পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক মতান্তর, কলহে মনে হতাশা। কাজকর্ম ভালো হবে। আয় বাড়বে। ... বিশদ
রিজেন্ট এস্টেট-এর ব্রিডিং কালচার অ্যান্ড আর্টস ফাউন্ডেশন-এ শুরু হয়েছে ‘ইকোস অব দ্য আর্থ’। পাঁচ শিল্পী— প্রদোষ পাল, সৌমেন খামরুই, চন্দন দেবনাথ, রত্না বর্ধন ও শুভঙ্কর চক্রবর্তীর ছবি দিয়ে এই প্রদর্শনী সাজিয়েছেন কিউরেটর রীনা দিওয়ান। প্রকৃতি ও মানবজীবনের মেলবন্ধনের দিকটিকে নানা ছবিতে তুলে ধরা হয়েছে। ছবির নানা মাধ্যম ও রঙের ব্যবহারে প্রকৃতির ল্যান্ডস্কেপকে ইজেলে ধরেছেন শিল্পীরা। গত ১২ জুন থেকে শুরু হয়েছে এই প্রদর্শনী। চলবে ২৭ জুন পর্যন্ত। প্রতিদিন বিকেল ৪টে থেকে রাত ৮টা।
এআই ক্যামেরার ফোন আনল রিয়েলমি
ভারতের বাজারে বিক্রি শুরু হল রিয়েলমি নারজো এন৬৩ ফোনের। পকেটসই দামে সকলের হাতে এআই ক্যামেরা ফিচার সমৃদ্ধ ফোন তুলে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই এই ফোন বাজারজাত করা হয়েছে বলে দাবি সংস্থার। এই ফোন দু’টি ভেরিয়্যান্টে পাবেন। দু’টিই প্রিমিয়াম ভেগান লেদার ফিনিশ নকশায় তৈরি। ৫০এমপি ক্যামেরা ও ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারির এই ফোনটির ৪ জিবি র্যাম ও ৬৪ জিবি স্টোরেজ যুক্ত ভেরিয়্যান্ট পাবেন ৮৪৯৯ টাকায়। ৪ জিবি র্যাম এবং ১২৮ জিবি স্টোরেজ যুক্ত ভ্যারিয়েন্টের দাম নির্ধারণ হয়েছে ৮৯৯৯ টাকা। ৪৫ ওয়াটের ওয়্যারড ফাস্ট চার্জিং সাপোর্টও পাবেন গ্রাহকরা। অনলাইনে ই-কমার্স সংস্থা অ্যামাজন ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইট এবং রিয়েলমি ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইট থেকে এই ফোন কেনা যাবে। লেদার ব্লু ও টোয়াইলাইট পার্পল এই দুই রঙে মডেল দু’টি মিলবে।
নতুন ২ শাওয়ার জেল আনল ফিয়ামা
স্নানের অভিজ্ঞতাকে আরও মোহময় করে তুলতে উদ্যোগী হল আইটিসি ফিয়ামা। নতুন দু’টি শাওয়ার জেল বাজারজাত করল এই সংস্থা। হ্যাপি ন্যাচারালস ল্যাভেন্ডার অ্যান্ড ট্যাঞ্জারিন যার মধ্যে একটি। এতে প্রচলিত রাসায়নিকের পরিবর্তে পাবেন ৯৭ শতাংশ প্রাকৃতিক উপাদান। ল্যাভেন্ডারের গন্ধ ও লেবুর উপকারিতায় ঠাসা এই জেলটির ২৫০ মিলিলিটারের দাম ১৯৯ টাকা। ৫০০ মিলিলিটারের বোতলের দাম ৪৯৯ টাকা। আর একটি শাওয়ার জেলের নাম গোল্ডেন স্যান্ডেলউড অয়েল অ্যান্ড পচৌলি। মোলায়েম ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য এই শাওয়ার জেল খুবই উপযোগী। ত্বকে তাৎক্ষণিক গ্লো আনার জন্য এই জেল কাজে আসবে। প্রাকৃতিক চন্দন তেল, পচৌলি ফুল ও ছয় রকমের এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে তৈরি এই শাওয়ার জেল গ্রাহকদের কাজে আসবে বলেই সংস্থার মত। এই জেলটির ২৫০ মিলির দাম পড়বে ১৪৯ টাকা, ৫০০ মিলির দাম পড়বে ৪৯৯ টাকা।
গুড ফ্যাটের ভারসাম্য বজায় রাখে সাফোলা
স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করতে সকলেই চান। কিন্তু গরমে নাজেহাল দশা। নিজেকে সুস্থ রাখা বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে যেতে সাফোলার হাত ধরতে পারেন। খাবারে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, জলের ভারসাম্য বজায় রাখুন। দিনের গুরুত্বপূর্ণ খাবারে শাকসব্জি, ডাল, দই, রুটি অথবা ভাত, মুরগির মাংস, ডিম মিলিয়ে মিশিয়ে খেতে হবে। গরমের দিনে হালকা খাবার হজমও হবে তাড়াতাড়ি। তাই এসময় বাড়িতে তৈরি খাবারের উপর জোর দিন। সেই খাবার তৈরি করতে সাহায্য করবে সাফোলা। ‘মুফা’ (মোনোআনস্যাচুরেটেড) এবং ‘পুফা’র (পলিআনস্যাচুরেটেড) মতো গুড ফ্যাট শরীরের উপকার করে। অ্যাভোক্যাডো, সূর্যমুখীর বীজ, ওয়ালনাট, স্যামন জাতীয় মাছে এই ফ্যাট পাবেন। রান্নায় ব্যবহার করুন সাফোলা গোল্ড অথবা সাফোলা টোটাল তেল। এতে মুফা এবং পুফার ভারসাম্য বজায় থাকে। পাশাপাশি রয়েছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে এই তেলে রান্না করা খাবার।
দৃশ্য, কল্প, শব্দে পুরুলিয়া
আগুনরঙা লালচে মাটি, পাহাড়ের ঘেরাটোপ, পলাশের দেশ, হ্রদ, ঝরনা, ছৌয়ের বাহার, সবুজের হাতছানি— মানভূমের পুরুলিয়া তথা রাঢ় বাংলার রূপ অতুলনীয়। সেই রূপ এবার ধরা দিল এক প্রদর্শনীতে। কলকাতার বুকে যেন ফুটে উঠল পুরুলিয়ার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। কেবল ছবি দেখা নয়, ছিল শোনার ব্যবস্থাও। মোট ৭৭টি ছবি, একটি ভিডিও ও এক যাত্রার গল্প। এভাবেই পুরুলিয়ার পাতা থেকে একটি দৃশ্য, কল্প, শব্দ প্রদর্শনী আয়োজিত হয়েছিল কলকাতার অ্যাকাডেমি অব ক্রিয়েটিভ আর্টে। সৌজন্যে শিল্পী অভিজিৎ ভূঞ্যা। এটি তাঁর প্রথম একক প্রয়াস। ক্যামেরার লেন্সে চেনা অচেনা তথা নস্টালজিক পুরুলিয়াকে তুলে ধরেছিলেন তিনি। শব্দ-আবহের দায়িত্বে
ছিলেন সব্যসাচী পাল, ভিডিও এডিট করেন সুরঞ্জয়, ছবির কালার কারেকশন শুভাশিস ঘোষের। সহায়তায় ছিলেন রাজা অভিমন্যু দত্ত, তানিয়া আলি বসু মল্লিক, দেবাশিস বেরা, অভীক মজুমদার সহ আরও অনেকে।
তরুণ শিল্পীর প্রদর্শনী শহরে
আগামী ১৬ জুন ক্যালকাটা রোয়িং ক্লাবে শুরু হতে চলেছে একটি প্রদর্শনী। অঙ্কনশিল্পী কুহু মিত্রর একক ছবি ও হস্তশিল্প দিয়েই সেজে উঠবে এই প্রদর্শনী। ছবির বিভিন্ন মাধ্যম ও পদ্ধতি ধরা থাকবে ইজেলে। অ্যাক্রিলিক, ওয়াটার কালার, গুয়াস, পেন অ্যান্ড ইঙ্ক, চারকোল, লিনোকাট, মিক্সড মিডিয়ার নানা ছবি ঠাঁই পেয়েছে এতে। স্কুল জীবন থেকেই ছবি আঁকা ও ইলাস্ট্রেশনে ঝোঁক ছিল কুহু মিত্রর। স্কুলের ম্যাগাজিন নকশা করা দিয়ে শুরু অনুশীলন। স্কুল শেষ করে নিউ ইয়র্ক সিটিতে ‘স্কুল অফ ভিস্যুয়াল আর্টস,’-এ ইলাস্ট্রেশন নিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ করেন কুহু। তিনটি বইয়ের চিত্রণ, অলঙ্করণ, টাইপোগ্রাফি ও বাঁধাই পুরোটাই নিজের হাতে করেছেন শিল্পী। এই প্রদর্শনীতে এই তিনটি বইও পাওয়া যাবে। প্রদর্শনীর সময় বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৪টে।