোক সম্বন্ধে একটু বলুন না!
কাগজে লেখা হল এই কয়েকটি কথা— এখানে চৈতন্যসাগরে ডুবে আছি। আকাশ-বাতাস সবই চৈতন্যময়। জড় বলে কোথাও কিছু নেই।
সেই লেখা পড়ে হঠাৎই হাউ হাউ করে কেঁদে উঠলেন শরৎ-ভ্রাতা গিরীন্দ্রনাথ।
(ক্রমশ) 
30th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
অমরকণ্টক  পর্ব-১৮

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: বিন্ধ্যপর্বতের যে অংশটির নাম মেকল বা মৈকল, তীর্থভূমি নর্মদার সেই স্থানই অমরকণ্টক। শুধু তীর্থভূমি নয়, অমরকণ্টক হল সৌন্দর্যের খনি। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত।  বিশদ

07th  July, 2019
শাল-পিয়ালের চুপকথা 

সুপর্ণা সেনগুপ্ত: পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চল বাগমুণ্ডি। আকাশ যেখানে গল্প করে মেঘের সঙ্গে। ঘন জঙ্গল, পাহাড় আর ঝর্ণা ঘেরা ছোট ছোট গ্রাম, আঁকা থাকে নীল আকাশের ক্যানভাসে। বর্ষায় সেখানে নদীর জল ছাপিয়ে যায়।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয় 

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: মধ্যপ্রদেশের গুণা জেলায় সুন্দরী চান্দেরিতে এক বনময় পর্বতের গুহায় দেবী জাগেশ্বরীর অধিষ্ঠান। ইনি শুধু দেবী নন, মহাদেবী। মাত্র ২০০ মিটার উঁচু এই দুর্গ শহরের আকর্ষণ ঐতিহাসিক গুরুত্ব, দেবী মহিমা ও লোভনীয় চান্দেরি শাড়ির জন্য।  বিশদ

30th  June, 2019
মোম জোছনা 

সঞ্জয় রায়: ‘হেই, হ্যাট্‌-হ্যাট্‌-হ্যাট্‌, যাঃ যাঃ-যাঃ। উঃ, দ্যাকো দিকিনি উঠোনটা খালি খালি নোংরা করে। অ্যাই, যাঃ-যাঃ-যাঃ।’ কুসুম সক্কালবেলায় হাঁসের দলটাকে উঠোন থেকে তাড়াচ্ছিল। দীননাথ দাওয়ায় বসে কুসুমের ছলকে পড়া যৌবনটাকে জরিপ করছিল।  বিশদ

30th  June, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ জলপা, পর্ব-১৬
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 মৈহরপীঠ দর্শনের পর সে রাতটা মৈহরেই কাটালাম। পরদিন সকাল সাড়ে সাতটার ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই কাটনিতে। মধ্য রেলওয়ের কাটনি একটি গুরুত্বপূর্ণ জংশন স্টেশন। এ যাত্রায় আমি ঘরমুখো হব বলেই কাটনিতে এলাম। কেন না এখানে ট্রেন একটু বেশিক্ষণ দাঁড়ায় তাই।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
১৬
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 গিরীন্দ্রনাথ সরকার। সাহিত্যিক হিসেবে তেমন খ্যাতি অর্জন করতে না পারলেও, তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভূপর্যটক। পৃথিবীর প্রায় সব দেশই তাঁর ঘোরা ছিল। বহুকাল তিনি সরকারি কন্ট্রাক্টর হিসেবে ব্রহ্মদেশে কাজ করেছিলেন। আর এইসময়ই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৫
নিস্তব্ধ নির্জন ঘর, দেবতা বিশ্রাম করছেন খাটে। ঘরের এককোণে চুপ করে বসে আছেন মতিলাল। প্রদীপটা তখনও মিটমিট করে জ্বলছে। সময় যেন আর কাটতেই চাইছে না। মাঝে একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন মতো হয়ে পড়েছিলেন মতিলাল। সেই রেশ কাটাতে তিনি ঘরের ভেতর পায়চারি করতে শুরু করলেন।  
বিশদ

16th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মৈহর পীঠ, পর্ব-১৫
মৈহর হল মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলা তহশিলের এক প্রসিদ্ধ দেবীস্থান। একান্ন পীঠের অন্তর্গত পীঠ না হলেও উপপীঠ। এখানে সতীর দেহাংশ নয় কণ্ঠহার পড়েছিল। এই পুণ্যভূমিতেই ত্রিকূট পর্বতের চূড়ায়। সতীমাঈ কি হার। তাই থেকেই মাঈহার, মৈহার ও বর্তমানে মৈহর।  
বিশদ

16th  June, 2019
প্রাণেশদার শান্তিনিকেতন
আশিস ঘোষ 

স্টাফরুমে বসেছিলাম। ঘরের টিউব লাইট খারাপ থাকায় আবছা অন্ধকার। একটু আগেই এক পশলা বৃষ্টি হয়েছে। একটু যেন শীত শীত ভাব। অশোক কথা বলছিল। আমাদের কয়েকজনের অফ পিরিয়ড। কোনও তাড়া নেই। আড্ডা বেশ জমে উঠেছে। এমন সময় খবর এল, প্রাণেশবাবু আর নেই। 
বিশদ

16th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।  
বিশদ

09th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
দেবী ত্রিপুরমালিনী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-১৪

এবার বলি দেবী ত্রিপুরমালিনীর কথা। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রে আছে ‘ভীষণা ভৈরবস্তত্র দেবী ত্রিপুরমালিনী’। পাঞ্জাব প্রদেশে এই সতীপীঠ জলন্ধর পীঠ নামে খ্যাত। কিন্তু এই পীঠ সম্বন্ধে নানারকম বিভ্রান্তিকর তথ্য পাওয়ার কারণে এর সঠিক অবস্থান কিছুতেই নির্ণয় করতে পারিনি।  বিশদ

09th  June, 2019
দাদা, কেমন আছ?
 অমর মিত্র

দাদা, কেমন আছ?
কে বলছ? বীরেন জিজ্ঞেস করে।
দাদা, আমি অনুপ।
কোন অনুপ?
গলার স্বরে বুঝতে পারছ না, বেলঘরিয়ার অনুপ।
ও, মিত্রা সিনেমার অনুপ? বীরেন চিনতে পারে।
 
বিশদ

09th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।
বিশদ

02nd  June, 2019
একনজরে
 ম্যাঞ্চেস্টার, ১০ জুলাই: জেমস নিসামের বল যুজবেন্দ্র চাহালের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে উইকেটরক্ষক টম লাথামের দস্তানায় জমা পড়তেই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন বুকে টেনে নিলেন মার্টিন গাপটিলকে। ...

 অভিজিৎ চৌধুরী  মালদহ, বিএনএ: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে লাগাতার নানান অশান্তি এবং অভিযোগের প্রেক্ষিতে এবার উপাচার্যকে ডেকে পাঠালেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী। আগামী ১৪ই জুলাই কলকাতায় উপাচার্যকে বৈঠকে থাকার জন্য বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ...

  সংবাদদাতা, খড়্গপুর: নারায়ণগড়ের কুশবসান পঞ্চায়েতের গেনুয়া রেড়িপুর গ্রামে বুধবার তৃণমূল নেতাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। তৃণমূলের অভিযোগ, ...

 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৮৯ সালের এই দিনে অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়ায় গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করল লাল ফৌজ
১৯৩০ সালের এই দিনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।
১৯৫৬: সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষের জন্ম
১৯৬২: প্রথম ট্রান্সআতলান্তিক স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হল
১৯৬৭: সাহিত্যিক ঝুম্পা লাহিড়ির জন্ম
১৯৭২: বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম খেলা ববি ফিশার ও বরিস স্পাসকির মধ্যে শুরু হল
১৯৭৯: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্কাইল্যাব পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। সেটিকে ভারত মহাসাগরে ফেলে ধ্বংস করা হয়।
২০০৬: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০৯জনের মৃত্যু
২০১২: আবিষ্কার হল প্লুটোর পঞ্চম উপগ্রহ এস/২০১২ পি ১



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৮৩ টাকা ৬৯.৫২ টাকা
পাউন্ড ৮৩.৯৪ টাকা ৮৭.০৭ টাকা
ইউরো ৭৫.৪৬ টাকা ৭৮.৩৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৪,৭৬৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,৯৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৪৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দশমী ৫০/০ রাত্রি ১/৩। স্বাতী ২৭/১১ দিবা ৩/৫৫। সূ উ ৫/২/৪৯, অ ৬/২১/১, অমৃতযোগ দিবা ৩/৪১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১২ মধ্যে পুনঃ ১২/৩ গতে ২/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৩/১ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/৪২ গতে ১/২ মধ্যে।
২৫ আষাঢ় ১৪২৬, ১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, নবমী ০/১৫/১৭ প্রাতঃ ৫/৮/৪৭ পরে দশমী ৫৬/১২/২১ রাত্রি ৩/৩১/৪০। স্বাতীনক্ষত্র ৩৫/৩৮/১৯ রাত্রি ৭/১৮/৪, সূ উ ৫/২/৪৪, অ ৬/২৩/১০, অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/৩ মধ্যে, বারবেলা ৪/৪৩/৬ গতে ৬/২৩/১০ মধ্যে, কালবেলা ৩/৩/৩ গতে ৪/৪৩/৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/৪২/৫৭ গতে ১/২/৫৪ মধ্যে।
৭ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: খেলাধুলায় বিশেষ সাফল্য। বৃষ: কর্মসূত্রে বিদেশ সফরের সুযোগ। মিথুন: সৃষ্টিশীল কাজে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ...বিশদ

07:03:20 PM

 বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ফাইনালে ইংল্যান্ড

09:49:59 PM

 বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ২১০/২ (৩০ ওভার)

09:41:16 PM

 বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ১৪৭/২ (২০ ওভার)

08:55:51 PM

বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ৫০/০ (১০ ওভার)

08:00:01 PM